কপালে ছোট ছোট ব্রণ দূর করার ঘরোয়া ১০টি উপায় সর্ম্পকে জানুন

আসসালামু ওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলে কপালে ছোট ছোট ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলো সম্পর্কে জানব। আরো জানবো কপালে ছোট ছোট ব্রণ কেন হয় সেই সব বিষয়ে।
কপালে ছোট ছোট ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায়
ঘরোয়া টিপসের মাধ্যমে ব্রণ দূর করা যায় এবং কিছু অনিয়মের কারণে ব্রণ হয়ে থাকে। সেই সব অনিয়মগুলো আজকের আর্টিকেলে তুলে ধরব। আরো তুলে ধরব দ্রুত ব্রণ দূর করার উপায় তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায় কপালে ছোট ছোট ব্রণ দূর করার ক্রিম ইত্যাদি বিষয়গুলো সম্পর্কে। আপনি জানতে চাইলে আর্টিকেলটি ধরতে ধরে সম্পন্ন করে আসুন।

ভূমিকা

ব্রণ ছেলে-মেয়ে উভয়েরই হতে পারে। তবে কিছু অনিয়মের কারণে ব্রণ হয়ে থাকে, কারো কারো ক্ষেত্রে কপালে ব্রণ হয়। এই ব্রণ নিরাময় করার জন্য নিজেকে সচেতন হতে হবে এবং ত্বকের যত্ন নিতে হবে। তাহলে এই ব্রণ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে। আর কিছু ঘরোয়া উপায় গুলো অবলম্বন করে ব্রণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

কপালে ছোট ছোট ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায়

কপালে ছোট ছোট ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায় জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ কপালে ছোট ছোট ব্রণ হয়ে থাকে অনেকেরই তবে কেন হয় তাও আলোচনা করব একটু পরেই। তার আগে জেনে নেই কপালে ছোট ছোট ব্রণ দূর করার উপায় গুলো কি কি। আসুন জেনে নেয়া যাক সেই ঘরোয়া উপায় গুলো।
কপালে ছোট ছোট পুরো কপাল জুরে ছোট ছোট ব্রণ হয়ে থাকে। আর এই ব্রণ এত ব্যথা যা অনুভব করা যায় না। শুধুমাত্র যার এই সমস্যা হয় একমাত্র সেইজানে এই ব্রনের ব্যথা। ঘরোয়া উপায় গুলোর মাধ্যমে ব্যথা ও ব্রণ দুটোই দূর করা যায়। তবে একটু নিজেকে পরিশ্রম করতে হবে ব্রণ দূর করার জন্য। আসুন সে ব্যথাগুলো কমানোর উপায় গুলো জেনে নেই।
পাতি লেবুর রসঃ পাতি লেবুর রস রয়েছে ভিটামিন সি। সাইট্রিক এসিড ব্যথা উপশম করতে দূর করে। তাই ব্রনে লেবুর রস লাগালে অনেকটা ব্যথা কমে। যায় তবে কিছু নিয়ম রয়েছে। এই নিয়মগুলো ব্যবহার করে ব্রণ দূর করতে পারেন। আপনাকে প্রথমে একটি পাতি লেবু কেটে নিতে হবে এবং এর মধ্যে থেকে রস বের করে এক চামচ লেবুর রস তিন চামচ পানির সাথে মিশিয়ে নিন।
এরপর একটি তোলার বল তৈরি করুন সেই বল লেবুর রস মিশ্রিত পানিতে ডুবিয়ে ব্রনের উপর একটু একটু করে চাপ দিয়ে ধরুন। এভাবে ১৫ থেকে ২০ মিনিট ব্যবহার করার পর ধুয়ে ফেলুন। কিছুদিন এভাবে ব্যবহার করুন দেখবেন আপনার ব্রণ আস্তে আস্তে ভালো হতে শুরু করেছে।
গোলাপ জল ও মধুঃ চা চামচের এক চামচ মধু নিয়ে তার সাথে এক চামচ গোলাপ জল নিয়ে ভালোভাবে পেস্ট করুন। এরপর ব্রণে আলতোভাবে লাগিয়ে রাখুন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। অবশ্যই নরম কাপড় দিয়ে মুখ মুছবেন। এভাবে কিছুদিন ব্যবহার করলে আপনার ব্রণ অনেকটা কমে যাবে।
মধুতে রয়েছে আন্টি ইনফ্লেমেটরি ও এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে। যা ব্রনের বিরুদ্ধে লড়াই করে মলিনতা দূর করে ত্বককে ফিরিয়ে তোলে স্বাস্থ্যজ্জ্বল। তাই প্রয়োজন মত কপালে ভালোভাবে মালিশ করুন আর গোলাপ জলে ত্বকের ভিতর থেকে ময়লা বের করে ত্বককে পরিষ্কার করে তুলে।
টি ট্রি অয়েলঃ রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল যার জীবাণু ধ্বংস করতে সাহায্য করে। ব্রণ দূর করতে এটি আপনি ব্যবহার করতে পারেন নিঃসন্দেহে।

মধু ও বেসনঃ বেসন দিয়ে ব্রণ দূর করার যায় এবং এর সাথে আপনি চাইলে মধু একসাথে পেস্ট করে ব্যবহার করতে পারেন। আবার আপনি যদি মনে করেন আরো কিছু উপাদান দিব।

বেসন, টক দই, হলুদ ও লেবুর রসঃ এই উপাদানগুলো একসাথে মিশিয়ে ভালোভাবে প্যাক করে ৫ মিনিটের মতো ফ্রিজে রেখে দিন। এরপর বের করে কপালে ব্রণের জায়গাগুলোতে লাগান। এরপর ২০ থেকে ৩০ মিনিটের মধ্যে রেখে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাকগুলো আপনার ত্বকের লোমকূপ পরিষ্কার করে দেয় এতে ব্রণের সমস্যা থেকে অনেকটা মুক্ত পাওয়া যায়।

পেপেঃ ব্রণ দূর করতে পেঁপে অনেকটা সাহায্য করে। কাঁচা পেঁপে থেতলে করে নিয়ে আপনি ব্রনে লাগান। ২০ থেকে ৩০ মিনিটের মতো রেখে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে আপনি চাইলে কিছু দিন ব্যবহার করুন। দেখবেন অল্প কয়েকদিনেই আপনার ব্রণ শুকিয়ে যাবে।

ব্রণ হতে মুক্তি পাওয়া যায় এমনকিছু নিয়ম

কপালে ছোট ছোট ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায় পাশাপাশি আমাদের ব্রণ দূর করার কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। যেগুলো মানলে ব্রণ হতে মুক্ত পাওয়া যায়। সেসব নিয়মগুলো আমাদের জানা অবশ্যই জরুরি। আমরা না জানার ফলে আমাদের মুখে ব্রণ বের হয়। বলতে গেলে আমাদের দোষেই আমাদের মুখের ব্রণ নিয়ে ভুগে থাকি। তাই কি কি নিয়ম মেনে চললে ব্রণ থেকে মুক্তি পাবো তা জেনে নিন।
  • প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করতে হবে।
  • প্রতিদিন কিছু হলেও মৌসুমী ফল খাবেন। যা ত্বকের সতেজতা ধরে রাখে।
  • রাত জেগে থাকা যাবে না নিয়মমাফিক ঘুমাতে হবে।
  • মানসিক চাপ কমাতে হবে।
  • তোকে কখনো ধুলোবালি ঢুকতে দিবেন না এতে ময়লা জমে ত্বকে ব্রণ হয়।
  • বাইরের থেকে আসার পর ফেসওয়াশ দিয়ে সঙ্গে সঙ্গে মুখ ধুয়ে নিতে হবে।
  • বাইরের ধুলাবালি ত্বকে লেগে যায়। তাই মাঝেমধ্যে ঘরোয়া ভাবে কিছু টিপস ব্যবহার করতে হবে। যেমন কুসুম হালকা গরম পানি দিয়ে নরম কাপড় ভিজিয়ে ত্বক মুছে নিবেন।
  • যদি কখনো একটি ব্রণ দেখায় সেগুলা নক দিয়ে ঠুকড়াবেন না। ঠুকরালে আশেপাশে আরো ব্রণ বেশি হবে।

কপালে ছোট ছোট ব্রণ কেন হয়

কপালে ছোট ছোট ব্রণ কেন হয়
কপালে ছোট ছোট ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায় জানার পাশাপাশি কপালে ছোট ছোট ব্রণ কেন বের হয় এটা আমার আপনার সকলের প্রশ্ন থাকতে পারে। তাই আমাদের জানা উচিত কেন কপালে ছোট ছোট ব্রণ কিংবা ব্রণ কেন বের হয়। না কি মেনে চললে ব্রণ বের হবে না কখনোই তা আমাদের জানা প্রয়োজন। আমাদের চলার গতিতে আমরা ব্রণের সমস্যায় ভুগে থাকি।
পর্যাপ্ত পরিমাণ না ঘুমালেঃ পর্যাপ্ত পরিমাণ না ঘুমানোর কারণে মুখে হাবিজাবি বের হয়। মুখের ত্বক খসখসে হয়ে যায় পাশাপাশি এই সমস্যাগুলোর পর থেকেই ব্রণ বের হয়।

মানসিক চাপ থাকলেঃ আপনার যদি মানসিক চাপ থাকে, ঘুম কম হবে খাওয়া-দাওয়ার বেনিয়ম হবে এসবের কারণে ত্বকের উপর প্রভাব পড়ে আর তখনই ত্বকে ব্রণ বের হয়।
ত্বকে তেল তেল ভাব হলেঃ আবার অতিরিক্ত তেল তেল ভাব হলে কপালে গালে ছোট ছোট ব্রণ বের হয়। কপালে যেই ব্রণগুলো বের হয় কিছুটা ঘামাচির মত তবে ঘামাচি থেকে একটু বড় ধরনের কিন্তু প্রচণ্ড ব্যথা এবং লালচে ভাব হয়ে থাকে।

বাইরের ধুলোবালি ত্বকে জমলেঃ ত্বকে ময়লা জমে থাকলে ত্বকে ব্রণ বের হয়। তাই বাইরে থেকে আসা মাত্রই ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলবেন আর মাঝে মাঝে ঘরোয়া টিপস এর মাধ্যমে ত্বকের ময়লা দূর করবেন। যেমন গোলাপ জল লেবু মধু শসা ইত্যাদি ব্যবহার করবেন ত্বকে।

খাদ্যভ্যাস ঠিক না রাখাঃ আপনার খাবার মাঝেও ব্রণ বের হওয়ার কারণ হতে পারে। যেমন অতিরিক্ত তেল মসলা ও ঝালযুক্ত খাবার খাওয়ার ফলে ত্বকের উপর প্রভাব পড়ে। তাই এইসব খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।

কপালে ছোট ছোট ব্রণ দূর করার ক্রিম

কপালে ছোট ছোট ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করতে চাই না একটু পরিশ্রমের কারণে। যারা সহজেই শর্টকাটে ব্রণ দূর করতে চাই, তাদের জন্য রয়েছে কপালে ছোট ছোট ব্রণ দূর করার ক্রিম। বাজারে কিছু প্রোডাক্ট রয়েছে এইসব প্রোডাক্ট ব্যবহার করে আপনি ব্রণ দূর করতে পারেন।

বাজারের এই ক্রিম ব্যবহার করে অল্প কয়েকদিনের মধ্যে ব্রণ নিরাময় করে ফেলে। তবে এতে ত্বকের উপর প্রভাব পড়তে পারে। আপনার ত্বকে স্যুট না করলে, ত্বক পুড়ে যায়, কালো হয়ে যায় বিভিন্ন সমস্যা সম্মুখীন হতে হয়। আসুন জেনে নেই কপালে ছোট ছোট করার ক্রিম এর পাঁচটি নাম উল্লেখ করা হলো।
  • নোভা ক্লিয়ার একনি ক্রিম
  • নোভা ক্লিয়ারি একনি ক্লিনজার
  • নরম্যাকনে একনি স্পট ট্রিট্মেন্ট
  • ওয়ান টাইম একনি প্যাচ
  • ডার্মাডিক্স এন্টি একনি সিরাম

দ্রুত ব্রণ দূর করার উপায়

দ্রুত ব্রণ দূর করার উপায়
ব্রণ নানা কারণে হয়ে থাকে আর এই কারণগুলো জানা থাকলে আজকে আমাদের ব্রনের সম্মুখীন হতে হয় না। যাইহোক, কেউই ঠিকঠাক মত নিয়ম মেনে চলতে পারে না। যার জন্য সবাই ব্রণ নিয়ে সমস্যায় ভুগে থাকে। গালে ব্রণ বের হয় আবার অনেক সময় অনেকেরই কপালে ছোট ছোট ব্রণ বের হয়।

তাই কপালে ছোট ছোট ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায় জানার পাশাপাশি আমাদের দ্রুত ব্রণ দূর করার উপায় ও জানতে হবে। অনেক সময় কোন পার্টি কিংবা ঘরোয়া অনুষ্ঠানে হুট করে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এক্ষেত্রে আপনার মুখের ব্রণ রয়েছে এ সময় আপনি যাচ্ছেন দ্রুত ব্রণ কমানো। আসুন কিছু নিয়মের মধ্যে দ্রুত ব্রণ দূর করার উপায় গুলো জেনে নেই।

টুথপেস্টঃ ব্রণ দূর করতে টুথপেস্ট ওই কার্যকরী এবং দ্রুত সাড়িয়ে তোলে। আপনার দ্রুত ব্রণ দূর করতে টুথপেস্ট ব্যবহার করুন ব্রণের উপর আলতোভাবে একটু টুথপেস্ট লাগিয়ে সারা রাত রেখে দিন। সকালে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন আপনার ব্রণ অনেকটা শুকিয়ে গেছে এবং ব্যথাটা কমে গেছে।

নিম পাতা ও তুলসী পেস্টঃ রাতারাতি ব্রণ দূর করতে চাইলে আপনি নিম পাতা বেটে তার সাথে তুলসীর রস মিশিয়ে ব্রনের উপর লাগান সারারাত রেখে দেয়ার পরে আপনি সকালে ধুয়ে ফেলুন। দেখুন এর কার্যকারিতা।

মধু ও দারচিনি গুড়োঃ দারচিনি গুড়ো ব্রণ শুকাতে এবং ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে আর মধুতে রয়েছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল যা দুইটি মিলে দ্রুত ব্রণ কে সাড়িয়ে তুলে।

ডিমের সাদা অংশঃ ডিমের সাদা অংশ ভালোভাবে ফাটিয়ে পেস্ট করে নিন এরপর ব্রণের উপর লাগিয়ে সারারাত রেখে দিন সকালে ধুয়ে ফেলুন।

তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায়

কপালে ছোট ছোট ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায় জানার পাশাপাশি তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায় জানতে হবে কারণ ত্বকে যদি আপনার তৈলক্ততা ভাব থাকে, তাহলে ব্রণ নিশ্চিত বের হবে। তাই ব্রণ হওয়ার আগেই তৈলাক্ত দূর করুন ত্বক থেকে। তাই তৈলাক্ত ত্বকের জন্য যেসব ঘরোয়া উপায় গুলো ব্যবহার করবেন তা জেনে নিন।
  • অ্যালোভেরার জেল ব্যবহার করবেন।
  • শসার রস ত্বকে লাগাবেন।
  • আলু থাকলে করে আলুর রস ত্বকের উপর লাগাবেন।
  • ডিমের সাদা অংশ ত্বকে ব্যবহার করবেন।
  • লেবুর রস তাকে ব্যবহার করবেন
  • কুসুম গরম পানি দিয়ে ত্বক মেসেজ করবেন।

নিম পাতা দিয়ে ব্রণ দূর করার উপায়

ব্রণ দূর করতে নিম পাতা খুবই উপকারী। জীবাণু ধ্বংস করে দেয়। ইনফেকশন হওয়া থেকে মুক্ত করে এই নিম পাতা। অনেক সময় দেখা যায় মানুষের শরীরে ঘাঁ-পচরা হলে নিম পাতা গরম পানিতে দিয়ে ফুটিয়ে গোসল করে জীবাণুমুক্ত করার জন্য। তাই ত্বকের ক্ষেত্রে নিম পাতা খুবই উপকারী। শুধু তাই নয় নিম গাছ আপনার বাড়ির সামনে থাকলে রোগ জীবাণু কম হয়।

তাই নিম পাতা ব্রণ দূর করতেও খুবই উপকারী। নিমপাতা ও সাথে হলুদ বেটে পেস্ট করে ব্রণে লাগান কিছুক্ষণ দেখে আলতোভাবে ধুয়ে ফেলুন। এতে আপনার ত্বক পরিষ্কার হবে এবং ব্রনের ইনফেকশন হওয়া থেকে মুক্তি পাবেন। অনেক সময় দেখা যায় ব্রণ থেকে রক্ত পুজ বের হয়। এতে করে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়।

তাছাড়া ব্রণের দাগ দূর করতেও নিম পাতা খুবই কার্যকরী। যাদের ব্রণে দাগ রয়েছে তারাও এই নিম পাতা ব্যবহার করতে পারবেন। আর ব্যবহার করার নিয়ম ঠিক একই রকম। আপনি কিছুদিন নিমপাতা এভাবে ব্যবহার করুন দেখবেন আপনার ত্বকের লোমকূপ পরিষ্কার হয়ে গেছে।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ আর্টিকেলটি ধৈর্য ধরে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করেছি কপালে ছোট ছোট ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায়গুলো সম্পর্কে। আপনার যদি কপালের ওপর ছোট ছোট গ্রহণ হয়ে থাকে এই ঘরোয়া উপায়গুলো অবলম্বন করতে পারেন। আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অন্যদের সাথে শেয়ার করে দিন।

তারাও যেন পড়ে এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পায়। আর নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। এই ওয়েবসাইটে সবার আগে নতুন নতুন তথ্য তুলে ধরা হয় আপনিও সবার আগে নতুন নতুন তথ্য পেয়ে যাবেন। কোন বিষয়ে জানতে চাইলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন। আমরা তার সমস্যার সমাধান দেয়ার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাবিহা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url