কোমরের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় - মাজা ব্যথার ব্যায়াম সর্ম্পকে জানুন
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলে মাজা ব্যাথার ব্যায়াম ও মাজা কোমরের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় সমূহ তুলে ধরেছি। বর্তমান সময়ে মাজা ব্যথা একটি সাধারণ বিষয় হয়ে পড়েছে এই সমস্যায় প্রায় সকলেই বুকে থাকে তাই আমাদের ঘরোয়া উপায় গুলো জেনে রাখা দরকার।
এছাড়াও আর্টিকেলের ভিতরে মেয়েদের কোমরের বাম পাশে ব্যথা কেন হয়,মেয়েদের কোমরের ডান পাশে ব্যাথা হয় কেন, মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ ও প্রতিকার,কোমর ব্যথা কিসের লক্ষণএইসব বিষয় বিস্তারিত আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি আপনি যদি জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি ধৈর্য ধরে পড়ে আসুন।
ভূমিকা
বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ভেজালযুক্ত খাবার ফলে বিভিন্ন রোগের বাসা বাধে। যে কোন রোগের লক্ষণ হিসেবে জ্বর শরীরে যেকোন স্থানে ব্যথা রোগের লক্ষণ হিসেবে দেখা দেয়। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য শরীরে পুষ্টিকর খাদ্য ক্যালসিয়াম প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়া লাগবে।
মাজা ব্যথার ব্যায়াম
মাজা ব্যথার ব্যায়াম করলে শরীর ভালো থাকে। মাজা ব্যথা এটি একটি সাধারণ সমস্যা। প্রায় কমবেশি মানুষের মুখে শোনা যায় এই সমস্যা। আমাদের অসতর্কতা থাকার কারণে মাজা কোমর হাঁটুর ব্যথা নিয়ে সমস্যাই ভুগি। তাই মাজার ব্যাথা দূর করার জন্য প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে বিছানায় শুয়ে শুয়ে করতে পারি। তাহলেই মাজার ব্যাথা কমে যাবে।
আমরা ঘুম থেকে সকালে উঠতে অলস লাগে। শরীর ভারি ভারি লাগে। কারণ সারারাত কামানোর কারণে শরীরের রগ গুলো কুচড়ে যায়। তাই শরীরের ব্যথা হয়ে যায়। আর এই ব্যথা দূর করতে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে অন্তত 20 মিনিট ব্যায়াম করতে হবে। ব্যায়াম অনেক ধরনের রয়েছে। আসুন জেনে নিয়ে যাক মাজা ব্যথার ব্যায়াম।
শক্ত বিছানা আপনার যদি মাজা ব্যথা হয়ে থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই ঘুমাবেন শক্ত বিছানায়। কারণ শক্ত বিছানায় ঘুমালে মাজা ব্যথা কম হয়। পাশাপাশি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে মাজা কোমর ব্যথা জন্য কিছু ব্যায়াম রয়েছে যা এই ব্যায়াম করলে এতে আপনার উপকারে আসবে। কয়েকটি নির্দিষ্ট ব্যায়াম করে মাজা ব্যথা দূর করুন।
ব্যায়াম সমূহ
- সমান বিছানায় ও শক্ত বিছানায় শুয়ে দুই হাত শরীরের উপরে রেখে মাজা উঁচু করার চেষ্টা করতে হবে। ১০ সেকেন্ড করে দশবার এভাবে করুন তাহলে মাজা ব্যথা কমে যাবে।
- শুয়ে থেকে দুই পা দিয়ে উপরের দিকে তুলে ৯০ ডিগ্রী পরিমাণ কোন তৈরি করতে হবে ৩০ সেকেন্ড করে কয়েকবার করুন।
- চিৎ হয়ে শুয়ে হাত পা সোজা রেখে এরপর পা একটি একটি করে একটু উপরের দিকে উঠাতে হবে ১০০ পর্যন্ত গুনতে থাকুন এভাবে দুই পা করুন। হাতে পায়ের মাংসপেশির মাশুল তৈরি হবে।
- চিত হয়ে শুয়ে দুই পা ভাঁজ করে বুকের সাথে দুই হাতে চেপে রাখুন আপনার বাজার মাংস পিশির ব্যথা কমায় এবং কুচরে থাকা রগ সোজা হবে।
- দাঁড়িয়ে কিংবা পা মেলে মেরুদন্ড সোজা রেখে বসে এবার ডান হাত বাঁ পায়ে বুড়ো আঙ্গুলি ধরুন আবার ছেড়ে দিয়ে বাম হাত ডান পায়ের বুড়ো আঙ্গুলী এভাবে কিছুক্ষণ করতে থাকুন।
- সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে দুই পা একসাথে জোড়া রেখেপা ভাতে দুই হাত সহ ওপরের বডি একবার বাম দিকে ঘোরার চেষ্টা করুন আবার ডান দিকে ঘোরার চেষ্টা করুন।
কোমরের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়
মাজা ব্যথার ব্যায়াম কারার পাশাপাশি কোমরের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। এতে শরীরের ও মাজা ব্যথা কমে যাবে। বর্তমানে মাজা ব্যথা একটি সাধারন বিষয় হয়ে পড়ছে। কমবেশি সকলেরই এই ব্যথায়। তবে কিছু ঘরোয়া উপায় এবং নিজে কিছু নিয়ম মেনে চললে ব্যথা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায় এবং বিভিন্ন রোগের হাত থেকে বাঁচা যায়।
গরম ছেকঃ কোমরের ব্যথা কমানোর জন্য আপনি হালকা গরম দিতে পারেন। প্রথমে গরম কাপড় নিয়ে ব্যথাযুক্ত স্থানে চেপে ধরুন কিংবা গরম পানিতে কাপড়টি ভিজে চিপে গরম অবস্থায় ব্যাথার স্থানে ছেক দিন।
আদাঃ কোমরের ব্যথা দূর করতে প্রতিদিন আদা খান কারণ আদতে রয়েছে পটাশিয়াম যা নার্ভের সমস্যা দূর করে।
তেল মালিশঃ সরিষার তেল ও রসুন করে আগুনে গরম করে নেয় এবার ব্যথাযুক্ত স্থানে কিংবা এর সাথে আরো উপাদান যেমন কালোজিরা, মেথির তেল মিশিয়ে একসাথে গরম করে ব্যথা স্থানে লাগান।
বিছানাঃ নরম বিছানায় ঘুমাবেন না। নরম বিছানায় ঘুমালে শরীরে আরো ব্যথা বেশি হয়।
খাবারঃ খাবারের মধ্যে হলুদ লেবু ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার খেলে ব্যথা কমে যায়। যেমন দুধ, ঘি, শাকসবজি, ফলমূল, বাদাম খাবারের রাখতে পারেন।
মেয়েদের কোমরের বাম পাশে ব্যথা কেন হয়
মেয়েদের কোমরের বাম পাশে ব্যথা কেন হয় এ ব্যথা কয়েকটি কারণ হতে পারে যদিও বাম দিকে ব্যথা প্রায় সময় গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ দেখা দেয়। এছাড়াও আলসারের মতো রোগব্যাধিও হতে পারে তাই জরুরিও চিকিৎসা করা প্রয়োজন। যে কোন রোগ ফেলে রাখা উচিত নয়। তাই প্রথম অবস্থায় বড় কোন রোগ দেখা দেয় ধীরে ধীরে কিছু লক্ষণ গুলোর মাধ্যমে। কোমরের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় গুলো অবলম্বন করতে পারেন।
বাম পাশে ব্যাথা হওয়ার সাধারণ একটি সমস্যা আর সেটি হল গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা তাই মেয়েরা ভাজাপোড়া, তৈলাক্ত,খাবার বেশি পছন্দ করে তাই মেয়েদের ক্ষেত্রে এই সমস্যাটি বেশি দেখা দেয়। এছাড়াও কিডনির সমস্যা হতে পারে, কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে, পিত্ত থলিতে পাথর হওয়ার লক্ষণ দেখা দিতে পারে, আবার মেয়েদের পিরিয়ডের সময় তলপেট ব্যথা করে।
এসব লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তারের কাছে যেতে হবে কারণ ব্যথা প্রতিটা রোগের একটি লক্ষণ মাত্র তাই অবহেলা না করে ডাক্তারের পরামর্শে অবশ্যই নিতে হবে বা শরণাপন্ন হতে হবে। কারণ আপনি অবহেলা করে বসে থাকলে শরীরের ভেতরে বড় কোন রোগ বেড়ে উঠতে পারে তাই যেকোনো রোগ ছোট অবস্থায় আপনি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো রাখুন।
মেয়েদের কোমরের ডান পাশে ব্যথা কেন হয়
কোমরের ডান পাশে কেন হয় কারণ বিভিন্ন সময় ব্যথা বড় কোন রোগের লক্ষণ হয়ে থাকে। এবং অ্যাপেন্ডিক্স এর ব্যাথা হয় পাশে। এছাড়াও বেশিরভাগ সময় হারও মাংসপেশীর মধ্যে ব্যথা হওয়ার কারণ স্পাইন অর্থাৎমেরুদন্ডের কলাম সরে যায়। মেরুদন্ডের হার ক্ষয়ে যায় যার ফলে রোগের রক্ত চলাচল বন্ধ হয়। তাই নিয়মিত মাজা ব্যথার ব্যায়াম করতে পারেন।
আর এই রকম সমস্যা দেখা দিলে কখনো কখনো রোগীর প্যারালাইসিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি। এসব লক্ষণ দেখা দিলে অবহেলা না করে অতি দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন। এছাড়াও পাশাপাশি কোমরের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় গুলো নিয়মিত পালন করুন তাহলেই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
পেটের ডান সাইডে ব্যথা আবার এপেন্ডসাইটিস এর লক্ষণ দেখা দেয় এই ব্যথা শুরু করে পুরো পেট হয়ে যায়। ধীরে ধীরে ব্যথা বেড়ে যায়। এই ব্যথা হওয়ার কারণ ডান সাইডে হয় কারণ এপেনডিক্স হলো একটি সংক্রমণ। যে চিত্রনালী দিয়ে খাবার খাদ্যনালীতে প্রবেশ করে কোন কারনে এই ছিদ্রনালী বন্ধ হয়ে গেলে ব্যাকটেরিয়ার তৈরি হয় যার ফলে অ্যাপেন্ডিক্সের আশঙ্কা বেড়ে যায়।
মেয়েদের কোমরের ডান পাশে ব্যথা কেন হয় কারণ অনেক রয়েছে যেমন মেয়েরা চর্বি যুক্ত খাবার বেশি পছন্দ করে অতিরিক্ত তেল যুক্ত খাবার খায়, ভাজাপোড়া বেশি পছন্দ করে, ভর্তা বিশেষ করে শুকনো মরিচের দানাখাবারের সাথে পেটে গিয়ে এপেনডিক্সে জমা হলে তখনই অ্যাপেন্ডিসাইটিস এর লক্ষণ দেখা দেয়। মেয়েরা পানি কম খেয়ে থাকে পানি কম খাওয়ার ফলে কিডনির সমস্যা দেখা দেয়।
তাই মেয়েদের পেটের ডান সাইডে ব্যথা বাম সাইডে ব্যথা প্রায় হয়ে থাকে। এছাড়াও আরো অন্যান্য সমস্যা দেখা দেয় বেশিরভাগই মেয়েদের ক্ষেত্রে। যেমন প্যানকিয়ার, লিভারের সমস্যা দেখা দেয়, আবার অনেক সময় মেয়েদের পিরিয়ড এর সমস্যা থাকলে পেটে ব্যাথা হয়ে থাকে। অনিয়মিত কিংবা প্রসাবের ইনফেকশন দেখা দিলে পেটে ব্যথা হয়।
মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ ও প্রতিকার
বেশিরভাগ মহিলাদের কোমর ব্যথায় ভোগেন। মহিলারা বেশিরভাগই কঠিন কাজের অভ্যস্ত না তারা সচরাচর আর কাজগুলো করতে পছন্দ করে যার ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। বিভিন্ন রোগের বাসা বাঁধে এর ভিতরে। এই অনিয়মের কারণে তারা কোমরে ব্যথায় ভোগেন বেশিরভাগ মানুষ। মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ ও প্রতিকার প্রায় সকল মহিলারাই সকলেই জানতে চায়। আসুন এই বিষয়গুলো জেনে নেই।
মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ
মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ ও প্রতিকার অনেকেই জানতে চায় কারণ মহিলারা বেশিরভাগই একটু অলস টাইপের লোক এবং এরা মুখরোচক খাবার বেশি পছন্দ করে যেমন ভাজাপোড়া তৈলযুক্ত খাবার বেশি খেতে পছন্দ করে যার কারণে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বেশি হয়।যারা পানি কম খায় তাদের কোমর ব্যথা হওয়াটা স্বাভাবিক এতে কিডনির সমস্যা দেখা দেয়।কোমরের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় অবল্বন করতে পারেন।
শারীরিক অন্যান্য সমস্যা হতে পারে আর যে কোন সমস্যা কিংবা রোগের শুরু বা লক্ষণ দেখা দেয় ব্যথা থেকে। এছাড়ামেয়েদের পিরিয়ডের সমস্যা হলে কোমর ব্যথা করে। একজন গর্ভবতী মায়ের প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন তারা অনেক মহিলারাই দুধ ডিম এগুলো খেতে চায় না যার কারণে শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা দেয় ফলে হাড়ের ক্ষয় হতে শুরু করে।কোমরের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় রয়েছে যা কিছুটা হলেও সুস্থ থাকা যায়।
মেরুদন্ডের হার কিংবা স্পাইন হারের ক্ষয় হতে থাকে তখন কোমর ব্যথা হয় আর এই সমস্যা বেশিরভাগই মেয়েদের/মহিলাদের দেখা দেয়। ব্যথা অনেক রকমের রোগের লক্ষণ হতে পারে যেমন মহিলাদের পিরিয়ডের সমস্যা হলে, সিস্ট হলে, ফাইব্রয়েড হলে ব্যথা হতে পারে, হলেকিডনির সমস্যা হলে কোমর ব্যথা হতে পারে,কিডনিতে বা পিত্তথলিতে পাথর হলে কোমড় ও পেট ব্যথা হয়। আবার ব্যথা থাকলে অনেক সময় বেশি হাঁটা চলার কারণে কোমর ব্যথা হয়।
মহিলাদের কোমর ব্যথার প্রতিরোধ
- পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে এতে শরীরের ভিতরে বিভিন্ন অংশ ভালো রাখে।
- ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার খেতে হবে কারণ শরীরে ক্যালসিয়াম ঘাটতে থাকলে তা পূরণ হবে।
- প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি খেতে হবে। প্রতিদিন খাবার রুটিনে রাখতে হবে আমিষ যুক্ত খাবার খেতে হবে।
- চর্বিযুক্ত খাবার, তেল যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।
- মাছ, মাংস, দুধ, ডিম,খাবার খেতে হবে যাতে করে পুষ্টির ঘাটতি কমে যায়।
কোমর ব্যথা কিসের লক্ষণ
কোমর ব্যথা কিসের লক্ষণ জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ আপনার জন্য আজকের আর্টিকেলে কোমরের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং মাজা ব্যথার ব্যায়াম নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এখন বর্তমান সময়ে বেশিরভাগই মানুষের কোমর ব্যথা সমস্যাটি ভুগছে। তবে বেশিরভাগ সময় ব্যথা টা যেকোন রোগের একটি প্রাথমিক অবস্থায় লক্ষণ দেখা দেয়।
কিডনি সমস্যা মেরুদন্ড হারের সমস্যা কোমরের মাজার কোটির সমস্যা। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা পিরিয়ডের সমস্যা হলে কোমর ব্যথা হতে পারে। এছাড়াও বাতের ব্যথার কারণে কোমর ব্যথা হয়। যেকোনো সমস্যা হওয়ার আগে ব্যথা জ্বর হয়ে থাকে এগুলো যে কোন রোগের লক্ষণ মাত্র দেখা দেয়। তাই দ্রুত পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা দিতে হবে তাহলে প্রতিরোধ করা যাবে।
আজকে শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, এতক্ষন আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই। বর্তমান সময়ে অনেকেরই মাজা ব্যথার সমস্যায় ভুগছেন তাই আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি, মাজা ব্যথার ব্যায়াম ও কোমরের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় সমূহ। আপনার যদি মাজা ব্যথা হয়ে থাকে তাহলে আশা করি আপনি কিন্তু আপনার জন্য উপকৃত হবে।
আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অন্যদের সাথে শেয়ার করে দিন। তারাও যেন এই মাজা ব্যথার ব্যায়াম সম্পর্কে জানতে পারি এবং উপকৃত হতে পারে। এ ধরনের তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন, এই ওয়েবসাইটে নতুন নতুন তথ্য পোস্ট করা হয়।
সাবিহা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url