মাথা চাপ ধরে থাকার কারণ - মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয় জানুন
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলে মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয় ও মাথা চাপ ধরে থাকার কারণ সমূহ তুলে ধরা হয়েছে এবং মাথা যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া উপায় উল্লেখ করেছি। কেননা আমাদের অনেকেরই এখন কাজের সাথে বিভিন্ন কারণে মাথাব্যথা হয়ে থাকে তাই আমাদের জানা দরকার
এছাড়াও, মাথা যন্ত্রণা কেন হয়,দুটো মাথা ব্যাথা কমানোর উপায় মাথা ব্যথা কমানোর ১০ টি উপায়, মাথা যন্ত্রণা কমানোর ব্যায়াম,মাথা ব্যথার ঔষধ ও মাথা ব্যথা কমানোর দোয়া সহ আরো বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আর্টিকেটে পড়তে চাইলে ধৈর্য ধরে পড়ে আসুন তাহলে ভালো বুঝতে পারবেন।
মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয়
মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয় কি আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আলোচনা করা হয়েছে। মাথার তালুতে ব্যথা হলে এবং মানসিক কোন চাপ থাকলে ঘুম কম হওয়ার কারণে মাথাব্যথার লক্ষণ দেখা যায়। অনেক সময় আপনার মাথা ব্যথা হালকা থেকে তীব্রতা হয়ে যায়। তার জন্য শরীরের বিশ্রামের প্রয়োজন রয়েছে। ঘুম পর্যাপ্ত না হলে মাথা ব্যাথা হবে।
- শরীরে বিশ্রাম দিতে হবে।
- পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমাতে হবে।
- মানসিক চিন্তা কমিয়ে আনতে হবে।
- সর্দি-জ্বর হলে ওষুধ খেতে হবে তাহলে মাথা ব্যথা কমে যাবে।
- পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খেতে হবে।
- আদা চা তৈরি করে খান।
মাথা চাপ ধরে থাকার কারণ
মাথার তালুতে ব্যাথা হলে করণীয় কোন জানার পাশাপাশি মাথা চাপ ধরে থাকার কারণ জানা দরকার।কি কারনে মাথার চাপ ধরে থাকে, আজকের আর্টিকেলের মধ্যে এসব বিষয়গুলো তুলে ধরেছি আপনার যদি মাথায় সমস্যা নিয়ে থাকেন তাহলে সম্পন্ন করুন। কারণ আর্টিকেলের মধ্যে মাতার চাপ ধরে রাখার কারণ সহ অন্যান্য বিষয়ে তুলে ধরেছে।
কারণ
- পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়ার কারণ হতে পারে।
- মানসিক চিন্তা থাকার কারণ হতে পারে।
- সর্দি জ্বর লাগলেমাথা চাপ ধরে থাকার কারণ হয়।
- অতিরিক্ত নেশা মদ পান করার কারণ হতে পারে।
মাথা চাপ ধরে থাকার কারণগুলো কমে গেলে মাথার ছাপ কমে যাবে তাই শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে হলে অবশ্যই নিয়ম মেনে চলতে হবে।মাথায় চাপ ধরে থাকা বেশি দিন স্থায়ী হয় না পাঁচ সাত দিনের মত থাকে। মাথায় চাপ ধরে থাকলে আপনি নিয়মিত ঘুম মানসিক চিন্তা নেশাগ্রস্ত কমিয়ে দিবেন তাহলেই ইনশাল্লাহ আপনার মাথা ব্যথা সাবধানে কমে যাবে।
মাথা যন্ত্রণা কেন হয়
মাথা যন্ত্রণা কেন হয়? মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয় কি। কিছু বিষয়ে আমাদের মাথায় রাখতে হবে যে, আমাদের কিছু চলাফেরার অনিয়মের কারণে শারীরিকভাবে সমস্যা হয়ে থাকে, তাই আমাদের চলাফেরা খাবার দাবার অনিয়ম দূর করতে হবে। তার জন্য আমাদের অবশ্যই জানতে হবে কোন কারণে মাথার যন্ত্রণা হয় সেই সব কারণগুলি এড়িয়ে চলতে হবে।
মাথা ব্যথার কারণ গুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কারণ হচ্ছে মাথাতে অতিরিক্ত প্রেসার দেওয়া। যেমন মানসিক চিন্তা করা ব্রেনের বিশ্রাম না দিয়ে একাধারে কাজ করা। যেটা মাথার পিছনের দিকে যন্ত্রনার মূল কারণ।এইসব মাথা ব্যথার ধরন কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিলে ভালো হয়ে যায়। আবার কাতারে ৫-৭ দিন ধরে স্থায়ী থাকতে পারে।
মাথা যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া উপায়
আমাদের অনেক সময় অনেক সমস্যা হয়ে থাকে যেমন মাথা ব্যথা রোগটি প্রায় অনেকের মধ্যে রয়েছে, কিন্তু কেন হয়? আবার দেখা যায় মাথা ব্যাথা অনেকের অনেক রকম ভাবে হচ্ছে যেমন মাথা চাপ ধরে থাকে আবার মাথার তালুতে ব্যাথা হওয়া মাথার পিছনে ব্যথা হয় কপাল ঝিম ঝিম ধরে যায় মাথার দুই পাশে ব্যথা হয় এইসবের কারণ গুলো কি কেন হয়?
এই সব কিছু সমস্যার দূর করার আগে জানতে হবে কারণগুলো কি যেমন মাথায় মাথা চাপ ধরা থাকার কারণ কি এগুলো জেনে সেই সব অনিয়মগুলো আমাদের দূর করতে হবে যেমনমাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয় জানতে হবে এবং সেই ভাবে ট্রিটমেন্ট নিতে হবে। তাহলেই মাথা ব্যথা দূর হয়ে যাবে তাহলে আসুন জেনে নেই মাথা যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া উপায় কি কি।
দ্রুত মাথা ব্যথা কমানোর উপায়
- মাথার নিচে ঘাড়ের কাছে যে রোগ থাকে ওই রোগ একটু করে মেসেজ করলে আপনার মাথা ব্যথা কমে যাবে।
- মাথাব্যথা শুরু হলে একটু বিশ্রাম নিতে হবে অতিরিক্ত আলো দূর করে কিছুক্ষণ চোখ বুজে ঘুমানোর চেষ্টা করুন তাহলে আপনার মাথা ব্যথা অনেকটা কমে যাবে।
- কম্পিউটার মোবাইল ল্যাপটপ কোন কিছুর স্ক্রিনের কাছে থাকা যাবে না রোদে গেলেচশমা ব্যবহার করতে হবে।
- চা বা কফি তৈরি করে খেতে হবে তাহলে মাথা ঝিমঝিম ধরা ব্যথা হওয়া ক্লান্তি দূর হওয়ার সমস্ত কিছু কমে যাবে।
মাথা ব্যথা কমানোর ১০টি উপায়
মাথা চাপ ধরে থাকার কারণ হচ্ছে সঠিকভাবে ব্রেনের বিশ্রাম না দেওয়া। পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না হলে মাথাব্যথা হয়। তবে আপনার মাথা ব্যাথা দিন দিন বেড়ে গেলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। অবশ্য মাথা ধরলে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই এবং ব্যথা কমানোর ওষুধ না খেয়ে মাথা ব্যথা দূর করা যায়।আসুন জেনে নেই মাথা ব্যাথা মাথা ব্যথা কমানোর ১০টি উপায়।
পানিঃ পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খান। যা মাথা ব্যথা কমাতে কার্যকরী একটি ওষুধ।
আদা চাঃ আদা চা করে খেতে পারেন মাথা ব্যথার জন্য এতে মাথাব্যথা ঝিম ধরা কমে যাবে। আদাতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরে এনার্জি বাড়াতে সাহায্য করে।
রসুনঃ মাথা ব্যথা দূর করতে কয়েকটি রসুন খাওয়া খান এতে করে আপনাকে ক্লান্তি দূর হবে মাথা ব্যাথা কমে যাবে।
মেসেজঃ প্রতিদিন রাতে ও সকালে ঘুম থেকে উঠে মাথা মেসেজ করুন। এতে স্নায়ুর চাপ কমে যাবে।
ঘুমঃ প্রতিদিন আপনি বেশি রাত না জেগে ঘুমিয়ে পড়বেন সাত থেকে আট ঘন্টা একটানা ঘুমান দেখুন আপনার মাথা ব্যথা, শরীর ভারি, ক্লান্তি দূর করবে।
চিন্তা মুক্তঃ মানসিক চিন্তা দূর করতে হবে এবং কখনোই কাজের জন্য অতিরিক্ত প্রেসার দেওয়া যাবেনা মাথাতে তাহলে মাথাব্যথা হবে না।
লবঙ্গঃ কয়েকটি লবঙ্গ দানা একটি কড়াইয়ে হালকা আছে ভেজে নিন। এরপর লবঙ্গ গুলো একটি পাতলা নরম কাপড়ের মধ্যে নিয়ে তার ঘ্রাণ নাকে নিন কিছুক্ষণের মাথা মধ্যে ব্যাথা কমে যাবে।
ঘুমানোর আগে আলো বন্ধ রাখুনঃ অতিরিক্ত আলো থেকে দূরে থাকুন পাশাপাশি রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই আলো বন্ধ করে দিয়ে ঘুমান।
ব্যায়ামঃ ঘুম থেকে উঠে কিছুক্ষণ ব্যায়াম করুন চোখও মাথার তাহলে মাথা ব্যাথা কমে যাবে।
গরম দুধঃ মাথা ব্যাথা শুরু হলে আপনি গরম দুধ এক গ্লাস খান। এতে করে আপনার মাথা ব্যথা কমে যাবে।
মাথা যন্ত্রণা কমানোর ব্যায়াম
>>মাথা ও কানের পাশে কিছুক্ষণ হাতের আঙ্গুল দিয়ে হালকা করে চাপ দিলে আপনি আরাম পাবেন, ক্লান্তিও দূর হবে কিংবা ঘাড়ের কাছে রগে হালকা ভাবে কিছুক্ষণ নিজে নিজেই হাত দিয়ে চাপ দিলে মাথা ব্যথা কমে যাবে।
>>মাথার পেছনে ঘাড়ের কাছে রগ গুলোকে হালকা করে চাপ দিয়ে মেসেজ করুন তাহলে মাথা ব্যথা কমে যাবে।
>>প্রথমে ঘাড় সোজা করে রাখুন এরপর দুই কাঁধ উপরের দিকে তুলে ৩০সেকেন্ড করে রাখুন এভাবে দিনে ৫ থেকে ৬ বার করে করবেন আপনার ঘাড়ের রোগের ব্যথা এবং মাথা ব্যাথা ভালো হবে।
>>প্রথমে আপনি সোজা হয়ে বসে কারো মাথা সোজা রেখে কপালে এক হাত রেখে এবং এক হাত পিছনে রেখে দুই হাত দিয়ে হালকা চাপ দেয়ার চেষ্টা করুন।
>>বডি ও মাথা সোজা রেখে এবার মাথা সম্পূর্ণটা পিছনের দিকে ঘোরানোর চেষ্টা করুন একবার ডাইন সাইডে একবার বা সাইডে এভাবে যতটুকু সম্ভব ঘুরাবেন।
মাথা ব্যথা কমানোর দোয়া
মাথা ব্যথা এই বিষয়টি এখন সবার কাছে কমন মনে হয়। কারণ প্রায়ই সকলেই মাথা ব্যথায় ভুগেন। তাই মাথা ব্যাথা দূর করতে হলে যেসব কারণে মাথা ব্যথা হয় ঐসব কারণগুলো এড়িয়ে চলুন তাহলে মাথা ব্যাথা ভালো হয়ে যাবে আর দ্রুত মাথাব্যথা ভালো করার জন্য আমাদের ঘরোয়া ভাবে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে।
যেমন আধা চা করে খান, গরম দুধ খান, আলো নিভিয়ে ঘুমানোর চেষ্টা করুন। ঘাড়ের পাশ দিয়ে কিছুক্ষণ মেসেজ করতে থাকুন, ইত্যাদি এইসব করার পাশাপাশি আরো একটি কাজ করতে পারেন তা অত্যন্ত কার্যকরী। আর সেটি হচ্ছে দোয়া। দোয়া পড়ে মাথা ব্যাথা দূর করতে পারেন তাই আসেন জেনে নেই কোন দোয়া পড়লে মাথা।
উচ্চারণঃ লা ইউসাদ্দাউনা আন্হা ওয়ালা ইউনজাফুন।
অর্থাৎ- যা পান করলে তাদের শিরঃপীড়া হবে না এবং বিকারগ্রস্ত হবে না।”“ (সূরা ওয়াকিয়া, আয়াত নাম্বার:৫৬)
- أعوذ بالله وقدرته من شر ما ازيد وهادر
উচ্চারণঃ “আউজু বিল্লা-হি ওয়া কুদরতীহি মিন শাররি মা আজিদু ওয়া উহা-যির। “
অর্থাৎ- আমি যে ব্যথা করছি ও যে ভয়ের আশঙ্কা করছি তার অনিষ্ট হতে আমি আল্লাহর সম্মান ও শক্তির আশ্রয় প্রার্থনা করছি। ( মুসলিম, মিশকাত, হাদিস নাম্বার: ১৫৩৩)
মাথা ব্যাথার ঔষধের নাম
ঘরোয়া চিকিৎসার মাধ্যমে যদি মাথাব্যথা না কমে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। যদিও মাথাব্যথা কোন ডাক্তারের চিকিৎসা না নিয়েও ভালো করা যায় তবুও যদি না কমে সে ক্ষেত্রে ডাক্তারের চিকিৎসা অনুযায়ী ঔষধ খেতে পারেন। মাথাব্যথা অন্য রোগের লক্ষণ হলে আপনার ঘরোয়া ভাবে মাথা ব্যথা কমবে না বরংদিন দিন মাথা ব্যাথা বেড়ে যাবে।
মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয় গুলো অবশ্য পালন করতে হবে যাতে মাথা ব্যাথা দূর হয়ে যায়। করণীয়র তীব্র মাথা ব্যাথা হলে নাপা খান। আপনার যদি মাথা ব্যথা ভালোই না হয় সেক্ষেত্রে ডাক্তারের চিকিৎসা অনুযায়ী ওষুধ খান। আর সাধারণত যেসব ওষুধ ডাক্তার দিয়ে থাকে কিছু ঔষধের নাম আপনাদের সামনে উল্লেখ করছি।
মাথা ব্যথার ঔষধ
- টাফনিল
- নাপা এক্সট্রা
- টলফেম
- প্যারাসিটামল
- পিজো-এ
- মাইগ্রেটল
মাথা ব্যাথা কয়েক ধরনের
মাথার তালুতে ব্যাথা হলে করণীয় জানার পাশাপাশি আরো জেনে নিন মাথা ব্যাথা কয়েক ধরনের হয়ে থাকে সেগুলো হচ্ছে। মাথা ব্যাথা মূলত তিন ধরনের হয়ে থাকে। বেশিরভাগই দেখা যায় মেয়েদের ক্ষেত্রে মাথা ব্যাথা হয় আর মাইগ্রেনের সমস্যা বেশি হয়। অনেক সময় মাসিক ক্লিয়ার না হওয়ার কারণে মাথাব্যথা হয়ে থাকে।
মাইগ্রেনের ব্যথাঃ এটি একটি মারাত্মক মাথাব্যথা এটি ওষুধ না খেলে কখনো কন্ট্রোল করা যাবে না। কিছুদিন পরপরই মাথা ব্যথা শুরু হবে। তার জন্য আপনি ঘরোয়া ভাবে নাপা খেয়ে নেবেন।
সাইনোসাইট জনিত মাথাব্যথাঃ এন্টিবায়োটিকজনিত বড়ি খাওয়ার ফলে সাইনোসাইটিস জনিত মাথা ব্যথা হয়ে থাকে।
টেনশনজনিত মাথাব্যথাঃ অতিরিক্ত মানসিক চাপ মাথাতে, ব্রেনের বেশি প্রেসার দেওয়ার হলে টেনশন জনিত মাথা ব্যথা হয়ে থাকে।
মাথার দুই পাশে ব্যথার কারণ কি
মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয় জানার পাশাপাশি মাথার দুই পাশে ব্যাথা হওয়ার কারণ কি তা হল- অতিরিক্ত মাথায় প্রেশার দেওয়া, চিন্তা করা, মাথার দুই পাশের ব্যাথা হওয়ার মূল কারণ। মাথার দুই পাশে মনে হয় কেউ যেন চাপ দিয়ে ধরে রেখেছে। এ ধরনের ব্যাথা হলে আপনি সাথে সাথে মাথা প্রেসার দেওয়া কমাবেন তাহলে মাথা ব্যথা কমে যাবে।
সঙ্গে সঙ্গে লবঙ্গ আদা দারচিনি দিয়ে চা তৈরি করে খান অনেকটা মাথা ব্যথা কমে যাবে। একটু নিরিবিলি থেকে মাথা ঠান্ডা করুন কিংবা ঘুমিয়ে নিন, বেশি চিল্লা-পাল্ল না করা। এইসব রোগের জন্য কোন ডাক্তারের চিকিৎসা না নেওয়া ভালো ঘরোয়া ভাবে কিছু নিয়ম মেনে চললে মাথাব্যথা দূর হবে।
ঘন ঘন মাথা ব্যথার কারণ কি
মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয় জানার পাশাপাশি আরো জানুন ঘন ঘন মাথা ব্যথার কারণ কি কি কারনে আমরা ঘন ঘন মাথা ব্যথায় ভুগি কারণগুলো জেনে শুনে মাথা ব্যথা দূর করুন। তাহলে পরবর্তীতে আর মাথাব্যথা হবে না। আসুন আর্টিকেলের মাধ্যমে জেনে নেই ঘন ঘন মাথাব্যথা কারণগুলো।
আমাদের কিছু অনিয়মের কারণে মাথাব্যথা হয়ে থাকে। যেমন পানি কম খাওয়া মাথা ব্যথার বড় একটি অবদান। পর্যাপ্ত পরিমাণ না ঘুমানো মাথা ব্যথার মূল কারণ। আরেকটু বড় কারণ হচ্ছে মানসিক চিন্তা। এইসব কারণগুলো এড়িয়ে চললে আপনার মাথা ঘনঘন ব্যথা করবে না। আমরা এই সবগুলো নিয়ম না মানার কারণে আমাদের মাঝে মাঝে ঘনঘন মাথা ব্যথা হয়।
মন্তব্য
প্রিয় পাঠক, এতক্ষন আর্টিকেলটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আজকের আর্টিকেলে মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয় ও মাথা চাপ ধরে থাকার কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনার যদি মাথা ব্যথা হয়ে থাকে, তাহলে আর্টিকেলটি আজকে আপনার জন্য উপকৃত হয়েছে।
আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই অন্যদের সাথে শেয়ার করে দিবেন। আর আমার ওয়েবসাইটে ভিজিট করবেন যাতে করে প্রতিনিয়ত তথ্য সবার আগে পেতে পারেন কারণ আমার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন তথ্য পোস্ট করা হয়।
সাবিহা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url