বাচ্চাদের কয়টি দাঁত পড়ে - দুধ দাঁত পড়ার কতদিন পর নতুন দাঁত উঠে?
বাচ্চাদের কয়টি দাঁত পড়ে এবং দুধ দাঁত পড়ার কতদিন পর নতুন দাঁত উঠে? এই সব বিষয় নিয়ে আজকের আর্টিকেলে তুলে ধরেছি। আমাদের অবশ্যই জানতে হবে প্রথম দাঁত পড়লে কি করে এবং বাচ্চার যত্ন সম্পর্কে। বাচ্চাদের মাড়ির দাঁত কি পড়ে এবং বাচ্চার দাঁত ওঠার সময় থেকে দাঁত পড়ার সময় পর্যন্ত প্রত্যেক মা-বাবার বাচ্চার প্রতি খেয়াল রাখতে হবে।
এছাড়াও আজকের আর্টিকেলে বাচ্চাদের দাঁত তোলার সহজ উপায়,দুধের দাঁত কত বছর অবধি থাকে,
বিভিন্ন দেশে দাঁত পড়া নিয়ে রীতিনীতি ইত্যাদি দাঁত পড়া নিয়ে আরো অন্যান্য বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে আপনি যদি আপনার বাচ্চার যত্নের জন্য এইসব বিষয় গুলা জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ধৈর্য ধরে পড়ে আসতে পারেন।
বাচ্চাদের মাড়ির দাঁত কি পড়ে
বাচ্চাদের কয়টি দাঁত পড়ে এবং বাচ্চাদের মাড়ির দাঁত কি পড়ে? এই বিষয়ে প্রশ্ন করলে আমার যতটুকু ধারণা আছে সে থেকে বলছি, মাড়ির দাঁত পড়ে না। আর মাড়ির দাঁত বয়সের ২৫ ২৮ বছরের মধ্যেও গজাতে পারে। সে ক্ষেত্রে মাড়ির দাঁত পড়ার কোন প্রশ্নই আসে না। কারণ দুধ দাত গুলো সামনের ওপরের এবং নিচের দাঁতগুলো পড়ে থাকে। উপরের এবং নিচের মিলে মোট ২০ টি দাঁত থাকে।
বাচ্চাদের কয়টি দাঁত পড়ে
বাচ্চাদের কয়টি দাঁত পড়ে এ বিষয়ে জানা আমাদের খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা বাচ্চাদের দাঁত পড়ার সময় বাচ্চাদের প্রতি এবং বাচ্চাদের দাঁতের যত্ন নেওয়া আবশ্যক। একটি বাচ্চার যখন দাঁত পড়তে শুরু করে এবং দাঁত পড়া শেষ হওয়া পর্যন্ত বাচ্চার প্রতি প্রত্যেক বাবা-মার খেয়াল রাখতে হবে। বাচ্চার দাঁত কখন মাড়ি থেকে নড়ে যাচ্ছে, এবং দাঁত মাড়ি থেকে নড়ে যাওয়ার পর তুলতে দেরি হলে পাশ দিয়ে স্থায়ী দাঁত বের হতে শুরু করে।
এতে করে দাঁত আঁকাবাঁকা হয়ে যায়, আর দাঁত আঁকাবাঁকা হলে মুখের সৌন্দর্য হারিয়ে যায়। তাছাড়া দাঁত পড়ার সময় বাচ্চাদেরকে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার খাওয়াতে হয়। মনে রাখতে হবে বাচ্চার কোন রকমের পুষ্টিকর অভাব হলে দাঁত ছোট বড় হতে পারে। এই সব বিষয় ভেবে বলছি আপনকে অবশ্যই বাচ্চাদের কয়টি দাঁত পড়ে এবং দাঁত পড়ার নির্দিষ্ট সময় জানতে হবে। যাতে করে সঠিক সময়ে বাচ্চার প্রতি যত্ন নিতে পারেন
দুধ দাঁত পড়ার কতদিন পর নতুন দাঁত উঠে
বাচ্চাদের কয়টি দাঁত পড়ে এবং দুধ দাঁত পড়ার কতদিন পর নতুন দাঁত উঠে? এইসব বিষয়ে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একজন অভিভাবক হিসেবে অবশ্যই জানতে হবে কারণ বাচ্চাদের দুধ দাঁত পড়ার পরে কখনো কখনো দাঁত উঠতে দেরি হয়, সে ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হয়। তাই অবশ্যই দুধ দাঁত পড়ার কতদিন পর নতুন দাঁত উঠবে সে বিষয়ে জেনে নিন।
সাধারণত বাচ্চাদের দুধ দাঁত ছয় মাস থেকে তিন বছর বয়সের মধ্যে উঠে যায় এবং পরবর্তী ছয় প্রায় ছয় বছর থেকে দুধ দাঁত পড়া শুরু করে। আর বাচ্চাদের দাঁত পড়ার সময় অবশ্যই মা-বাবার বাচ্চাদের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে কারণ যখন দাঁত পড়ার সময় হয় মাড়ি থেকে দাঁত ঢিলে হয়ে যাওয়ার পর সঠিক সময়ে দাঁত ফেলে দিতে হবে।
তবে যদি খেয়াল না করেন এক্ষেত্রে বাচ্চার দাঁতের পাঁশ দিয়ে দাঁত বের হয়ে যায়। এই অবস্থায় যদি বাচ্চার অভিভাবকেরা এসব বিষয়ে না জানে তাহলে বাচ্চার দাঁতের নানা সমস্যা হতে পারে। এক্ষেত্রে দাঁত আঁকাবাঁকা হয়। দাঁত মানুষের মুখের সৌন্দর্য করে তোলে। বাচ্চা যদি দাঁত তুলতে দিতে না চায়, তাহলে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গিয়ে দাঁত তুলে নিয়ে আসতে হবে। দাঁত নিয়ে অবহেলা করা যাবে না কোন ভাবেই।
দুধের দাঁত কত বছর অবধি থাকে
দুধের দাঁত কত বছর অবধি থাকে এবং বাচ্চাদের কয়টি দাঁত পড়ে? এই বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকে আমরা বাচ্চাদের দাঁতের বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চলেছি। আপনি যদি বাচ্চাদের দাঁত পড়া নিয়ে চিন্তিত থাকেন, তাহলে পুরো আর্টিকেলটি ধৈর্য ধরে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে নিতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার বুঝতে সুবিধা হবে।
সাধারণত বাচ্চাদের দুধ দাঁত উঠতে প্রায় ছয় মাস থেকে তিন বছর লেগে যায়। এবং ছয় বছর এরপর থেকে দাঁত পড়া শুরু করে। এক্ষেত্রে আপনি ধরে নিতে পারেন একটি বাঁচার দুধ দাঁত বাচ্চার বয়সের প্রায় ৬ বছরের মতো থাকে। দুধ দাঁত ২০টি হয়।
কত বছর বয়স পর্যন্ত দাঁত পড়ে
বাচ্চাদের কয়টি দাঁত পড়ে ও কত বছর বয়স পর্যন্ত দাঁত পরে এসব জেনে রাখা জরুরী। কারণ একটি বাচ্চার দাঁত পড়ার সময় মা-বাবার এবং বড়দের অবশ্যই খেয়াল রাখতে হয়। বাচ্চার মাড়ি থেকে দাঁত ঢিলে হলে দাঁত তুলে দিতে হয়। এক্ষেত্রে দেরি হয়ে গেলে দাঁত আঁকাবাঁকা হয়ে যায়। কত বছর বয়স পর্যন্ত তার পড়ে আসুন তা জেনে নেই।
সাধারনত ১২ থেকে ১৩ বছর বয়সের মধ্যে সব দাঁত পড়ে যায়। আর বাচ্চার ৬ বছর বয়সের পর থেকে দাঁত পড়া শুরু করে। দাঁত পড়ে গিয়ে নতুন দাঁত ওঠার সময় পর্যাপ্ত পরিমাণ জায়গা না পেলে দাঁত বাঁকা হয়ে যায়। আবার কোন কোন ক্ষেত্রে দাঁত পড়ার সময় বাচ্চা ভীত হয়ে যায়, ফলে দাঁতের গোড়া ঢিলে হতে থাকলেও কাউকে জানাতে চাই না।
এতে করে অনেকদিন এ অবস্থায় থাকলে তাদের পাশ দিয়ে নতুন দাঁত গজাতে শুরু করে। এতে দাঁত উচা- নিচা হয়। তার জন্য অবশ্যই প্রায় ১২ থাকে ১৩ বছর পর্যন্ত মা-বাবাকে খেয়াল রাখতে হবে বাচ্চার দাঁত নিয়ে এবং বাচ্চাদের কয়টি দাঁত পড়ে এসব নিয়ে। মনে রাখবেন বাচ্চার মুখের সৌন্দর্য দাঁতের উচা- নিচা এবং আঁকাবাঁকার কারণে নষ্ট হয়ে যায়।
বিভিন্ন দেশে দাঁত পড়া নিয়ে রীতিনীতি
বিভিন্ন দেশে দাঁত পড়া নিয়ে রীতিনীতি বিভিন্ন রকমের গল্প রয়েছে। যখন আমি বাচ্চা ছিলাম তখন হয়তো ৬ বছরের থেকে দাঁত পড়া শুরু হয়েছে। তবে আমি দাঁত পড়া নিয়ে ভীষণ ভয় পেতাম এবং যখন মাড়ি থেকে দাঁত ঢিলে হতো তখন আমি ভয়ে বাসার কাউকে জানাতাম না। তবে বাড়ির বড়রা এবং আমার আব্বা মা এ বিষয়ে নিয়ে অনেক যত্নশীল ছিলেন ও মজার মজার গল্প শুনে আমার দাঁত তুলে দিতেন।
বাংলাদেশঃ বিভিন্ন দেশে দাঁত পড়া নিয়ে রীতিনীতি বিভিন্ন রকম। যেমন আমার ছোটবেলার কথা বলছি, আমার এবং আমার ছোট ভাই বোনদের দাঁত নিয়ে দাদা-দাদি, মা-বাবা বলতো ইঁদুরের কাছে তোমার দাঁত দিয়ে ভালো দাঁত চেয়ে নিয়ে এসো এবং আমরা পড়ে যাওয়া দাঁত হাতে নিয়ে ইঁদুরের গর্ত খুঁজে গর্তের মুখের কাছে গিয়ে বলতাম ইঁদুর ভাই ইঁদুর ভাই আমার দাঁত নিয়ে তোমার সুন্দর দাঁত আমাকে দিও, এই বলে ইঁদুরের গর্তে রেখেআসতাম।
জাপানঃ আপনি যদি জাপানের কথা জানতে চান সে ক্ষেত্রে বলবো তারা এটি মনে করে যে, একজন মানুষের সোজা সাদা হাসিকে সুস্বাস্থ্য এবং আকর্ষণীয় লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এরা আঁকাবাঁকা প্রসারিত দাঁতগুলোকে তারুণ্য বা চতুরতার চিহ্ন হিসেবে ধরে নেয়। এদের অনেকেও ইচ্ছা করেই দ্বন্ত চিকিৎসার মাধ্যমে এরকম তৈরি করে নেয়।
ভারতঃ অন্যদিকে আপনি যদি ভারতের কথা চিন্তা করেন তাহলে দেখবেন ভারতের অনেক অংশে সোনা রুপার দাতের গহনা স্ট্যাটাস সিম্বল হিসেবে ধরে নেয়। এটি পুরুষ ও মহিলাড়াও পরিধান করে। হিন্দুরা এটি নির্দিষ্ট কিছু দেবতার সঙ্গে যুক্ত করে।
চীনঃ চীনের একটি ভিন্ন রকমের গল্প রয়েছে দাঁত পড়া নিয়ে। এরা দাঁত পড়ে গেলে বালিশের নিচে কিংবা কোন একটি গাছের নিচে লুকিয়ে রাখে। এবং দৈত্য এসে এই দাঁত নিয়ে যাবে।
দক্ষিণ আফ্রিকাঃ এদের মধ্যে ভিন্ন রকমের মজার গল্প রয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকার মানুষেরা বাড়ির আশেপাশে গোপন জায়গায় দাঁত লুকিয়ে রাখে। এবং সেখানে গোপনে লুকিয়ে রাখলে পরবর্তীতে সুন্দর একটি দাঁত উঠবে।
প্রথম দাঁত পড়লে কি করে
প্রথম দাত পড়লে কি করে বাচ্চারা, তা আমাদের জানা দরকার। বাচ্চারা প্রথমে বুঝতে পারে দাঁত মাড়ি থেকে নড়ে গেছে এবং ব্যথা অনুভব করে। এতে তারা ভয় পেয়ে যায় এবং প্রথম অবস্থায় তার বাবা মাকে খেয়াল রাখতে হয়। বাচ্চা যদি না বলে আর আপনি যদি বুঝতে না পারেন তাহলে বাচ্চার নড়ে যাওয়া দাঁতের গোড়ার দিক থেকে নতুন দাঁত বাঁকা হয়ে বের হতে পারে।
প্রথম দাঁত পড়লে বাচ্চাকে ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার খাওয়াতে হবে। যেমন প্রচুর পরিমাণ দুধ, ডিম, মাছ ফল খেতে দিন। এবং অবশ্যই দুই বেলা ব্রাশ করান। রাতে ঘুমানোর আগে এবং সকালে ঘুম থেকে উঠে সুন্দরভাবে মাড়ি পর্যন্ত বাচ্চাকে ব্রাশ করানোর অভ্যাস করুন। এই সময় দাঁতের মাড়ির যত্ন না নিলে যাতে ময়লা জমে পোকা লাগবে, দাঁত ক্ষয় হয়ে যাবে।
মেয়েদের কত বছর বয়সে দাঁত পড়ে?
বাচ্চাদের কয়টি দাঁত পড়ে এবং মেয়েদের কত বছর বয়সে দাঁত পড়ে? এইসব বিষয় নিয়ে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন আমরা আজকের আর্টিকেলে বাচ্চাদের কয়টি দাঁত পড়ে এবং মেয়েদের কত বছরের বয়সে দাঁত পড়ে, সমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। আপনি জানতে চাইলে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ধৈর্য ধরে পড়ে আসতে পারেন।
বাচ্চাদের দুধ দাঁত জন্মের ছয় মাস বয়স থেকে তিন বছর বয়সের মধ্যে ২০টি দাঁত উঠে যায়। এবং পরবর্তীতে এই দাঁত ছয় বছর বয়সের পর থেকে ১২ থেকে ১৩ বছর বয়সের মধ্যে সবগুলো দাঁত পড়ে যায়। তবে মেয়ে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ছেলে বাচ্চাদের তুলনায় একটু আগেই দাঁত পড়া শুরু করে। চিন্তার কোন কারণ নেই এটি প্রকৃতগত ভাবেই হয়ে থাকে।
বাচ্চাদের দাঁত তোলার সহজ উপায়
আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকে আমরা বাচ্চাদের দাঁত তোলার সহজ উপায় জানব। বাচ্চার দাঁত মাড়ি থেকে ঢিলে হয়ে যাওয়ার পর ডাক্তারের কাছে না নিয়ে কিভাবে খুব সহজেই নিজেরাই দাঁত তুলতে পারেন সেই বিষয়ে আলোচনা করব।
বাচ্চাদের দাঁত তোলার জন্য সহজ পদ্ধতি টা হচ্ছে প্রথমেই চেক করে নিতে হবে দাঁতটা কতটুকু পরিমাণ ঢিলে হয়েছে। আঙ্গুল দিয়ে নাড়াচাড়া করে দেখতে হবে দাঁতটা যদি তোলার মত হয়, তাহলে এবার আমার জানা সহজ পদ্ধতিটা অবলম্বন করতে পারেন। তার জন্য আপনাকে একটি সুতো নিতে হবে। সুতোটা নড়ে যাওয়া দাঁতের পাশ দিয়ে ঢুকিয়ে দিয়ে সুন্দর করে গিট দিতে হবে।
এবার আস্তে আস্তে করে টানতে হবে এভাবে একসময় দাঁত পড়ে যাবে। বাচ্চা বুঝতেই পারবে না এবং তেমন কোনো ব্যথা পাবে না। দাঁত পড়ার পর দাঁতের গোড়া থেকে কয়েক ফোটা রক্ত পড়তে পারে। রক্ত ফেরানোর জন্য একটি টিস্যু দিয়ে চেপে কিছুক্ষণ ধরে রাখতে হবে। এতে করে রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যাবে। এভাবে দাঁত তুললে বাচ্চা ভয় পাবে না এবং পরবর্তী দাঁত তোলার সময় বাচ্চা কান্নাকাটি করবে না।
আজকের শেষ কথা
এতক্ষণ সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। আজকের আর্টিকেলে আমরা জানলাম বাচ্চাদের দাঁত পড়ার বিষয় নিয়ে। বাচ্চাদের কয়টি দাঁত পড়ে এবং আরো বিস্তারিত বিষয় আলোচনা করেছি। এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনার যদি ভালো লাগে তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন। আমরা প্রতিনিয়ত শিক্ষামূলক বিষয় আপনাদের সামনে তুলে ধরতে চেষ্টা করি।
আপনি যদি কোন বিষয় নিয়ে জানতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে কমেন্ট বক্সে ওই বিষয়ে সম্পর্কে কমেন্ট করবেন, তাহলে সেই তথ্যের দ্রুত সমাধান দিতে চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ। আর অবশ্যই আপনার পরিচিতদের সঙ্গে বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে ওয়েবসাইটটি শেয়ার করতে ভুলবেন না। তারা যেন এসব শিক্ষামূলক তথ্য পরে উপকৃত হতে পারে।
সাবিহা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url