দাদ এর মলম এর নাম - দাদ হলে কি সাবান ব্যবহার করা যায়?
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলে দাদ হলে কি সাবান ব্যবহার করা যায়? এবং দাদ এর মলম এর নাম তুলে ধরেছি, এখন গরম কাল এবং পাশাপাশি বর্ষাকাল এ সময়ই চারিদিকে অপরিচ্ছন্ন থাকে। যার কারণে বিভিন্ন রোগ বেড়ে যায়। এ সময় দাদের সমস্যা হয়ে থাকে বেশি।
তাই দাদ দূর করার জন্য আজকের আর্টিকেলের মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে তুলে ধরেছি। যেমন দাউদের প্রাকৃতিক ঔষধ,দাউদের এন্টিবায়োটিক, দাদ হলে কি খাওয়া নিষেধ, দাদ চুলকানি দূর করার ক্রিমইত্যাদি এসব বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে আজকের আর্টিকেলে। আপনি যদি জানতে চান তাহলে আর্টিকেল সম্পূর্ণ বুঝে পড়ে আসুন।
দাদ হলে কি সাবান ব্যবহার করা যায়
দাদ এর মলম এর নাম জানার পাশাপাশি দাদ হলে কি সাবান ব্যবহার করা যায় জানতে চাইলে আজকের আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ুন।কারণ অনেকে জানতে চায় দাদ হলে কি সবার ব্যবহার করা যায়। সব ধরনের সাবান ব্যবহার করা যাবে না দাদ হলে কিন্তু কিছু কিছু সাবান ব্যবহার করা যাবে সেসব সাবান গুলো নিয়মিত ব্যবহার করতে হবে তাহলে দাদ ভালো হয়ে যাবে।
দাদ একটি ছত্রাক জনিত ছোঁয়াচে রোগ। তাই দাদ হলে প্রচন্ড পরিমাণ চুলকায় তাই দ্রুত চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। সময় মতো চিকিৎসা না নিলে দাদ সারা শরীরে শরিরে যায়। অনেকেই দাদ দূর করার জন্য সাবান বা শ্যাম্পু ব্যবহার করে থাকে। তাই আমি তাদের উদ্দেশ্যে বলছি দাদ দূর করার জন্য সব ধরনের সাবান বা শ্যাম্পু ব্যবহার করা যাবে না।
দাদ হলে সুতি নরম কাপড় পড়তে হয়। এবং কাপড় ঢেলেঢালা পড়লে দাদ দূরত্ব ভালো হয়ে যাবে। শরীরকে বেশি ঘামতে দেওয়া যাবে না, শরীর ঘেমে গেলে তখন চুলকানিও বেশি হয়। আর ব্যবহার করা প্রতিদিনকার জামা কাপড় প্রতিদিনই ডেটল দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।কারন জামা-কাপড়ে দাদ লেগে ব্যাকটেরিয়াল থেকে যায়। এ থেকে যে জায়গায় লাগবে সেই জায়গায় আবার দাদ শুরু হবে।
দাদ দেখামাত্রই দ্রুত সঠিক চিকিৎসা নিলে দাদ ভালো হয়ে যায় অল্প খরচেই এবং অল্প দিনেই। তবে এখন বর্তমানে দাদ এর জন্য আলাদা ধরনের সাবান বের হয়েছে আর সেটি হচ্ছে কিটোকোনাজেল লুলিকোনাজল সাবান পাওয়া যায় এটি দাদ ভালো করার জন্য এক ধরনের সাবান। গোসলের আগে গায়ে মেখে ৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলে দিতে হবে আবার কিটোকোনাজল শ্যাম্পু বের হয়েছে এটিও গোসলের আগে ব্যবহার করতে হয়।
দাউদের প্রাকৃতিক ঔষধ
দাদ এর মলম এর নাম ও দাউদের প্রাকৃতিক ঔষধ কি? দাদ খুব মারাত্মক একটি ছত্রাক জনিত রোগ। এটি চামড়াতে হয়ে থাকে। দাউদ সাধারণত শরীরের চিপাচাপির মধ্যে বেশি হয়ে থাকে। ঘেমে ব্যাকটেরিয়া জমে সেখানে দাউদ তৈরি হয়। । দাউদের প্রাকৃতিক ঔষধ কিছু নিয়ম রয়েছে। কারো ওপার মাধ্যমে দাউদ ভালো করা যায় দাউদের প্রাকৃতিক ঔষধ আমাদের আশেপাশে রয়েছে।
আসল জেনে নেই দাউদের প্রাকৃতিক ঔষধ গুলো কি কি প্রাকৃতিক উপায়ে কিভাবে দাউদ দূর করা যায়। এবং কোন জিনিসের মাধ্যমে দাদ ছড়ায়। আসুন জেনে নেই ঘরোয়া উপায়ে দাউদ দূর করার উপায়।
হলুদঃ হলুদ ব্যাকটেরিয়া দূর করে জীবাণু মুক্ত করতে সাহায্য করে তাই আপনি হলুদ বেটে দাউদের উপর লাগালে সংক্রমণ কমে যাবে। দিনে অন্তত দুইবার করে ব্যবহার করে থাকলে দাউদ অনেকটা কমে যায়।
নারিকেল তেলঃ তোকে সৌন্দর্য ধরে রাখতে নারিকেল তেল ব্যবহারের পাশাপাশি তাকে রোগ সারাতে সাহায্য করে। তাই নারিকেল তেল লাগিয়ে রাখলে ত্বক সতেজজ রাখতে সাহায্য করে।রাতে দাঁতের উপর লাগিয়ে রাখুন সকালে উঠে ধুয়ে ফেলে দিন।
ভিনেগার ও লবণঃ পরিমাণ মতো ভিনেগার মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে দাদের উপর লাগিয়ে রাখুন। পাঁচ মিনিট করে রেখে দিলে ব্যাকটেরিয়া দূর হয়ে যাবে।
রসুনঃ দাদ ভালো করতে রসুন ব্যবহার করতে পারেন। রসুন রয়েছে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল ফাঙ্গাল সাহায্য করে ।
দাদ এর মলম এর নাম
দাদ হলে কি সাবান ব্যবহার করা যায়? দাদ বা দাউদ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় হয়ে থাকে। মটর দানার মত শুরু হয়ে ধীরে ধীরে চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে বিশেষ করে চিপাচাপি জায়গায় যেমন কুচকিতে, নাভিতে, ঘাড়ে, বগলে দাদ হয়ে থাকে। বেশিরভাগ দেখা যায় নাভিতে কিংবা ঘাড়ে কিংবা বগলে। প্রথম থেকে বুঝতে পারলে দাদ ভালো করতে তেমন সময় লাগে না। রোগটিকে ডাক্তারি ভাষায় টিনিয়া বলা হয়।
দাদের জন্য একটি ভাল মলম ব্যবহার করলে দাদ ভালো হয়ে যায় অল্প দিনে। তাই আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে জেনে নিন দাদ এর মলম এর নাম তার আগে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন কেননা দাদ কয়েক প্রকার রয়েছে। দাদ সাধারণত ছত্রাক নামক এক ধরনের ফাঙ্গাস থেকে হয়ে থাকে। তাই তার আগে জানুন দাদ কেন হয়।
দাদ বা দাউদ কেন হয়/ হওয়ার কারণ কি
দাদ এর মলম এর নাম গুলো কি কি? আমাদের চলাফের আর অনিয়মের জন্য অনেক রোগে আক্রান্ত হই এবং বিপদের আশঙ্কায় আমাদের শরীরে দাউদ কেন হয় হওয়ার কারণ কি এগুলো যদি আমরা জানি তাহলে নিজেকে সচেতন করে গড়ে তুলতে পারবো। দাউদ ছত্রাক জনিত রোগ যার কারণে দাউদ ছোয়াচে তাই যার কারো মাধ্যমে দাউদ চারিদিকে ছড়িয়ে যেতে পারে।
দাদ হলে কি সাবান ব্যবহার করা যায়? দাউদ শরীরের যেকোনো জায়গায় হতে পারে। তবে শরীরের যেসব জায়গা আলো বাতাস হতে পারে সে সব জায়গায় স্যাঁত সঁ্যাতে ভেজা থাকার ফলে ছত্রাকের জন্ম হয় আর ছত্রাক থেকেই এই রোগটি ছড়ায়। আমাদের কিছু সমস্যা থাকার কারণে দাউদের লক্ষণ দেখা দেয় আসল জেনে নেই দাউদ হওয়ার কারণ কি।
- অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্নতা থাকার কারণে শরীরের ভাজযুক্ত জায়গায় ভেজা থাকার কারণে দাদ হয়ে থাকে।
- শরীরে এলার্জি হলে সে জায়গায় চুলকাতে চুলকাতে ছিলে যায় তখন সেই স্থানে নোংরা লাগলে দাউদের লক্ষণ দেখা দেয়।
- শরীর দীর্ঘ সময় ধরে ভেজা থাকলে সেখান থেকে দাউদ হতে পারে কিংবা ভেজা জামা কাপড় পরিধান করলে দাউদ হতে পারে।
- দাদ রোগের আক্রান্ত ব্যক্তির জামা কাপড় গামছা তোয়ালে ইত্যাদি ব্যবহার করা জিনিসপত্র ব্যবহার করলে দাদ হতে পারে কারণ দাদ ছোঁয়াচে রোগ।
- প্রচুর পরিমাণ ঘামের কারণে দেহে ক্ষতস্থান তৈরি হয় আর সেখানে ব্যাকটেরিয়া জমে দাউদ তৈরি হতে পারে।
- দূষিত মাটি, পানি বা নোংরা কোন কিছু ব্যবহার করলে সেখান থেকে দাউদ তৈরি হতে পারে।
দাদ রোগের লক্ষণ
দাদ এর মলম এর নাম জানারে আগে দাদ রোগের লক্ষণ জানুন। দাদ বা দাউদ আমাদের ত্বকের জন্য একটি ছোয়াচে রোগ তবে এটি সম্পূর্ণ নিরাময় করা যেতে পারে অল্প খরচের মাধ্যমে তবে তাকে দাউদ হওয়া মাত্রই দাউদ প্রতিরোধ করার ব্যবস্থা করতে হবে আর সে ক্ষেত্রে দাউদ এর লক্ষণ গুলা জানা থাকলেই আপনি বুঝতে পারবেন, আপনার শরীরে দাউদ হতে চলেছে আর তখনই দাউদের চিকিৎসা নিতে পারবেন। আসুন জেনে নিন আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে দদের লক্ষণ গুলো।
- দাউদ প্রথম অবস্থায় মটর দানার মত হয়ে লাল দেখায়
- এরপর ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে এবং অনেকটা চাকার মতো তৈরি হয়, দেখতে লাল বর্ণের।
- দাউদের চারিদিকের কিনারা গুলো উঁচু উঁচু এবং ভিতরে ঘামাচি দানার মত একটু একটু দেখায়।
- আর সেই স্থানে প্রচুর পরিমাণে চুলকায় যা অসহ্যকর।
- চুলকালে নখের আচরে খুশির মতো দেখায়।
- এভাবে ধীরে ধীরে বড় হওয়ার পাশাপাশি আরো চারিদিকে ছড়িয়ে যেতে পারে।
দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম
দাদ এর মলম এর নাম কি? অনেক মলম ব্যবহার করা যায় দাউদের জন্য। দাউদের মলম এর মধ্যে সবগুলোই ভালো ফল পাওয়া যায়। একটু ভালোভাবে চিকিৎসা দিলেই দাউদ ভালো হয় তবে একদম পরিপূর্ণভাবে ভালো না হওয়া পর্যন্ত মলম ব্যবহার করতে হবে তা না হলে আবার পুনরায় আপনার শরীরে দাওয়াত দেখা দিবে সেই স্থান থেকে তাই মলম ব্যাপারে সঠিক ভাবে জানান।
ভালো মানের মলম গুলোর মধ্যে ডারমিন মলম একটি রয়েছে হে মলম দিয়ে দিনে ২-৩ বার করে ব্যবহার করলে অল্প দিনেই ভালো হয়ে যায়। এবং দ্রুত চুলকানি কমে যায়। কলমটি লাগানোর আগে দাউদের ক্ষতস্থানে ভালোভাবে কিছু দিয়ে আচরে নিন। তারপর মলমটি ব্যবহার করুন। ব্যবহার করার পর একটু জ্বালাপোড়া করতে পারে তারপর ভালো হয়ে যাবে।
দাউদ ভালো করার জন্য লুলিজল ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। দাউদের মলম তেমন একটা বেশি দামের নাই ২০ থেকে ৩০ টাকার মধ্যে আপনি পেয়ে যাবেন। তবে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে একটু চিকিৎসার পরামর্শ নিবেন কারণ বাচ্চাদের ত্বক বড়দের ত্বকের থেকে আলাদা। সে কিছু দাউদের মলমের নাম উল্লেখ করা হলো।
বাচ্চাদের দাউদের মলম
বাচ্চাদের দাউদ দেখা দিলে ভুল ভাল কোন ঘরোয়া চিকিৎসা না দিয়ে ডাক্তারের স্মরণপূর্ণ হতে হবে। এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী যেসবদাদ এর মলম এর নাম বলবে ওইসব ক্রিম ব্যবহার করতে হবে তাহলে দ্রুত দাদ ভালো হয়ে যাবে। আর অবশ্যই বাচ্চাদের অন্য কারো সংস্পর্শে না যাওয়া উচিত। এবং ওই বাচ্চার দ্বীনের কাপড় দিনেই ধুয়ে দেওয়া উচিত কেন না আবার পরবর্তীতে পরিধান করলে আরো জাগায় ছড়িয়ে যেতে পারে। তাই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিক চিকিৎসা নিতে হবে। তাহলে বাচ্চা দ্রুত দাউদ হতে পারবে
দাদ কি ছোঁয়াচে
দাদ কি ছোঁয়াচে রোগ?হ্যাঁ, অবশ্যই দাl ছোঁয়াচে রোগ।এই রোগটি এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া জনিত রোগ। অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্ন এবং অতিরিক্ত ঘামের কারণে আমাদের শরীরে যেসব জায়গায় আলো বাতাস ঢুকে না এক কথায় ভাজ জাতীয় জায়গায় ইনফেকশন তৈরি হয়ে দাদ হয়। তবে এই দাদ একে অপরের মাধ্যমে ছড়িয়ে পরে দ্রুত।
একজন দাদ আক্রান্ত ব্যক্তি তার ব্যবহার করা জিনিসপত্র যেমন গামছা তোয়ালে বিছানা এমনকি চিরুনি ব্যবহার করার পর অন্য কেউ ব্যবহার করলে তার দাদা হবে। সাধারণত পোষ্য বিড়ালের মাধ্যমে এ রোগটি বেশি ছড়ায়। তবে একটু ঘরোয়া ভাবে আরেকটি মলম ব্যবহার করলেই দ্রুত দাদ ভালো হয়ে যায় আর তার জন্য আপনাকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন জায়গায় থাকতে হবে।
দাদ হলে কি খাওয়া নিষেধ
দাদ হলে কি সাবান ব্যবহার করা যায়? আপনার যদি শরীরে দাদ হলে যেসব খাবার থেকে বিরত থাকবেন সেসব খাবার আমাদের আগে জানতে হবে কোন খাবারের মধ্যে দাদ বেড়ে যেতে পারে, সেসব খাবার বিরত রাখার জন্য তালিকা করতে হবে।দাদ হচ্ছে চুলকানি জাতীয় রোগ তাই আপনাকে অবশ্যই চুলকানি জাতীয় খাবার থেকে বিরত রাখতে হবে।
আপনি যদি চুলকানি জাতীয় খাবার বেশি খান তাহলে আপনার দাদ বেড়ে যাবে এবং সেই জায়গায় লাল হয়ে যাবে এবং তার ভেতরে চুলকাবে ।অর্থাৎ এলার্জি জাতীয় খাবার খাওয়া যাবেনা আপনার শরীরে যেসব খাবারে এলার্জি রয়েছে সেই সব খাবার পরিহার করুন। এবং দাদ ভালো না হওয়া পর্যন্ত সেসব খাবার এড়িয়ে চলুন।
দাদ কত প্রকার
দাঁত সাধারণত একপ্রকারী হয়ে থাকে।দাদ এক ধরনের চর্ম রোগ। দাদ দেখতে গোলাকার চাকা চাকা হয়ে দ্রুত চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। প্রথমে মটর দানার মত হয়ে থাকে পরবর্তীতে ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে এরপর থেকে যেখান থেকে ওই ব্যাকটেরিয়া অন্য স্থানে লেগে যায় সেখান থেকেই আপনারও ছরিয়ে যেতে পারি।
দাদ চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়
নিম পাতাঃ নিম পাতা পেতে ব্যবহার করতে পারেন দাদের স্থানে। নিম পাতায় রয়েছে ভিটামিন ই এবং এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান ত্বক কে ভালো করতে সাহায্য করে।
তিল বাটাঃ দাদ ভালো করতে আরেকটি ঘরোয়া উপায় কার্যকরী সেটা হচ্ছে তিল আপনি তিল বেটে মেয়ে করে দাদ যেখানে হয়েছে সেখানে মোটা চাপা করে লেগে রাখুন।
কাজুবাদাম ও নারিকেল তেলঃ দাঁত ভালো করতে কাজুবাদ ও নারকেল তেল সুন্দর করে বেটে মিশ করে যেখানে দাদ হয়েছে সেই স্থানে মোটা করে লাগিয়ে রাখুন দিনে ২-৩ বার ব্যবহার করলে আর ধীরে ধীরে দাঁত ভালো হয়ে যাবে এবং পাশাপাশি দাগ মিলে যাবে।
হলুদঃ হলুদে রয়েছে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল যা দাদে ইনফেকশন দূর করে। ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলে
দাদ চুলকানি দূর করার ক্রিম
দাঁত চুলকানি দূর করার ক্রিমের মধ্যে লুলিজল ক্রিমটি ব্যবহার করা যেতে পারে তার থেকে ভালো ডাক্তারের চিকিৎসার পরামর্শ অনুযায়ী যেসব গ্রহণ করতে বলে ওই সব ক্রিম ব্যবহার করুন আর অবশ্যই ক্রিমের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখে কিনুন। লুলি জল ক্রিমের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। যেমন- ত্বক জ্বালাপোড়া করে, চুলকানি, লাল লাল ভাব হয়ে থাকে, ত্বকের রং পরিবর্তন করে।
দাউদের এন্টিবায়োটিক
দাউদ খুবই অস্বস্তিকর একটি রোগ এটি এমন জায়গায় হয় যেখানে চুলকালেও যায় না অল্পতেই ঘেমে আরো ভিজে থাকে। এছাড়াও এটি একটি ছোঁয়াচে রোগ হওয়ার কারণে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে আমাদের দ্রুত ছড়িয়ে না পড়ার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। এবং অল্প তাড়াতাড়ি ব্যবস্থা করতে হবে। অল্প থাকতেই দাউদ সেরে ওঠার ব্যবস্থা করতে হবে।
তার জন্য হোমিওপ্যাথিক আয়ুর্বেদিক ঔষধ বাদে আপনি এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে পারেন সবচেয়ে ভালো কাজ করে। অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া মাত্র রাতারাতি কমে যায়। ঘা শুকাতে শুরু করেসেই সাথে চুলকানিও কমে যায়। আসুন কয়েকটি দাউদের এন্টিবায়োটিক ওষুধের নাম জেনে নিন।
- Flugal
- Canazole
- Fluconazole
- Terbin 250 MG Tablet
- Derma 50 MG Tablet
- Phexin 500 MG Capsule
- Lucan-R
- Pevisone Cream
লেখক এর মন্তব্য
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ ধৈর্য ধরে এই ওয়েবসাইটের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আজকের আর্টিকেলে একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরেছি দাদ হলে কি সাবান ব্যবহার করা যায়, দাদ কি ছোঁয়াচে রোগ এইসব বিষয় বিস্তারিত তুলে ধরেছি আশা করি আপনি আর্টিকেলটি পড়ে আপনার দাদ এর সমস্যার একটু হলে সমাধান হয়েছে।
আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই অন্যদের সাথে শেয়ার করে দিন তারাও যেন এই দাদের সমস্যার সমাধান নিতে পারে এবং এ ধরনের নতুন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন এই ওয়েবসাইটে সবার আগে নতুন নতুন তথ্য পোস্ট করা হয় এক্ষেত্রে আপনি নতুন নতুন তথ্য সবার আগে পেয়ে যাবেন।
সাবিহা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url