বেগুন চাষের উপযুক্ত সময় - বেগুন চাষে সার প্রয়োগ পদ্ধতি সর্ম্পকে জানুন
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক,আজকের আর্টিকেলে আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি, বেগুন চাষের উপযুক্ত সময় কারণ এই সময় বর্ষার সময়। আর বর্ষাকালে বেগুন চাষ করার একটি মোক্ষম সময়। পাশাপাশি আলোচনা করেছি, বেগুন চাষে সার প্রয়োগ পদ্ধতি। কারণ শুধু বেগুন গাছ লাগিয়ে রাখলে হবে না, যথাসময়ে সঠিকভাবে সার প্রয়োগ করতে হবে। তাহলেই ভালো ফলন পাওয়া যাবে।
এছাড়াও আর্টিকেলের মধ্যে বেগুনের বিভিন্ন জাত, বেগুন চাষের চারা রোপন পদ্ধতি,বেগুন চাষের আধুনিক পদ্ধতি, তাল বেগুন চাষ পদ্ধতি, হাইব্রিড বেগুন চাষ পদ্ধতি, টবে বেগুন চাষ পদ্ধতিসমূহ তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আপনি চাইলে এই বিষয়গুলো দেখে নিতে পারেন।
বেগুন চাষের উপযুক্ত সময়
বেগুন চাষের উপযুক্ত সময় জেনে আমাদের বেগুন চাষ করতে হবে। তা না হলে ফলন পাওয়া যাবে না। অসময়ে বেগুন চাষ করলে শুধু গাছ বড় হবে কিন্তু তেমন একটা ফলন পাওয়া যাবে না। তাই সঠিক সময়ে বেগুন চাষ করতে হবে এবং সঠিক ভাবে পরিচর্যা দিলেই আপনি বেগুন চাষে সফল হবেন।
অনেকেই শখের বিষয়ে সবজি চাষ করে থাকে। কেউ ছাদে কেউ বা বাড়ির আঙ্গিনায় বেগুন অন্যান্য সবজি চাষ করে। তাই বেগুন চাষে উপযুক্ত সময় জেনে এবং বেগুন চাষের চারা রোপন সঠিক সময়ে জেনে বেগুন চাষ শুরু করতে হবে। তার জন্য উপযুক্ত মাটির প্রয়োজন রয়েছে। তাই সমস্ত কিছু মিলিয়ে সঠিক সময়ে সঠিক পদ্ধতিতে বেগুন চাষ করুন।
বেগুনের চারা রোপণ থেকে শুরু করে বেগুন চাষের উপযুক্ত সময়-
- গ্রীষ্মকালীন সময়- জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারি (মাঘ- ফাল্গুন)।
- বর্ষাকালীন সময়- এপ্রিল মাস (বৈশাখ)।
- শীতকালীন সময়-আগস্ট থেকে অক্টোবর (ভাদ্র-আশ্বিন)।
বেগুনের বিভিন্ন জাত
ভালো ফলন পেতে হলে আপনাকে কয়েকটি জিনিস সঠিকভাবে বাছাই করে নিতে হবে। যেমন তার মধ্যে রয়েছে মাটি উপযুক্ত মাটি বেগুন চাষে কিংবা যে কোন সবজি চাষের জন্য প্রয়োজন। এরপর আসি বেগুনের চাষ করার জন্য আপনাকে উন্নত মানের বেগুনের জাত বেছে নিতে হবে যাতে করে ফলন ভালো হয়। বাংলাদেশে অনেক জাতের বেগুন রয়েছে।
একটি বেগুনের জাত একেক রকম কতগুলো গোলাকৃতি কতগুলো লম্বা কতগুলো সাদা কতগুলা সবুজ কালারের হয়ে থাকে। তাই যেই বেগুনে সঠিক বেশি ফলন পাওয়া যায় সেই বেগুন জাত সংগ্রহ করে আপনি বেগুন চাষ করতে পারেন। এতে করে আপনি দ্রুত বেগুন চাষে লাভবান হবেন। পাশাপাশি যারা বাড়ির আঙিনায় বা ছাদে চাষ করতে চাচ্ছেন, তারা অল্প সময়ে ভালো মানের বেগুন পাবেন।
কয়েকটি বেগুনের জাতের নাম উল্লেখ করা হলো-
নয়ন তারা (বাড়ি বেগুন)ঃ এই বেগুনের রাত গোল আকৃতি এবং রং লালছে বেগুনি। গাছের আকৃতি খাড়া হয়। একটি গাছে ২৫ থেকে ত্রিশটি ফলন দিয়ে থাকে।
তাল বেগুনঃ গাছের আকৃতি বেশ উঁচু হয় এর শাখা প্রশাখা ও পাতা অনেক কমহয় এবং বেগুন অন্যান্য বেগুনের থেকে বড় ও গোলাকৃতি হয়। প্রতিটি বেগুনের ওজন ২০০ থেকে ৪০০ গ্রাম হতে পারে। এই বেগুনের ভিতরে বীজের সংখ্যা খুবই কম।
কাজলা বাড়ি (বেগুন)ঃ এই বেগুনের জাতটি হাইব্রিড জাত। এই বেগুনের আকৃতি লম্বা লম্বা এবং কালসে বেগুনি কালার। গাছের আকার মাঝারি আকৃতির চারিদিকে ছড়ানো।
ঝুমকো বেগুনঃ এই বেগুন একটি গাছে অনেকগুলো ধরে থাকে। তবে গাছ খাটো এবং বেগুনও ছোট ছোট আকৃতির হয়।একসাথে গুচ্ছ ভাবে ধরে থাকে অনেকটা ডিমের মতো দেখতে আর এর ওপরের আঁশ পাতলা। অনেকেই দেশি বেগুন বলে পরিচিত।
বেগুন চাষের চারা রোপন পদ্ধতি
প্রথমে আপনাকে মাটি তৈরি করে নিতে হবে। আপনাকে বেছে নিতে হবে দোআঁশ মাটি।দোআঁশ মাটি না থাকলে আপনাকে তৈরি করে নিতে হবে। কারণ দোআঁশ মাটি ছাড়া কোন ফসলে ভালো হয় না আর বীজ রোপন ভালো হবে না। ছাদে কিংবা বাড়ির আঙিনায় সবজি চাষ করতে চাইলে আপনি নিজেই দোআঁশ মাটি তৈরি করে নিন। সব ধরনের মাটিতে কমবেশি বেগুন চাষ করা যায় তবে তেমন ফলন পাওয়া যায় না।
দোআঁশ মাটি তৈরি করতে যেসব গুলো জিনিস প্রয়োজন তা জোগাড় করতে হবে। প্রথমে আপনাকে নিতে হবে বালি কম্পোস্ট ও মাটি সমপরিমাণ করে মিশিয়ে বীজতলা তৈরি করতে হবে। এবার বেগুনের বীজ একদিন পানিতে ভিজে রাখতে হবে। সকালে পানি থেকে তুলে পাতলা কাপড়ে বেঁধে ঝুলিয়ে রাখতে হবে যাতে করে পানিটা ঝরে যায়।
পানি ঝরে গেলে এরপর সেই বেগুনের বীজগুলো একটি পাত্রের মধ্যে নিয়েতার সাথে বালি বা ছাই মিশিয়ে নিতে হবে। যাতে করে বেগুনের বীজগুলো ছিটাতে সুবিধা হয়। ছাই বা বালি মিশিয়ে নিলে বীজগুলো ঝড়ঝড়ে হয় তাহলে বাড়িতে ফেলতে সুবিধা হয় তা না হলে এক জায়গায় অনেকগুলো বিষ পড়তে পারে।
প্রতি এক হেক্টর জমিতে ২৫০ থেকে ৩০০ গ্রাম বীজ বপন করতে হয়। বেগুনের ১ গ্রাম বীজে প্রায় ২০০ থেকে ২৫০টি বীজ পাওয়া যায় । বেগুনের বীজ অঙ্কুরিত হার বেশি। তাই শতকরা ৮০ থেকে ৮৫ টি বীজ অঙ্কতিত হয়। বীজ ছিটানোর পর হালকা করে মাটি চেপে দিতে হয়। মাঠের জমি কিংবা বাড়ির আঙ্গিনাই জমি হলে মই দিয়ে মাটি ঝরঝরে করে নিয়ে বজ বপন করতে হবে।
বেগুন চাষে সার প্রয়োগ পদ্ধতি
বেগুন চাষের উপযুক্ত সময় জানার পাশাপাশি আপনাকে এটাও জানতে হবে বেগুন চাষে সার প্রয়োগ পদ্ধতি। কারণ বেগুনের গাছে পরিমাণ বেশি সার হলে গাছ মরে যাবে গাছের গোড়া থেকে পচতে শুরু করবে এমনকি সঠিকভাবে সঠিক পদ্ধতিতে গাছের কোন সময় কোন সারের প্রয়োজন এইসব জানা না থাকলে গাছ বাড়বে কম গাছের পোকা লেগে গাছ মরে যাবে।
এবং তার আগে জানতে হবে বেগুন গাছের সার দেওয়ার সঠিক সময় কোনটি। বেগুনের গাছগুলোতে পাতাগুলো হলুদ বর্ণের হয়ে গেলে সেখানে ইউরিয়া সার প্রয়োগ করতে হবে। তাহলে গাছ আবার সবুজ হবে গাছ বাড়তে শুরু করবে।এছাড়াও গোবর সার,পটাশ, জীপসাম, দস্তা সঠিক মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে। অতিরিক্তের বেশি হলে গাছের ক্ষতি হবে।
প্রতিটা গাছের গোড়ায় ছিটিয়ে দিতে হবে। ছিটানোর আগে অবশ্যই জানতে হবে গাছের গোড়ায় সার ছিটানোর নিয়ম। প্রথমে আপনি সার গামলার ভেতরে নিয়ে প্রত্যেকটি গাছের গোড়ায় হাতে করে সার ছিটিয়ে দিতে হবে। গাছের গোড়া থেকে দুই থেকে তিন ইঞ্চি দূরে গোড়া দিয়ে সার ছিটাতে হবে। গাছের গোড়ায় সার দিলে গাছের গোড়া থেকে পঁচতে শুরু করবে।
বেগুন চাষের আধুনিক পদ্ধতি
বেগুন চাষের উপযুক্ত সময় জেনে বেগুন চাষের আধুনিক পদ্ধতি জেনে নিতে পারেন। এখন বর্তমান সময়ে প্রতিযোগিতার সময় আর সবজি চাষ করে মানুষ অনেক টাকা লাভবান হচ্ছে এটি একটি বিজনেসের মতো হয়ে গেছে। তাই যে যত বেশি ফলন ফলাতে পারবে, সে তত বেশি লাভবান হবে। তাই সকলেই লাভবান হওয়ার জন্য আধুনিক পদ্ধতিতে বেগুন চাষ করে থাকে।
বর্তমান সময়ে বেগুন চাষ বারোমাসি হয়ে থাকে তাই যেসব বেগুনের যাতে ফলন বেশি ওই সব জাতের বেগুন চাষ করে থাকে এবং এতে অধিক ফলন পাওয়া যায় আর দ্রুত ফলন দেয়। যার ফলে দ্রুত বাজারজাত করতে পারে। প্রথমে বেগুনের গাছ তৈরির জন্য বীজ বপন করতে হয়। বীজ গজানোর ৮ থেকে ১০ দিন পরে চারা তুলে লাগাতে হয়।
প্রতিটা গাছ প্রতি দুই ফুট দূরে দূরে গাছ লাগাতে হয়। তাহলে গাছ চারিদিকে ছড়াতেপারে এবং ফল ধরতে অসুবিধা হয় না পর্যাপ্ত পরিমাণ আলো বাতাস যেতে পারে। অবশ্যই বেলে দোআঁশ মাটিতে বেগুন চাষ করতে হয়। আর জমিতে আগাছা মুক্ত রাখতে হবে। সঠিক সময়ে সঠিক সার প্রয়োগ করতে হবে গাছে পোকা লাগলে বিষ দিতে হবে।
তাল বেগুন চাষ পদ্ধতি
বেগুন চাষের উপযুক্ত সময় জেনে অনেকেই তাল বেগুন চাষ পদ্ধতি অবলম্বন করে বেগুন চাষে সফল হচ্ছে। তাল বেগুনে সঠিকভাবে যদি চাষ করা যায়, তাহলে অনেক লাভবান হওয়া যায়। এটি আধুনিক পদ্ধতিতে তাল বেগুন চাষ করা হয় বেগুন চাষের আধুনিক পদ্ধতি গুলোর মধ্যে তাল বেগুন চাষ পদ্ধতি একটি অন্যতম এই বেগুন চাষ করে অনেক কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে।
অনেক কৃষকেরাই সবজি চাষের দিকে বেশি আগাচ্ছে। কারণ এ থেকে বেশি লাভবান হওয়া যাচ্ছে, অল্প তাড়াতাড়ি। অনেকেই তাল বেগুন চাষ পদ্ধতি বেছে নিয়েছে। তাল বেগুনে সঠিক পরিচর্যা করলে দ্রুত লাভবান হওয়া যায়। একটি তাল বেগুন প্রায় ২০০ থেকে ৪০০ গ্রাম ওজন হয়। পরিচর্যার জন্য বেগুন চাষে সার প্রয়োগ পদ্ধতি সঠিকভাবে হলে দ্রুত গাছ বাড়ে ও ফলন দ্রুত দেয়।
বেগুন চাষে আসল পরিচয় হলো সঠিক মত গাছের সার পানি দেওয়া কারণ গাছের এখন বর্তমানে কোন সার লাগবে সেটি যদি না জানা থাকে আপনি তাহলে গাছে কোন সার প্রয়োগ করবেন? ভুলভাল সার প্রয়োগ করলে গাছের ক্ষতি হবে বেশি। তাই যখন যেই সার দেওয়ার প্রয়োজন তখন সেই সার দিতে হবে। তাই গাছে কখন কোন সার লাগবে তার জন্য বেগুন চাষে সার প্রয়োগ পদ্ধতি ভালোভাবে জানতে হবে।
টবে বেগুন চাষ পদ্ধতি
বেগুন চাষের উপযুক্ত সময় জেনে অনেকেই বাড়ির ছাদে বা আঙিনায় টবে বেগুন চাষ করে থাকি। তাই তাদের ক্ষেত্রে বলবো, আঙ্গিনা বা ছাদে টবে বেগুন চাষ পদ্ধতি সঠিকভাবে জেনে নিন এবং তার পাশাপাশি বেগুন চাষের উপযুক্ত সময় জেনে টবে বেগুন চাষ করতে লাগুন। তাহলে দূরত্ব ফলন পাবেন টবে বেগুন চাষ করার মাধ্যমে।
মাটি তৈরি ও টবে চারার রোপন
টবে বেগুন চাষ করতে হলে প্রথমে আপনাকে বেগুন চাষের উপযুক্ত সময় জেনেসেই সময়ে মাটি তৈরি করতে হবে। দোআঁশ মাটি বাছাই করতে হবে। দোআঁশ মাটি না থাকলে একভাগ বেলে মাটি, দুইভাগ এটেল মাটি নিতে হবে। পাশাপাশি গোবর সার, টিএসপি সার, পটশ সার পরিমাণ মত একত্রে মিশিয়ে টবে রাখতে হবে।পানি দিয়ে ৫-৭ দিন ভিজিয়ে রাখুন এরপর মাটি খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে আগলা করে দিন।
আবার মাটির ঝুরঝুরে না হওয়া পর্যন্ত রোদে রেখে দিন এরপর মাটি ঝুরঝুরে করে মাটিতে বেগুনের চারা লাগিয়ে দিন। অবশ্যই টবের নিচে ছিদ্র থাকতে হবে যাতে করে আপনি যখন পানি দিবেন পানিটা মাটি ভিজে নিচের ছিদ্র দিয়ে অতিরিক্ত পানি বেরিয়ে যাবে। এভাবেই টবে লাগিয়ে দিন এবং নিয়মিত গাছে পানি এবং পর্যাপ্ত আলো বাতাসে রাখবেন।
টবে বেগুন গাছের পরিচর্যা
টবে বেগুন গাছের পরিচর্যা করার কিছু নিয়ম রয়েছে। আগলা মাটি থেকে টবে গাছ লাগালে বেশি পরিচর্যা করা লাগে কারণ এখানে অল্প মাটি এবং যার ফলে মাটির পুষ্টি গুনাগুন কম থাকে। তাই বেশি পরিচর্যা মাধ্যমে গাছ তৈরি করতে হবে। নিয়মিত পানি দিতে হবে যেন গাছ মরে না যায়। কিছুদিন পর পর সার দিতে হবে।
অনেকেই তবে গাছ লাগিয়ে মাচা করে দেয় তাহলে বাঁচাতে গাছগুলো মেলতে পারে। কিন্তু বেগুনের গাছ টবে লাগালে মাঝে মাঝে মাটিগুলো খুড়ে দিতে হবে, জৈব সার দিতে হবে, পাশাপাশি ঘরোয়া ভাবে গোবর সার পচিয়ে এবং সবুজ লতাপাতা পচিয়ে সার তৈরি করে টবে মাটি আগলা করে অল্প অল্প করে দিতে পারেন। এতে করে গাছ পুষ্টি পাবে গাছ শক্তিশালী হবে এবং ফল বেশি ধরবে।
হাইব্রিড বেগুন চাষ পদ্ধতি
বেগুন চাষের উপযুক্ত সময় নির্ধারণ করে হাইব্রিড বেগুন চাষ পদ্ধতি জেনে বেগুন চাষে এখন মানুষ দ্রুত সফল হচ্ছে। হাইব্রিড বেগুন চাষ করে অল্প তাড়াতাড়ি গাছ থেকে ফলন পাচ্ছে এবং দ্রুত বাজারজাত করতে পারছি। তাই হাইব্রিড বেগুন চাষ পদ্ধতি এখন সবাই বেছে নিচ্ছে। হাইব্রিড বেগুনে ওজন বেশি অল্পতেই ওজন বৃদ্ধি হচ্ছে।
লেখকের শেষ মন্তব্য
পাঠক এতক্ষণে ধৈর্য ধরে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আজকের আর্টিকেলে সবজি চাষ বেগুন চাষের উপযুক্ত সময় এবং বেগুন চাষে সার প্রয়োগ পদ্ধতি সমূহ আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি। আশা করি আপনারা যারা সবজি চাষ করতে পছন্দ তাদের বেগুন চাষ সম্পর্কে একটি সুন্দর ধারণা দিতে পেরেছি।
আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে, আপনার আমার বেকার ভাই-বোনদের কাছে পৌঁছে দেয়ার জন্য শেয়ার করে দিন। যাতে তারা বাড়ির আঙ্গিনায় ছাদে সবজি চাষ করে বেকারত্ব দূর করতে পারে। এ ধরনের নিত্য নতুন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। এই ওয়েবসাইটে সবার আগে আপডেট তথ্য নিয়ে পোস্ট করা হয়।
সাবিহা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url