শিশুর অরুচির কারণ - শিশুর মুখে রুচি আনার উপায়

শিশুর অরুচির কারণ ও শিশুর মুখে রুচি আনার উপায় সমূহ আজকের আর্টিকেলে তুলে ধরেছি। আপনি আপনার শিশুর অরচির কারণ কিংবা শিশু কেন খেতে চায় না এগুলো জানা দায়িত্ব। কোন ভিটামিন খেলে রুচি বাড়ে এগুলো জেনে রাখা অবশ্যই দরকার আপনার বাচ্চার জন্য।
শিশুর অরুচির কারণ  শিশুর মুখে রুচি আনার উপায়
আরো আলোচনা করেছি শিশুদের রুচির হোমিওপ্যাথি ঔষধ, বাচ্চা খেতে না চাইলে করণীয় কি ইত্যাদি আপনি আপনার বাচ্চার রুচি নিয়ে ভাবছেন? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আপনি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লে আশা করি ভালো বুঝতে পারবেন।

ভূমিকা

শিশুরা খেতে চাইবে না এটাই স্বাভাবিক তবে শিশুর অরুচির কারণ জানতে হবে এবং শিশুকে রুচি সম্মত খাবার দিতে হবে। প্রতিদিন একই খাবার না দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন খাবার দিন। পাশাপাশি আপনার শিশুর মুখে রুচি আনার উপায় চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন। শিশুদের হোমিওপ্যাথিক ওষুধে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই, তাই হোমিওপ্যাথিক ঔষধ বাচ্চাদের জন্য নিরাপদ। বাচ্চাদের প্রতি সংবেদনশীল হতে হবে। শিশুকে কখনোই জোর করে খাওয়াতে যাবেন না। এতে শিশুর অরুচির কারণ হতে পারে।

বাচ্চা খেতে না চাইলে করনীয়

শিশুরা সাধারণত খেলাধুলা ও চঞ্চলতা বেশি পছন্দ করে। তাদের খাওয়ানোর সময় স্থির থাকে না। তারা খেলায় ব্যস্ত থাকতে চায়, তাই তাদের খাওয়ার প্রতি মনোযোগ আসে না এবং খেতে চায় না। তাছাড়া এই বয়সে শিশুরা চকলেট চিপস জুস এ ধরনের খাবার পছন্দ করে। তারা ঘরে তৈরি খাবার অপছন্দ করে খেতে চাই না খেতে গেলে কান্নাকাটি শুরু করে।
অনেকে বাচ্চাকে খাওয়াতে গিয়ে অধৈর্য হয়ে পড়ে। জোর করে খাওয়াতে গেলে বাচ্চা খাওয়ারের প্রতি অনীহা প্রকাশ করে এবং খাবার দেখলে ভয় পায়, কান্নাকাটি শুরু করে। জন্মের পর প্রথম ছয় মাস পর বুকের দুধ খাওয়ার পাশাপাশি বাড়িতে খাবার দেওয়া হয়। ধীরে ধীরে খাবারের পরিমাণটা বাড়িয়ে দেওয়া হয়। ধীরে ধীরে বাইরের খাবারের প্রতি অভ্যাস গড়ে তোলে।

বাচ্চারা চঞ্চলতার কারণে স্থির থাকতে চায় না। ওরা এই সময় পছন্দ করে। কিন্তু খাবারের সময়টুকু চুপচাপ বসে খেতে চাই না। তখন তারা খেলাধুলার জন্য ছুটে বেড়াতে চেষ্টা করে। তবে ওরা চকলেট জাতীয় খাবার পছন্দ করে।

করনীয়

খাবারের প্রতি জোর না করাঃ বাচ্চাদের প্রায় দুই এক ঘন্টা পর পরেই খাবার দেওয়া হয়ে থাকে। এতে করে শিশু খাবারের প্রতি বিরক্ত বোধ করে অনেক সময় হজমের সমস্যা হয়। প্রয়োজনের বেশি খাওয়ানোর ফলে বাচ্চা বমি করে তুলে ফেলে। কখনো বাচ্চাকে খাবারের জন্য জোর করবেন না ওদের ইচ্ছা যতটুকু খেতে চাই ততটুকু খেতে দিন।
খেলাধুলার মাঝে খাওয়াঃ বাচ্চাকে এক থেকে দুই বছরের বাচ্চারা দুরন্ত প্রকৃতির হয়ে থাকে। তাই বাচ্চাদের খেলাধুলার পাশাপাশি মায়েদের একটু একটু করে খাওয়ানোর অভ্যাস করতে হবে।

খাবারের বাটিঃ ব্যবহার বাচ্চাদেরকে খাওয়ানোর সময় রঙ্গিন পাত্রে খেতে দিন। বাচ্চারা রঙ্গিন জিনিস বেশি পছন্দ করে।বাচ্চাদের চোখে আকর্ষণীয় জিনিস হল রঙ্গিন কিছু।
একই ধরনের খাবার না দেওয়াঃ প্রতিদিন একই ধরনের খাবার বাচ্চাদের দিবেন না। আপনি চেষ্টা করবেন প্রতিদিন ভিন্ন ভিন্ন ধরনের খাবার খেতে দিতে। বাচ্চারা একই খাবার প্রতিদিন খেতে চায় না। প্রতিদিন একই ধরনের খাবার দিলে শিশুর অরুচির কারণ তৈরি হবে।

সবজি খিচুরীঃ যেহেতু বাচ্চারা খেতে চায় না, খাওয়ার প্রতি অনীহা প্রকাশ করে। সেক্ষেত্রে বাচ্চাদের সব ধরনের ভিটামিন ঘাটতি পূরণ করার জন্য আপনাদের কিছু টেকনিক অবলম্বন করে বাচ্চাকে খাওয়াতে হবে। যাতে করে অল্প খাবারের মধ্যে সব ধরনের ভিটামিন থাকে তাই বাচ্চাকে অবশ্যই সবজি খিচুড়ি বিভিন্ন আইটেমের এক এক দিনে খেতে দিতে হবে।
পরিবারের সবার সাথে নিয়ে খাওয়াঃ বাচ্চাকে চেষ্টা করুন আপনাদের সবার খাওয়ার সময় তাকেও সাথে নিতে। এবং নিজ হাতে খেতে দিন। বাচ্চারা এ সময় অনুকরণ প্রিয় মানুষের দেখা দেখি একই কাজ করতে চেষ্টা করে। তাই তারা যদি খেতে নাও পারে তবে আপনাদের দেখা দেখি সে নিজের হাতে একটা করে মুখে ভাত তুলে নিবে।

খাবারের ঘনত্ব ঠিক রাখাঃ বাচ্চারা যে ধরনের খাবার পছন্দ করে, সেভাবে খাবারের ঘনত্ব ঠিক রেখে বাচ্চাকে খেতে দিতে হবে। এক বারে নরম কিংবা একবারে শক্ত খাবার বাচ্চাকে দিবেন না। বাচ্চা শক্ত খাবার চিবিয়ে খেতে কষ্ট হবে। ফলে খেতে চাইবে না এমন খাবার দিবেন আধা শক্ত খাবার দিবেন যাতে বাচ্চাটা মুখের মধ্যে কিছুক্ষণ নাড়িয়ে খেতে পারে।

খাবারের বৈচিত্রঃ প্রতিদিন একই ধরনের খাবার না দিয়ে প্রতিদিন ভিন্ন ভিন্ন ধরনের খাবার দেয়ার চেষ্টা করুন। একই উপাদান দিয়ে প্রতিদিন খিচুড়ি রান্না না করে, বিভিন্ন দিনে বিভিন্ন উপাদান দিয়ে খিচুড়ি রান্না করে দিন। প্রতিদিন সেদ্ধ ডিম না দিয়ে ডিম পোচ, ডিম ভাজি, ডিমের পুডিং তৈরি করে দিতে পারেন। এতে করে বাচ্চার খাবারের প্রতি রুচি হারাবে না।

যত্ন সহকারে খেতে দিনঃ বাচ্চাকে খাওয়ানোর সময় রাগ ঝাল না করে ধৈর্য ধরে যত্ন সহকারে মমতার সাথে খাওয়ান। খাবারের খাবারের সময় খেলনা সামনে নিয়ে খেলার ছলে খাবার মুখে দিন। কারণ বাচ্চার চুপচাপ বসে খেতে কখন চাইবে না। জোর করে খাওয়ালে শিশুর অরুচির কারণ হতে পারে।

শিশুর অরুচির কারণ

শিশুর অরুচির কারণ
প্রত্যেক শিশুরই একই সমস্যা খেতে চাই না খাওয়ার রুচি থাকে না। বাড়ির সদস্যদের সকলের একই চিন্তা শিশুর অরুচির কারণ কি হতে পারে। বাবা-মা সকলের একই অভিযোগ শিশু খেতে চায় না। এ সময় শিশুর মস্তিষ্ক ও শারীরিক বৃদ্ধির বিকাশের জন্য শিশুকে পুষ্টিকর খাদ্য বেশি বেশি দিতে হবে। অথচ শিশু খেতে চায় না। আসুন জেনে নেই শিশুর অরুচির কারণ গুলো কি কি।

সংবেদনশীল না হতে পারাঃ পুষ্টি ঘাটতি পুরনো জন্য শিশুর রুচির বিষয়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শিশুকে খাওয়ানোর জন্য শিশুর মায়ের ভূমিকা জরুরী খাওয়ানোর সময় মা কাছে না থাকলে শিশু খেতে চায় না আর মা যতটা বাচ্চার প্রতি সংবেদনশীল হয় ততটা অন্য কেউ হতে পারে না।

খাবারের প্রতি ভয় সৃষ্টি হওয়াঃ বাচ্চা যখন খেতে না চায় তখন বাচ্চাকে জোর করে খাওয়ানোর জন্য চেষ্টা করা হয় না এবং কান্নাকাটি করে এবং তখন মায়েরা বাচ্চার সাথে জোরে কথা বলে হলে বাচ্চারা ভয় পেয়ে যায় আর তখনই বাচ্চারা খাবার দেখলে আগের কথা মনে পড়ে তখন খাবার দেখলেই ভয় পায়। এটি একটি শিশুর অরচির বড় কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

বাচ্চাকে খাওয়ার সময় মনোযোগ কম দেওয়াঃ প্রত্যেক মা-বাবার উচিত বাচ্চাকে খাওয়ানোর সময় মনোযোগ সহকারে খাওয়ানো বাচ্চা কি চায়, কিভাবে খেতে চায়, কোনটা খেতে পছন্দ করে সব বিষয়ের প্রতি যত্নশীল হতে হবে। যখনই খাওয়ার উপর মনোযোগ কম থাকবে তখন বাচ্চার খাওয়ার প্রতি রুচি হারিয়ে ফেলবে।

প্রতিদিন একই খাবারঃ বাচ্চারা অল্প খেলেই পেট ভরে যায়। তাই বাচ্চাকে প্রতিদিন বিভিন্ন আইটেমের খাবার রান্না করে খেতে দিতে হবে। যাতে করে খাবারের প্রতি রুচি থাকবে। প্রতিদিন একই খাবার শিশুর অরুচির কারণ হওয়াটা স্বাভাবিক।

অসুস্থতাঃ শিশু যদি শারীরিকভাবে অসুস্থ হয় সেক্ষেত্রে খাওয়ার রুচি হারিয়ে যায় শিশু খেতে চায় না, কান্নাকাটি করে। শিশুর খাবারের পরিমাণ আস্তে আস্তে কমে যায়। আর তখনই অসুস্থতা শিশুর অরচির কারণ হয়ে যায়।

পেটে কৃমি হওয়াঃ বাচ্চার যদি পেটে কৃমি হয় তখন খাওয়ার প্রতি রুচি হারিয়ে যায় খেতে চায়না। খিদে ভাব কমে যায়। আর তখনই খাওয়াতে গেলে বমি করে তুলে ফেলে।

হজম শক্তিঃ বাচ্চাদের হজমের সমস্যা হয়ে থাকে আর তখন বাচ্চারা খেতে চায় না শিশুর অরচির কারণ হয় হজম শক্তি হ্রাস পেলে।

শিশুর মুখে রুচি আনার উপায়

শিশুর অরুচির কারণ জানার পরশিশুর মুখে রুচি আনার উপায় অবলম্বন করতে হবে। শিশুর প্রতি খেয়াল রাখতে হবে মাকে বোঝার চেষ্টা করতে হবে। শিশু কি খেতে পছন্দ করছে, কোন খাবারটা শিশুর জন্য প্রিয় মনে হচ্ছে এবং কোন খাবারটা কতটুকু খাচ্ছে সে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে। শিশুকে খাওয়ানোর সময় শিশুর মানসিক অনুভূতিগুলো বোঝার চেষ্টা করতে হবে।

শিশুকে সময় দিয়ে খাওয়াতে হবে। তাড়াহুড়া করে খাওয়ানো যাবে না খেতে না চাইলে জোর করে খেতে যাওয়া যাবে না, যা খেতে না চায় তা থেকে বিরত রাখতে হবে। বিভিন্ন স্বাদের খাবার দেয়ার চেষ্টা করতে হবে। পরিবারের সবার সাথে বাচ্চাদের খেতে দিতে হবে। জিংকজাতীয় খাবার খাওয়াতে হবে যেমন মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, বাদাম, কলা ইত্যাদি।

ভাজাপোড়া এবং বাহিরের খাবার দেওয়া যাবে না। বাচ্চারা চিপস, চকলেট, জুস পছন্দ করে এগুলা খাবার থেকে দূরে রাখায় ভালো। এসব খাবার খাওয়ার ফলে বাচ্চাদের রুচি হারিয়ে ফেলে। পেটে গ্যাস হলে ক্ষুধা ভাব দূর হয়, খিদে কমে যায়, খাওয়ার রুচি থাকে না। ঘুম থেকে দেরিতে ওঠার অভ্যাস ত্যাগ করাতে হবে, বাচ্চাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে দেওয়া লাগবে।

এছাড়াও বাচ্চাকে পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়াতে হবে ভিটামিন, আয়রন ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার খাওয়াতে হবে। আয়রনের অভাব হলে শিশুদের মুখে রুচি হারিয়ে যায়। শিশুর মুখে রুচি আনার উপায় বের করতে হবে। যেমন মাঝে মাঝে খাদ্য তালিকা পরিবর্তন করতে হবে। সবজি খিচুড়ির ভিতরে ব্যবহার করতে পারবেন মরিচ ছাড়া মশলা দিতে পারবেন।

আপনার বাচ্চাকে সেরেলাক তৈরি করে খাওয়াবেন। এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ঘাটতি পূরণ হবে। আয়রন যুক্ত খাবার খাওয়াতে হবে। রক্তশূন্যতার অভাব দূর করতে হবেরক্তশূন্যতা হলে বাচ্চাদের কমে যায়বাচ্চাকে মানসিক চাপের কারণে কমে যায়।

কোন ভিটামিন খেলে রুচি বাড়ে

কোন ভিটামিন খেলে রুচি- বাড়ে
বাচ্চাকে ভিটামিনযুক্ত খাবার খাওয়াতে হবে বাচ্চাকে মারতে বয়সে সব ধরনের ভিটামিন পরিপূর্ণ থাকা দরকার তাই পুষ্টিকর খাদ্যগুলো বাচ্চাকে বেশি বেশি খেতে দিন খাদ্য তালিকায় ভিটামিন সি যুক্ত খাবার যেমন আমলকি, আমড়া, লেবু, কমলা লেবু, শিশুর অরুচির কারণ দূর করতে পারে। তাছাড়া খাবারের সাথে টমেটো চাটনি দিতে পারেন।

বাচ্চাদের খাবারের রুচির ঔষধের নাম

শিশুর অরচির কারণ গুলোর জন্য বাচ্চাদের খাওয়ার প্রতি নিয়ে চলে আসে। তাই বাচ্চাদের মুখে রুচি হওয়ার সিরাপ খাওয়ানো হয়। বাচ্চাদের রুচির জন্য যে সিরাপ খাওয়াবেন। অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী বাচ্চা কে রুচি সিরাপ খাওয়াবেন। অনেকেই বাচ্চা খেতে চাইছে না তখনই ফার্মেসি থেকে সিরাপ কিনে নিয়ে চলে আসে। এটা কখনোই করা যাবে না ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে রুচি সিরাপ খেতে দিলে তখনবাচ্চার মুখের রুচি ফিরে আসবে।
  • জিংক-বি সিরাপ
  • ম্যাক্সভিট সিরাপ
  • অয়েল কিড সিরাপ
  • বিকোজিন সিরাপ
  • ডোরা কিট সিরাপ
  • বেক্সটার্ম কিডস সিরাপ
বাচ্চাদের রুচি হওয়ার জন্য উপরোক্ত ঔষধ গুলো খাওয়ানো হয়। তবে বাচ্চাকে রুচির ওষুধ খাওয়ানোর আগে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়ান। যেহেতু ছোট শিশুদের জন্য এটি সেনসিটিভ ব্যাপার। তাই ডাক্তারের কাছে বিস্তারিত বলে ওষুধ খাওয়াবেন।

শিশুদের রুচির হোমিওপ্যাথি ঔষধ

স্বাস্থ্য ভালো রাখতে হলে আপনাকে পুষ্টিকর খাবার খেতে দিতে হবে। বাচ্চাকে নিয়মিত মাছ মাংস ডিম দুধ খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন। শিশুদেরকে রুচির জন্য হোমিওপ্যাথিক ঔষধ খাওয়াতে পারেন। হোমিওপ্যাথিক ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত থাকে। তাই শিশুদের জন্য হোমিওপ্যাথিক ঔষধ নিরাপদ। শিশুরা হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খেতে পছন্দ করে করবে কারণ হোমিওপ্যাথিক ঔষধ দানাগুলো মিষ্টি হয়ে থাকে।

আজকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আজকে আমরা শিশুর ওরসের কারণ, শিশুর মুখে রুচি আনার উপায় সমূহ আরো বিস্তারিত তুলে ধরেছি আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হয়েছেন। আপনার যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অন্যদের সাথে শেয়ার করবেন। তারাও যেন তাদের বাচ্চাদের মুখে রুচির জন্য জানতে পারে। নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন এখানে নতুন তথ্য গুলো সবার আগে পোস্ট করা হয়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাবিহা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url