হায়েজ অবস্থায় নিষিদ্ধ কাজ - হায়েজ অবস্থায় কি কি ইবাদত করা যাবে

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক, এর আর্টিকেলে ইসলাম ধর্মে মুসলমান মহিলাদের হায়েজ অবস্থায় কি কি ইবাদত করা যাবে এবং হায়েজ অবস্থায় নিষিদ্ধ কাজ বর্জন করা জরুরী হয়ে পড়ে এবং হায়েজ অবস্থায় কোরআন পড়ার বিধান সম্পর্কে হাদিসে বর্ণনা করা হয়েছে তা তুলে ধরা হয়েছে।
হায়েজ অবস্থায় কি কি ইবাদত করা যাবে
পাশাপাশি হায়েজ অবস্থায় দরুদ পড়া যাবে কি,হায়েজ অবস্থায় হাদিস পড়া যাবে কি এসব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়েছে। আপনি মুসলিম মহিলা হিসেবে আপনাকে অবশ্যই এ বিষয়গুলো পুঙ্খানু ভাবে সঠিক তথ্য জানতে হবে এবং সেভাবে আমল করার পাশাপাশি নিষিদ্ধ কাজগুলো বর্জন করতে হবে।

ভূমিকা

ইসলাম ধর্মে মহিলাদের হায়েজ অবস্থাই ইবাদতের কিছু পার্থক্য রয়েছে। এখানে কিছু নিষিদ্ধ রয়েছে। আবার কিছু আমল করার কথা বলা হয়েছে। হায়েজ অবস্থায় নিষিদ্ধ কাজ যেগুলো রয়েছে ওগুলো এই সময় করলে গুনাহগার হবে। আর হায়েজ অবস্থায় বাংলা সম্পর্কে একজন মুসলিম হিসেবে জানা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ।

হায়েজ অবস্থায় কি কি ইবাদত করা যাবে

হায়েজ অবস্থায় কি কি ইবাদত করা যাবে, সেই বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে সঠিক এসেছেন। আজকের আর্টিকেলে এই বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। মেয়েদের চলাকালীন কিছু আমল করা যায় আবার কিছু আমল রাখতে হয় সেসব বিষয়ে আমাদের ধারণা থাকতে হবে হায়েজ অবস্থায় যদি নিষিদ্ধ কাজগুলো করে থাকেন তাহলে আপনার গুনাহ হবে।
তাই অবশ্যই হায়েত অবস্থায় কি কি ইবাদত করা যাবে সেই সব বিষয়গুলো জানতে হবে এবং আমল করতে হবে। এই অবস্থায় কিছুটা আমলের পার্থক্য রয়েছে।যেমন এই সময়ে পরিপূর্ণভাবে নামাজ হয়ে যায়, কিন্তুকখনো কাজা নামাজ পড়তে হয়না। আবার রোজার সময় ক্ষণিকের জন্য মাফ হয় কিন্তু পরবর্তীতে কাজা তুলতে হয়।

হায়েজ অবস্থায় যেসব ইবাদত জায়েজ সেই সেগুলো আমল করতে হবে। অর্থাৎ এ অবস্থায় আপনি আল্লাহর জিকির করতে পারবেন, কোরআন পড়তে পারবেন তবে পরিপূর্ণ আয়াত পড়া যাবে না এবং স্পর্শ করা যাবে না আপনি মুখস্ত করতে পারবেন।হায়েজ অবস্থায় নিষিদ্ধ কাজ অবশ্যই বর্জন করতে হবে।

দোয়া করাঃ হায়েজ চালাকালীন সময়ে দোয়া করতে বলেছেন। ধরুন আপনার লাইলাতুল কদরের রাতে হায়েজ হয়েছে সেক্ষেত্রে আপনি নামাজ না পড়ে আল্লাহর দরবারে দোয়া করতে পারেন এই সময় দোয়ায় হলেও এবাদত।

“আল্লাহ তা'আলা বলেন, তোমরা আমাকে ডাকো আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেবো” (ইমাম আবু দাউদ, হাদিস নাম্বারঃ ১৪৭৯)

ইস্তেফার পাঠ করাঃ হায়েজ অবস্থায় ইস্তেগফার পাঠ করা যায়। হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বেশি বেশি ইস্তেগফার পাঠ করতেন। তাই এ সময় বেশি বেশি তাওবাহ করবেন। তাওবার শর্তগুলো পূরণ করা উচিত। যেমন নিজে গুনাহগার তা স্বীকার করা এবং নিজের অপরাধ এর জন্য অনুতপ্ত হওয়া, ভবিষ্যতে গুনাহ থেকে পানাহ চাওয়া।

দরুদ পাঠ করাঃ হায়েজ অবস্থায় নবীজির উপর দরুদ পাঠ করা যাবে। এ সময় অতিমাত্রায় দরুদ পাঠ করতে পারেন। আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য আল্লাহর ইবাদতে মশগুল থাকতে পারে এই সময়। ছোট ছোট দরুদ পাঠ করবেন। সহজ দরুদগুলো যেমন আল্লাহুম্মা সল্লি আলা মোহাম্মদ, ওয়া আলা আ-লি মোহাম্মদ, আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা নাবিয়ানা মুহাম্মাদ।

তাসবিহ পাঠ করাঃ হায়েজ অবস্থায় তসবিহ পাঠ করতে পারবেন। সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু এবং আল্লাহু আকবার বেশি বেশি পাঠ করতে পারবেন। এতে আপনার আমলের পাল্লা ভারী হবে ।

এছাড়াও রাসুল পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেন, দুটি বাক্য মন রয়েছে যা আল্লাহর কাছে অতি প্রিয় তা হল (সুবহানাল্লাহি- ওয়া বি‘হামদিহি-সুবহানাল্লাহিল আযীম) অর্থাৎ, আল্লাহ পবিত্র, প্রশংসা কেবল তারই, মহান আল্লাহ ত্রুটিমুক্ত। (ইমাম বুখারী হাদিস সহিহ:৬৬৮২)

আযানের জবাব দেওয়াঃ অবস্থায় আযানের জবাব গুরুত্বপূর্ণ একটি আমল এর মধ্যে পড়ে।আজানের জবাব দেওয়া ওয়াজিব। মু মুয়াজ্জিম যে পরিমাণ সোয়াব পায় আজান দেওয়ায় আপনিও আজানের জবাব দিলে সেই পরিমাণ সওয়াব আপনার আমল নামায় চলে আসবে।

জিকির করাঃ বিসমিল্লাহ সহিত জিকির করা যায়। ছোট ছোট দোয়া সমূহ পাঠ করা যায়।

ইব্রাহিম ইবনে মুসা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সর্ব অবস্থায় আল্লাহর জিকির এই মশগুল থাকতেন।(মুসলিম : ৭১২)

হায়েজ অবস্থায় নিষিদ্ধ কাজ

হায়েজ অবস্থায় নিষিদ্ধ কাজ
ইসলাম ধর্মে কিছু নিয়ম রয়েছে মহিলাদের ক্ষেত্রে হায়েজ অর্থাৎ ঋতুবর্তী সময়ে কিছু ইবাদত এই সময়ে করা নিষিদ্ধ হয়েছে যা করলে সওয়াবের পরবর্তীতে আরো গুনাহগার হবে। তাই মহিলাদের এই সময়ে বিশুদ্ধ কাজগুলো থেকে বিরত থাকতে হবে। আসুন জেনে নেই হায়েজ অবস্থায় নিষিদ্ধ কাজ কি কি রয়েছে তা জেনে নেই।
  • কাবা ঘর তাওয়াফ করাকরা যাবে না। 
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কাবা ঘর তাওয়াফ করা নামাজ আদায় তুল্য (শুনানে নাসাঈঃ২৯২০) 
আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঙ্গে বিদায় হজের সময় হায়েজ শুরু হয়, এ সময় তিনি কান্না শুরু করেছিলেন তা দেখে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, এতো আল্লাহ তাআলা আদম কন্যাদের জন্য নির্ধারণ করে দিয়েছেন।সুতরাং তুমি বাইতুল্লাহর তাওয়াফ ছাড়া হজের বাকি সব কাজ করে যাও। কিন্তু পবিত্র না হওয়া পর্যন্ত বায়তুল তাওয়াফ করতে পারবে ন “ (সহিঃ মুসলিম হাদিস নাম্বার :১১১২)

আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু বলেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার স্ত্রীদের পক্ষ হতে গাভি কোরবানি করলেন। (মুসলিম হাদিস: ১১১২)
  • পিরিয়ডের সময় যে সালাত পড়া নিষিদ্ধ তা কাজা আদায় করতে হবে না।
  • কোরআন স্পর্শ করে পড়া যাবে না।
  • কোরআন পরিপূর্ণ আয়াত তেলাওয়াত করা যাবে না।
  • মসজিদে প্রবেশ করা যাবে না।
  • সময় স্ত্রীর সাথে সহবাস করা নিষিদ্ধ।

হায়েজ অবস্থায় দরুদ পড়া যাবে কি

হায়েজ অবস্থায় কি কি ইবাদত করা যাবে আর হায়েজ অবস্থায় নিষিদ্ধ কাজ তা অবশ্যই জানতে হবে। এর মাধ্যমে হায়েজ অবস্থায় দরুদ পড়া যাবে কি? অনেকেই জানতে চান এই প্রশ্ন অবশ্যই দূর করা যাবে। হাদিসে উল্লেখ করেছে ছোট ছোট দরুদ আমল গুলা পাশাপাশি দোয়া ইস্তেগফার পড়া সুন্নত। কথাই নির্দিষ্ট ভাবে বলা হয়েছে কোরআন তেলাওয়াতে সম্পূর্ণ আয়াত পড়া যাবে না।

হায়েজ অবস্থায় কুরআন পড়ার বিধান

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যুগে মহিলাদের হয়েজ হত, এতে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদেরকে কুরআন তেলাওয়াত করতে নিষেধ করতেন না হজের সময় আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা এর হায়েজ হয় তখন রাসুল পাক সাঃ তাকে বাকি সব কাজগুলো করতে বলে শুধু বাইতুল মোকাররম তাওয়াফ করতে নিষেধ করেন। (সহিহ মুসলিম হাদিসঃ 1211) 

তবে এ ব্যাপারে কিছু হাদিসে রয়েছে কোরআন তেলাওয়াত করা যাবে তবে সম্পূর্ণ আয়াত পড়া যাবে না। এবং স্পর্শ করা যাবে না। হায়েজ অবস্থায় কি কি ইবাদত করা যাবে সে বিষয়গুলোর মধ্যে হাদিসের কিছু বর্ণনা করা রয়েছে । পিরিয়ডের সময় কিংবা গোসল ফরজ থাকা অবস্থায় কোরআন পড়া নিষিদ্ধ রয়েছে।

এ ব্যাপারে হযরত আব্দুল্লাহু বিন ওমর রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু হতে বর্ণিত, “যে রাসুল পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ঋতুবর্তী মহিলা এবং গোসল ফরজ ব্যক্তি কোরআন পড়তে পারবে না।” (শুনানে তিরমিজি, হাদিস: ১৩১, সুনানে দাঁরেমী, হাদিস নং: ৯৯১)

ফুকাহয়ে কিরাম লিখেছেন, হায়েজ অবস্থায় মহিলারা কোরআন তেলাওয়াত করতে পারবে না এটা শুধু মাযহাবে মতামত নয় হাদিসে বর্ণিত, হযরত ইব্রাহিম থেকে বর্ণিত তিনি বলেছেন, “গোসল ফরজ হওয়া ব্যক্তি আল্লাহর জিকির করতে পারবে।”( সুনানে দারেমি হাদিস নম্বর: ৯৮৯)

হযরত আবু সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু থেকে বর্ণিত, “নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, হায়েজ অবস্থায় মহিলারা নামাজ পড়তে পারবে না রোজা রাখতে পারবে না।” (সহিহ্ বুখারি হাদিস নাম্বার: ২৯৮)

হায়েজ অবস্থায় হাদিস পড়া যাবে কি

হায়েজ অবস্থায় হাদিস পড়া যাবে কি
হায়েজ অবস্থায় কি কি ইবাদত করা যায় তার মধ্যে হায়েজ অবস্থায় হাদিস পড়া যাবে কি অনেকেই ভেবে থাকেন। এক্ষেত্রে হযরত আব্দুলহ, বিন ওমর রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু বলেন ,“নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, ঋতুবর্তী মহিলা ও গোসল ফরজ হওয়া ব্যক্তি কোরআন পড়তে পারবে না।” (সুনানে তিরমিজি, হাদিস নাম্বার:১৩১)

কিন্তু তাফসীর,হাদিস কিতাব পড়া যাবে শর্ত হলো কোরআন এর আয়াত এর স্থানে স্পর্শ করা যাবে না। হাদিস অবশ্যই অজু করে ধরা মুস্তাহাব। তবে হায়েজ অবস্থায় নিষিদ্ধ কাজ এড়িয়ে চলতে হবে।

পিরিয়ডের সময় মোবাইলে কোরআন তেলাওয়াত করা যাবে

হায়েজ অবস্থায় কি কি ইবাদত করা যাবেও  হায়েজ অবস্থায় নিষিদ্ধ কাজ রয়েছে। কোরআন তেলাওয়াতের কথা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে কোরআন তেলাওয়াত করা যাবে। কোরআনের পুরো আয়াত সম্পূর্ণ পড়া যাবে না। ভেঙ্গে ভেঙ্গে পড়তে হবে।

মাসিক অবস্থায় কুরআন শোনা যাবে কি

গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রশ্ন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। অনেকেই বলে থাকে আমি তো কুরআন স্পর্শ করছি না, আমি মোবাইল দেখি কোরআন তেলাওয়াত করছি। হাদিসে সুন্দর ভাবে উল্লেখ আছে, হায়েজ কালিন অবস্থায় কোরআন তেলাওয়াত করা যাবে না, রোজা রাখা যাবে না, নামাজ পড়া যাবে না। তবে কোরআন ভেঙ্গে ভেঙ্গে পড়তে পারবেন। তবে কেউ যদি কোরআন তেলাওয়াত করে থাকে তা শোনা যাবে। আর সেটা মোবাইলে হোক আর উপস্থিতি হোক।

হায়েজ অবস্থায় আমল

হায়েজ অবস্থায় কি কি ইবাদত করা যাবে এবং হায়েজ অবস্থায় নিষিদ্ধ কাজ করা যাবে না তার আমল জানা জরুরী মেয়েদের ক্ষেত্রে। কেননা হায়েজ অবস্থায় আমল ছেড়ে দেওয়া যাবে না তাই এই সময়ে কিছু পার্থক্য রয়েছে তা মেনে আমল করতে হবে। তিনটি জিনিস একদমই নিষিদ্ধ করে দিয়েছেন তা হল কোরআন তেলাওয়াত করা, নামাজ পড়া, রোজা রাখা এই তিনটি বিষয়ে কখনোই ইবাদত করা যাবে না।

তবে কিছু কিছু আমল রয়েছে এসব গুলো উপরে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে তার পাশাপাশি সংক্ষিপ্ত আকারে আমি তুলে ধরছি আপনাদের সামনে। তা হল ইবাদত এর মধ্যে দোয়া করা যাবে, ইস্তেগফার পাঠ করা যাবে, তসবিহ্ পাঠ করা যাবে, ছোট ছোট দরুদ পাঠ করা যাবে এবং কোরআনের পাঠ করা যাবে তবে স্পর্শ করা যাবে না।

উপরে হাদিসে প্রমাণ করা আছে কোন বিষয়ে নবী করীম সাঃ জানিয়ে দিয়েছেন আপনি চাইলে ওগুলো দেখেই পড়তে পারেন তাই অবশ্যই অবস্থায় আমল সঠিকভাবে করুন, নিষিদ্ধ এবাদত এড়িয়ে চলুন।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকে জানলেন হায়েজ অবস্থায় কি কি ইবাদত করা যাবে আর হায়েজ অবস্থায় নিষিদ্ধ কাজ ইত্যাদি সম্পর্কে হাদিসে বর্ণনা সহ জেনেছেন আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে আপনার একটু হলে উপকৃত হয়েছে আপনার আর্টিকেলটি পড়ে যদি ভালো লাগে তাহলে অন্য জনের সাথে শেয়ার করে তাদেরকেও সুযোগ করে দিন এই বিষয়গুলো জানার।

আর নতুন নতুন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইটে সবার আগে নতুন নতুন তথ্য আপডেট করা হয় আপনি চাইলে সবার আগে তথ্যগুলো জানতে পারেন কিছু প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট বক্সে জানিয়ে রাখুন অবশ্যই সমস্যার সঠিক সমাধান দেয়ার চেষ্টা করব।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাবিহা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url