মহিলাদের চুল পড়া বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় - চুল পড়া বন্ধ করার ভিটামিন ই ক্যাপসুল

আসসালামু ওয়ালাইকুম, প্রিয় পাঠক আজকে আমরা মহিলাদের চুল পড়া বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় আলোচনা করব। আরো আলোচনা করব চুল পড়া বন্ধ করার ভিটামিন ই ক্যাপসুল কেমন উপকার আসে সেই সব বিষয়ে।

বর্তমান সময়ে চুল পড়া নিয়ে প্রায় সকলেই ভুগছে ছেলে মেয়ে উভয়ই। তাই চুল পড়া বন্ধ করার প্রাকৃতিক উপায় গুলো অবলম্বন করতে পারি, যেমন চুল পড়া বন্ধ করার ভিটামিন, ঘরোয়া উপায় গুলো আজকের আর্টিকেলে তুলে ধরা হয়েছে আপনি যদি চুল পড়ার সমস্যার সমাধান পেতে চান? তাহলে অবশ্যই আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ তার জন্য আপনাকে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ধৈর্য ধরে বুঝে পড়তে হবে তাহলে ভালো বুঝতে পারবেন।

বর্তমান সময়ে চুল পড়া একটি কমন বিষয় হয়ে পড়েছে। ছোট-বড়, ছেলে-মেয়ে উভয়েরই চুল ঝরে পড়ছে। চুল পড়ার সমস্যার সমাধান পেতে কিছু ঘরোয়া টিপস ব্যবহার করা যায় যার মাধ্যমে একটু হলেও চুল পড়া কমে এবং চুলের পুষ্টি যোগাতে সাহায্য করে। তাই নিজেকে সচেতন হতে হবে কিভাবে চুল পড়া কমানো যায়।

মহিলাদের চুল পড়া বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় এর পাশাপাশি চুল পড়া বন্ধ করার ভিটামিন ই ক্যাপসুল চুলে দিয়ে থাকে। অনেকেই চুলে সরাসরি ভিটামিন ই ক্যাপসুল করে আবার ঘরোয়া পদ্ধতি গুলোর মধ্যে ক্যাপসুল করে থাকে। ভিটামিন ই ক্যাপসুলের গুনাগুনের ত্বক ও চুলের জন্য খুবই উপকারী। তুলো ত্বকের সব ধরনের সমস্যার সমাধান করতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল কার্যকরী।

ভিটামিন ই ক্যাপ ব্যবহার করাই চুল পড়া কমে যায় চুলকে করে ঝলমলে স্বাস্থ্য জল চুলের পুষ্টি উপাদান তৈরি করে। পাশাপাশি ভিটামিন ই ক্যাপসুল ফ্রি র‌্যাডিকেলের এর বিরুদ্ধে লড়াই করে। বলতে গেলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল পড়া বন্ধ করার জন্য একাই একশ বলা চলে। নারিকেল তেলের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করা যায়।

রুক্ষ সুক্ষ ভাব দূর করতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ই যথেষ্ট। তাই আপনারা নিঃসন্দেহে ফুল ও ত্বকের জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করবেন তাছাড়া ভিটামিন ই ক্যাপসুল প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। চুল পড়া বন্ধ করে চুলের গরম মজবুত করতে এর কোন বিকল্প নেই। চুলের ডগা ফাটা রোধ করতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

মহিলাদের চুল পড়া বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় জানতে চাচ্ছেন? আজকের আর্টিকেলে ঘরোয়া উপায় গুলো নিয়েই আলোচনা করতে চলেছি তাই আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। বর্তমানে নারী-পুরুষ উভয়ই চুল পড়া নিয়ে সমস্যায় ভুগছেন।চুল গোরা থেকে ঝরে যাচ্ছে রুক্ষ হয়ে যাচ্ছে তাই চুল পড়া নিয়ে সমাধান নিতে চায়।

চুল পড়া বন্ধ করার জন্য হাজারো চেষ্টা করতে চায় মেয়েরা। তবে কিভাবে চুল পড়া সত্যিকারে বন্ধ হবে তা অনেকেরই জানা নাই। শুধু দামি শ্যাম্পু দিলেই চুল পড়া বন্ধ হবে না। চুলে পুষ্টি জগতে হবে। সব ধরনের পুষ্টি ফেলে তবেই না চুল পড়া বন্ধ হবে, চুলের সতেজতা বৃদ্ধি পাবে। তাই মহিলাদের চুল পড়া বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় অনেক গুলো রয়েছে, আসুন সেসব উপাদান গুলো জেনে নেই।

নারিকেল তেল ও ভিটামিন ই ক্যাপসুলঃ রাতে ঘুমানোর আগে গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত চুলে ভালো করে নারিকেল তেল ও ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে দিতে হবে তারপর সকালে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।

এলোভেরা জেলঃ চুলে এলোভেরা জেল খুবই উপকারী। এলোভেরা পাতা গাছ থেকে এনে কয়েকটি টুকরো করে কিছুক্ষণ রেখে দিন। তারপর দেখবেন পাতা থেকে হলুদ কালারের কষ বের হয়েছে। এগুলো মুছে ফেলতে হবে তারপর সাদা অংশ ভালো করে জেল তৈরি করে নিতে হবে জেল মাথায় দিয়ে মাথা শুকিয়ে নিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চুলের গোড়ায় পুষ্টি যোগায় এবং চুলকে করে ঝলমলে।

কলা ও মধুঃ আপনি পাকা কলা হাত দিয়ে ভালো করে চেটকিয়ে পেস্ট করে তার সাথে দুই টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে মাথায় লাগাতে পারেন এতে অনেক উপকার আসবে। চুলের গোড়া শক্ত করতে এবং চুলকে মজবুত করতে সাহায্য করে। তাছাড়া চুল সিল্কি হয়।

পেঁয়াজের রসঃ পেঁয়াজের রস এর উপকারিতা অনেক। চুল গজাতে পেঁয়াজের রসের ভূমিকা অতুলনীয়। পেঁয়াজের রস মাথার ত্বকে মেসেজ করতে হবে। গোরা শক্ত এবং গোড়া থেকে চুল গজাতে থাকবে।

ডিমের কুসুমের সঙ্গে অলিভ অয়েলঃ ডিমের হয়েছে সব ধরনের পুষ্টিগুণ তাই চুলের জন্য ডিম খুবই উপকারী। ডিমের কুসুম কিংবা ডিমের সাদা অংশ দেওয়া যায়। ডিমের কুসুমের সঙ্গে অলিভ অয়েল মিশিয়ে ভালো করে ফাটিয়ে চুলের গায়ে ও চুলের ত্বকে দিয়ে শুকিয়ে নিন, এরপর ধুয়ে ফেলুন।

মেথি ও ডিমের সাদা অংশঃ মেথি চুল পড়া বন্ধ করতে একটি কার্যকরী ঔষধ হিসেবে ধরে থাকি। কারণ যখনই আমার চুল পড়তে শুরু করে আমি তখন কিছুদিন কয়েকদিন পর পর নিয়মিত মেথি মাথায় দেই এতে আমার চুল পড়া কমে যায়। সাথে ডিমের সাদা অংশ দেই। তাই আমি বলব মেথি চুল পড়া বন্ধ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

মেহেদী পাতাঃ মেহেদি পাতা এর তো কোন তুলনাই হয় না। মেহেদি পাতার একমাত্র উপকারই হল চুলের গোড়া শক্ত করে চুলকে ঝলমলে করে তুলে মাথা ঠান্ডা করে জ্বালাপোড়া কমায়। আপনি চাইলে ১৫ দিন পর পর মেহেদী পাতা মাথায় দিবেন এতে চুলের গোড়া শক্ত হবে চুলকে ঝলমলে করে তুলবে।

তবে এটি ঘন ঘন দেওয়া যাবে না। কারণ ঘন ঘন মেহেদী পাতা দিলে চুল খড়খড়ে হয়ে যায় এবং চুল ভাঙতে শুরু করে তাই ১৫ দিন পর পর মেহেদী পাতা ব্যবহার করা উত্তম।

আমরা মহিলারা ঘরোয়া ভাবে চুল পড়া বন্ধ করার চেষ্টা করি। কিন্তু ছেলেরা সেই বিষয়ে সময় পায় না এটা একটা বড় সমস্যা। ছেলেদের ক্ষেত্রে চুল উঠে মাথার চান্দু টাকলু হয়ে যায়, কারণ তারা টেনশন বেশি করে থাকে। আর টেনশন করলে চুল উঠে যায়। চুল পড়া বন্ধ ও চুলের গোড়া শক্ত করার উপায়।

সব মিলে কমবেশি সকল পুরুষই চুল পড়ার সমস্যায় ভুগেন। কারো কারো মাথায় চুল পড়ে মাথার উপরের অংশ টাকলু হয়ে যায়। বাহিরের কাজে ব্যস্ত থাকে ঘরে ফেরে তেমন সময় পায় না তাদের ক্ষেত্রে ঘরা উপায় অবলম্বন করা সময় নেই তাই তারা বাজারের বিভিন্ন প্রোডাক্ট ব্যবহার করে থাকে। চুল পড়া বন্ধ করার জন্য পুরুষেরা যে কাজ গুলো অবলম্বন করতে পারে তা উল্লেখ করা হলো।

ভিটামিন ই ক্যাপসুলঃ যেহেতু পুরুষেরা চুলের যত্ন নেয়ার সময় পাইনা তাই শর্টকাট নিয়মগুলা পালন করতে পারেন। তার জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল একটু নারিকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে চুলে মাখতে হবে। ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর গুনাগুন কি তা একটু আগেই তো উপরের অংশে আলোচনা করেছি। চুলের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ ক্যাপসুল তা অবশ্যই জানেন।

পুষ্টিকর খাবারঃ খাদ্য তালিকায় পুষ্টিকর খাবার রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে চুল ঝরে যায় পুষ্টির অভাবে। তাই পুষ্টির অভাব দূর করতে খাদ্য তালিকায় পুষ্টিকর খাদ্য রাখতে হবে। এতে কোন ঝামেলা হবে না আলাদাভাবে সময় দেওয়া লাগবে না মাথার চুলের জন্য। এটা ছেলেদের জন্য খুবই উপকার।

চুল পরিষ্কার রাখাঃ পুরুষেরা যেহেতু ঘরের বাইরে কাজে ব্যস্ত থাকে। বাইরের ধুলাবালি মাথায় এসে জমা হয়, এতে করে তাড়াতাড়ি চুল ময়লা হয়। তার জন্য নিজেকে চুলের যত্ন নিতে হলে মাথা নিয়মিত শ্যাম্পু করে পরিষ্কার রাখবেন। ময়লা জমে চুলের গোড়া ড্যামেজ হয়ে যায় ফলে চুলের গোড়া থেকে চুল উপরে যায়।

কখনো ভেজা চুল আচরণে যাবে নাঃ পুরুষেরা দেখা যায় ঘরের বাইরে কাজে যাওয়ার জন্য গোসল করে রেডি হয়ে তাড়াতাড়ি চলে যায় এক্ষেত্রে ভেজা চুল আচরিয়ে চলে যায়। এতে চুল পড়া বেড়ে যায়।

পানিঃ চুল পড়া বন্ধ করার জন্য বেশি বেশি পানি খেতে হবে। শরীরের পানি শূন্যতা হলে তক চুলের ক্ষতি হয়।

পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমঃ যখন মানুষ ঘুম কম হয়, তখন নানা রোগে আঁকড়ে ধরে। নির্দিষ্ট পরিমাণ ঘুমাতে হবে ঘুম বেশি হলেও ক্ষতি এবং কম হলেও ক্ষতি হয়। তাই নিজেকে সুস্থ রাখতে চুল পড়া বন্ধ করতে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খান।

গ্রিন টিঃ চুল পড়া কমাতে গ্রিন টি খেতে পারেন এটা গবেষকরা বলেছেন। অন্তত প্রতিদিন দুই বেলা করে গ্রিন টি খেতে পারেন।

শরীরচর্চাঃ শারীরিকভাবে ব্যায়াম না হলে চুল পড়ে যায়। তাই প্রতিদিন আপনি অন্তত ৪০ মিনিট হাঁটুন। এতে অনেক উপকার রয়েছে। নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

মহিলাদের চুল পড়া বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় গুলোই চুল পড়া বন্ধ করার প্রাকৃতিক উপায় এর মধ্যে পড়ে। উপরের অংশে ঘরোয়া উপায় গুলো বিস্তারিত আলোচনা করেছি। প্রাকৃতিক উপায় গুলো চুল পড়া কমাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে কারণ এতে পুষ্টি ঘাটতি পূরণ করে। পুষ্টির অভাবে চোর পড়ে থাকে। অতিরিক্ত কিছু চুল পড়া বন্ধ করার প্রাকৃতিক উপায় তুলে ধরা হলো।

পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে। ঘুম স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকার।

মহিলাদের চুল পড়া বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় গুলোর মধ্যে চুল পড়া বন্ধ করার ভিটামিন গুলো পরিপূর্ণ থাকতে হবে। তবে না চুল পড়া বন্ধ হবে। কোন কোন ভিটামিন চুল পরা বন্ধ করতে সাহায্য করে তা অবশ্যই জানতে হবে তা না হলে কিভাবে বুঝতে পারবেন আপনার চুল পড়ার জন্য কোন ভিটামিন প্রয়োজন। তাই আসুন জেনে নেই চুল পড়ার ভিটামিন গুলো কি কি।

ভিটামিন এঃ চুলের স্বাস্থ্য রক্ষায় খুবই দরকারী একটি। চুলের স্বাস্থ্যজ্জ্বল ফিরে আনে।

ভিটামিন সিঃ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। কেলোজনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে।

বায়োটিন বি৭ঃ বায়োটিক বি৭ চুলের জন্য খুবই উপকারী চুলের রুক্ষতা দূর করতে এবং চুল পড়া কমাতে সাহায্য করে।

ভিটামিন ইঃ ভিটামিন এ চুলের জন্য খুবই উপকারী। চুলের ও ত্বকের জন্য সব ধরনের সমস্যার সমাধান হয়ে থাকে ভিটামিন এ থেকে।

ভিটামিন ডিঃ হাড় ও দাঁতের রক্ষা করতে এবং মজবুত করতে সাহায্য করে। ভিটামিন সকালে রোদ থেকে যা চুলের জন্য উপকারী।

বিভিন্ন পুষ্টির কারণে চুল পড়া শুরু করে চুলের গোড়া থেকে উঠে যায়। তাই এই চুল পড়া কণার জন্য বিভিন্ন প্রোডাক্টের তেল পাওয়া যায় যা চুল পড়া রোধ করতে সাহায্য করে। আবার নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। তাই আপনার যদি চুল পড়ে থাকে তাহলে দেরি না করে নিজের দেওয়া চুল পড়া বন্ধ করার তেলের নাম জেনে ব্যবহার করতে পারেন। আশা করি চুল পড়া একটু হলেও কমে যাবে আর পাশাপাশি নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে।

রোজমেরি অয়েলঃ রোজমেরি অয়েল চুলের জন্য আমি মনে করি অনেক উপকারী। চুলের ত্বকের কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি করে এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। চুলকে ঘন করতে হলে নারিকেল তেলের সঙ্গে পাঁচ থেকে ছয় ফোটা রোজমেরি এসেনশিয়াল অয়েল চুলের ত্বকে লাগাতে পারেন। তারপর ১৫-২০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।

বার্গামট অয়েলঃ বার্গামট অয়েল অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল উপাদান যা চুলের জন্য খুবই উপকার। এটি মাথার ত্বক ঘেমে যাওয়া কমায় ফলে চুল পড়া কমে। নারিকেল তেলের সঙ্গে ৩/৪ ফোটা বার্গামট অয়েল অয়েল চুলের ত্বকে লাগাতে পারেন।

ভৃঙ্গরাজ তেলঃ ভৃঙ্গরাজ নামের গাছ থেকে এই তেল তৈরি হয়। এতে রয়েছে লৌহ, ভিটামিন ই যা চুলের ফলিকলকে মসৃণ করে গোড়া শক্ত করে তুলে চুলপড়া কমায়।

নারিকেল তেলঃ নারিকেল তেলের সঙ্গে আমলকির গুড়া মিশিয়ে মাথায় দিলে চুলের স্বাস্থ্যজ্জ্বল বাড়ে, চুল পড়া কমায়,চুলকে মজবুত করে।

প্রিয় পাঠক,এতক্ষন আর্টিকেল করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। এই আর্টিকেলের মধ্যে আজকে, মহিলাদের চুল পড়া বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় নিয়ে আলোচনা করেছি, কিভাবে চুল পড়া বন্ধ হবে সেই সব বিষয়ে বিস্তারিত জেনে আশা করি একটু হলেও আপনি উপকৃত হয়েছেন। আর্টিকেলটি পড়ে আপনার যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে, অন্যদের সাথে শেয়ার করুন।

তারাও যেনচুল পড়া নিয়ে সমস্যার সমাধান জানতে পারে। আর সবার আগে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। এই ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন তথ্য পোস্ট করা হয়। নতুন কিছু জানতে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন।