বন্যা নিয়ন্ত্রণের উপায় গুলি কি কি জানুন

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলেত মানুষদের দুঃখ-দুর্দশার নিয়ন্ত্রণ করতে বন্যা নিয়ন্ত্রণের উপায় গুলি কি কি? বন্যা প্রতিরোধ কার্যক্রম বাস্তবায়ন এবং বাংলাদেশের বন্যার কারণ ও প্রতিকার কি সে বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে। এই বিষয়ে জানতে হবে উপকূলবর্তী ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে।
বন্যা নিয়ন্ত্রণের উপায় গুলি কি কি
বন্যার সময় করণীয় গুলো কি কি এবং বন্যার পূর্ববর্তী করণীয় কি? বন্যার ফলে কি কি ক্ষতি হয়,বন্যা প্রতিরোধ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে হবে তার জন্য যেসব পদক্ষেপণ মানুষদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে এ বিষয়গুলো আলোচনা করেছি। যাতে সকলেরই জানার বিষয়। আপনি যদি জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি পুরো পড়ে আসতে পারেন।

ভূমিকা

বন্যা উপকূলীয়বর্তি এলাকায় বন্যার পানি এসে ডুবে যায় সবাই সময় জোয়ারের পানি হঠাত বন্যার কারণে এইসব এলাকাগুলো ক্ষতি হতে থাকে প্রতিবছর। এইসব ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে বন্যার হাত থেকে বাঁচতে পূর্ববর্তী করণীয়গুলো করতে হবে আর তার জন্য উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষকে প্রশিক্ষণ প্রদান করতে হবে তাদেরকে সচেতন করে গড়ে তুলতে হবে যাতে তারা এই বন্যার কবলিত ভয়াবহ হাত থেকে বাঁচতে লড়াই করতে পারে।

বন্যা নিয়ন্ত্রণের উপায় গুলি কি কি

বন্যা নিয়ন্ত্রণের উপায় গুলো কি কি? বর্তমানে বাংলাদেশের বন্যায় কবলিত মানুষগুলো হাহাকার অবস্থায় রয়েছে। এই বন্যায় মানুষের ক্ষতি জানমালের ক্ষতি বিভিন্ন ভাবে হয়রানি হচ্ছে এই বন্যার পানিতে এবং বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাচ্ছে বন্যার কারণে।বাংলাদেশের মতো নিচু অঞ্চল গুলোতে বন্যার কবলে পড়তে হচ্ছে এবং নানা সমস্যায় ভুক্ত হচ্ছে।
তাই বন্যা নিয়ন্ত্রণের উপায় গুলি কি কি আমাদের জানতে হবে কারণ আমরা নিচু একটি দেশে বসবাস করছি। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল বন্যার পানিতে ডুবে যায়, যার কারণে বাংলাদেশে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং অনেক মানুষ পশুর জনমালের ক্ষতি হয় বর্তমানে বাংলাদেশের নিচু অঞ্চলগুলোতে পানিতে ভরপুর মানুষবাসস্থান জনমাল ছেড়ে আশ্রয় নিচ্ছে অন্যান্য উঁচু অঞ্চল গুলোতে একটি ভয়াবহ কান্ড তৈরি হয়েছে এই বন্যার পানিতে।

তাই আমাদের অবশ্যই বন্যা নিয়ন্ত্রণের উপায় গুলো কি কি খুঁজে বের করতে হবে আর এবং বন্যায় কবলিত মানুষদের পাশে দাঁড়াতে হবে। তাদেরকে সহযোগিতা করতে হবে আমাদের তিন দিকে রয়েছে ভারত। আর দক্ষিণে রয়েছে বঙ্গোপসাগর। বাংলাদেশ কিছু অঞ্চল খুবই নিচু এলাকা। যার কারণে একটু বন্যা আসার মাত্রই এলাকাগুলো ডুবে যায় ঘরবাড়ি মানুষ সমস্ত কিছুই ক্ষতির সম্মুখীন হয়।

এ ধরনের সমস্যা প্রতিবছর যদি হতে থাকে তাহলে বসবাস করা মুশকিল হয়ে যায় তাই আসে বন্যায় কবলিত মানুষদের কে সাহায্য করতে এগিয়ে যেতে হবে এর পাশে দাঁড়াতে হবে। তাদের যে যা পারে তা দিয়ে তাদের সাহায্য সহযোগিতা করতে হবে শুধু সরকার না দেশের জনগণ মিলে ওইসব জনগণের পাশে দাঁড়াতে হবে তাহলেই সম্ভব।
  • তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা,
  • তাদের খাবারের ব্যবস্থা,
  • তাদের বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা
  • তাদের পোশাক পরিস্থিতি ব্যবস্থা,
  • বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকারি পদক্ষেপ নিতে হবে।
বন্যা নিয়ন্ত্রণের উপায় গুলি কি কি? বন্যা প্রতিরোধ কার্যক্রম বাস্তবায়ন তাদের বাসস্থানের ব্যবস্থা সকলেই মিলে করতে হবে তা না হলে আরো ক্ষতির দিকে যাবে। দেশকে বাঁচাতে হলে দেশের মানুষকে বাঁচাতে হবে তবেই না দেশের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা হবে তার জন্য পরিকল্পনা সতর্কতা এবং পর্যবেক্ষণ সঠিক থাকতে হবে।

বন্যার সময় করণীয় গুলো কি কি?

বন্যা নিয়ন্ত্রণের উপায় গুলি কি কি বন্যার সময়ে যেসব করণীয় কাজগুলো যে সবগুলো আগে থেকেই জানতে হবে এবং পূর্ব প্রস্তুতি আগে থেকে নিতে হবে তাহলেই বন্যার হাত থেকে ক্ষতি কমানো যাবে। তাই বন্যার সময় করণীয় গুলো কি কি? সেগুলা অবশ্যই বন্যা আসার সাথে সাথেই ব্যবস্থা করতে হবে এবং নিরাপদ থেকে স্থাপন করতে হবে।

বন্যার পূর্বে করণীয় কি?

বন্যার পূর্বে করণীয় কি?
বন্যার পূর্বে করণীয় কি? এই সব বিষয় আগে থেকে জেনে রাখতে হবে তাহলে বন্যার সময়ে ক্ষয়ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে পারবে। তার জন্য যেসব কাজগুলো করতে হবে আমাদের সেই সব কাজগুলো বন্যা আসার আগে থেকেই করতে হবে। প্রতিবছর একবার করে বন্যা হয় আর দেশগুলো বন্যার পানিতে ভেসে যায়। বন্যা একটি প্রাকৃতিক এটি হবেই।

বন্যার হাত থেকে বাঁচতে হলে কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে যেগুলা পদক্ষেপ নিলে ক্ষয়ক্ষতি হবে না এবং বন্যা আসার সাথে সাথে নিরাপদ স্থানে চলে যেতে পারবে। আর সেখানে সব ধরনের ব্যবস্থা করে নিতে হবে। তা না হলে প্রতিবছরই এভাবে ক্ষতি হতে থাকবে। তাই বন্যার পূর্বে করণীয় কি এই জিনিসগুলো মাথায় নিতে হবে আর পূর্বের কাজগুলো পূর্বে করতে হবে।

এইসব অঞ্চলে কিছু জায়গা রয়েছে সেসব অঞ্চলে বসতবাড়ি না তৈরি করাই ভালো। যেহেতু বাংলাদেশের মতো জায়গায় জনসংখ্যা বেশি সেক্ষেত্রে নিচু জায়গায় বসবাস করার জন্য ঘরবাড়ি নির্মাণ করে এবং সেখানে বসবাস করে কিন্তু বন্যার পানিতে ডুবে যায় ভেসে যায়। লিচু জায়গা গুলো উঁচা করে মাটি দিয়ে উঁচা করে উচা টিভির উপর ঘর বাঁধতে হবে তাহলে বন্যার পানির তার থেকে রক্ষা পাবে।

বন্যার হাত থেকে বাঁচতে হলে তাকে বন্যা হওয়ার পূর্বে উঁচু জায়গায় চলে যেতে হবে সেখানে খাদ্য মজুদ করতে হবে, জনমল সরিয়ে নিতে হবে, থাকাকালীন এবং বন্যার পরবর্তী ১ থেকে ২ মাস পর্যন্ত খাবার মজুদ রাখতে হবে যে যাতে বন্যা আসার সাথে সাথে সেখান থেকে চলে যেতে পারে। কিভাবে হলে বন্যার হাত থেকে ক্ষতির সম্ভাবনা কম হবে

বাংলাদেশের বন্যার কারণ ও প্রতিকার

বন্যা নিয়ন্ত্রণের উপায় গুলি কি কি আমাদের দেশে বন্যার কারণ রয়েছে। ওইসব কারণগুলো দূর করতে হবে তার জন্য প্রতিকার রয়েছে তা জানতে হবে এবং তার আগে জানতে হবে বাংলাদেশে বন্যার কারণ কি কি এই বিষয়গুলো জানা থাকলে সমস্যার সমাধান করতে সহজ হবে।

বাংলাদেশের বন্যার কারণ

বাংলাদেশে বন্যার কারণ হচ্ছে বাংলাদেশে বেশিরভাগ অঞ্চলগুলো নিচু জায়গায় যার জন্য বন্যার পানি আসা মাত্রই সেসব অঞ্চলগুলো বন্যার পানিতে ভেসে যায়। বাংলাদেশেরপাহাড়ি অঞ্চলগুলো ঢালো প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় বন্যার সময়ে ঘন ঘন বৃষ্টিপাত হওয়ার কারণে আরো বেশি হয় ফলে বাংলাদেশে নিচু অঞ্চল গুলো সহজেই ডুবে যায়।

১৯৮৮ সাল ১৯৯৮ সাল ভয়াবহ বন্যা এর পরে আর কোন এত বন্যা হয়নি তবে ২০০৪ সালে সিলেট অঞ্চলগুলো বেশি বন্যায় ক্ষতি হয়েছে। বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা বেশি বাংলাদেশের দক্ষিণে রয়েছে বঙ্গোপসাগর যার কারণে সমস্ত নদীগুলোর মাথা বঙ্গ শহরের দিকে রয়েছে যেটা বাংলাদেশের বুকের উপর দিয়ে চলছে।

বাংলাদেশের জন্য বন্যা একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ। বাংলাদেশ একটি নিচু দেশ এ দেশের বেশিরভাগই অঞ্চলগুলো যার কারণে অল্পতেই ডুবে যায়।এছাড়া বাংলাদেশের অস্বাভাবিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ও ভারী বর্ষণ শুরু হতে থাকে এই অতিবৃষ্টির কারণে বাংলাদেশে বন্যার প্রভাব পড়ে এর জন্য হঠাৎ করে জোয়ার চলে আসে ঘরবাড়ি ডুবে দেয়।

জোয়ার ভাটার কারণঃ সমুদ্রের জোয়ারের ফলে পানির নিষ্কাশনে বাধা পেয়ে জলচ্ছাসে সৃষ্টি হয় আর এ সময় জোয়ার এসে নিচু উপকূলীয়অঞ্চল গুলোতে বন্যা সৃষ্টি হয় বন্যা দেখা যায় পূর্ণিমা ও অমাবস্যার সময়ে।

হঠাৎ করে বন্যা কারনঃ বাংলাদেশ একটি নদীমাতৃক দেশ এখানে মৌসুমী বন্যার মতো আবহাওয়া অববাহিকা দেখা দেয়। হঠাৎ করে পাহাড়ি ঢাল বেয়ে কিছু এলাকায় বন্যায় ভরে যায় ছোট ছোট নদীগুলো ভরে যায়।

ঋতুভিত্তিক বন্যা কারনঃ এবং না সাধারণত ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে বছরে একবার দেখা দেয় যার ফলে বন্যায় ব্যাপক ক্ষতি হয় জনমাল এর ক্ষতি হয় এতে কত মানুষ গরু ছাগল ডুবে মারা যায় ঘরবাড়ি ভাসিয়ে নিয়ে যায়।

নদী পথের বাধাঃ স্বাভাবিক ভাবে নথি পথের বাঁধা সৃষ্টি হয় রাস্তা রেলপথ সেতু নদীর স্বাভাবিক গতিপথ ঘুরিয়ে দেয় সেক্ষেত্রে উজানের পানি মাত্রা বেড়ে যায়

অপরিকল্পিত রাস্তাঘাটঃ বাংলাদেশের রাস্তা অনেকটা অপরিকল্পিত তার কারণে নদী পথের স্বাভাবিক গতি পথে বাধা সৃষ্টি হয় তার জন্য নদী

আবার বন্যার সময়ে বাংলাদেশের ৫৪ টি নদী মুখ রয়েছে এই সব নদী মুখ দিয়ে বন্যার পানি আসতে শুরু করলে অল্প তাড়াতাড়ি নিচু অঞ্চলগুলো ডুবে যায় এবং মানুষ তার জনবল কোন কিছুই নিয়ে যেতে পারে না অনেক ক্ষয়ক্ষতি। আবার বন্যা চলে গেলে জমিতে শীর্ষের পানির অভাবে ফসল নষ্ট হয়ে যায়। বন্যার কারণে ১৭ ভাগ ম্যানগ্রোভ বন নষ্ট হতে চলছে।

বাংলাদেশের বন্যার প্রতিকার

বাংলাদেশের বন্যার প্রতিকার উপায় গুলো অবলম্বন করতে হবে। তাহলে বন্যার হাত থেকে রেহাই পাওয়া যাবে। বন্যার হাত থেকে ক্ষয়ক্ষতি কমাতে হলে পূর্বের ব্যবস্থা নিতে হবে তাহলে বন্যার তারা কোন ক্ষতি হবে না। তাই শক্ত করে বাঁধ নির্মাণ করতে হবে যাতে করে বৃষ্টির পানি ও বন্যার পানি নিচু এলাকাতে না যেতে পারে।

বন্যা প্রতিরোধ কার্যক্রম বাস্তবায়ন প্রয়োজনে নদীর গতিপথ পরিবর্তন এর ব্যবস্থা করতে হবে। এবং বন্যার পূর্বকালীন ব্যবস্থা নিতে হবে। বন্যায় কবলিত নিচু অঞ্চলের মানুষগুলোকে পূর্ব থেকে প্রশিক্ষণ দিতে হবে । তাদেরকে বন্যা সম্পর্কে পূর্বের সতর্কবাণী করে তুলতে হবে।

বন্যা প্রতিরোধ কার্যক্রম বাস্তবায়ন

বন্যা নিয়ন্ত্রণের উপায় গুলি কি কি? বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকারের উদ্যোক্ত থাকতে হবে পাশাপাশি বড় বড় কোম্পানিগুলাও এর পাশে থাকতে হবে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। বন্যা প্রতিরোধ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে হবে। নিষ্কাশন পরিকল্পনা প্রচেষ্টা করতে হবে। উপকূলীয় বা নির্মাণের ব্যবস্থাপনা করতে হবে।

বন্যার ফলে কি কি ক্ষতি হয়

বন্যার ফলে কি কি ক্ষতি হয়
বন্যার ফলে কি কি ক্ষতি হয় এই বিষয়গুলো আপনাদের মাথায় রাখতে হবে । তাহলে বন্যার সময়ে বন্যায় কবলিত মানুষদের পাশে আপনিসেসব ক্ষতিগুলো পূরণের জন্য একটু হলেও সহযোগিতা করতে পারবেন। পাশাপাশি যারা অন্যায় করলে তো মানুষ রয়েছে তারা সেসব ক্ষতি হাত থেকে বাঁচতে পূর্ব থেকেই ব্যবস্থা নিতে পারবে।

বন্যায় নিচু এলাকার জমিতে ফসল ডুবে যায়। সময়ের আগে ফসল ঘরে তোলার ব্যবস্থা করতে হবে তার জন্য আগে আগেই ফসল ভালো তো হবে। ঘরবাড়ি ভাসিয়ে নিয়ে যায় জানমাল নদীতে ভেসে চলে যায়। বন্যার ফলে ঘরবাড়ি ছাড়তে হয় তাই ঘর বিভিন্ন জিনিসপত্র একটি স্থানে নিয়ে তুলতে হবে।যাতে করে বন্যায় ক্ষতি না হয় বেশি না যায়। যাদের পশু হাঁস মুরগি কবুতর গরু ছাগল এসব জিনিস গুলো আছে সরিয়ে নিতে হবে।

বন্যা নিয়ন্ত্রণের উপায় গুলি কি কি? নদীর তীরবর্তী লোকেরা কখনো স্থায়ীভাবে দীর্ঘমেয়াদী বসবাস করার জন্য পারবে না। কারণ বন্যাতে ঘরবাড়ি জনমাল বন্যার পানিতে ভেসে যায়। এবং সারা বছরই তাদের ক্ষতি তুলতে সবাই চলে যায় নতুন করে কিছু করতে পারে না।অনেক সময় নদী ভাঙ্গন শুরু হয় তখন ফসলসহ নদী ভাঙতে শুরু হয়ে যায় এবং গাছপালা সহ ডুবিয়ে নেয়।

বন্যা কিভাবে প্রতিরোধ করা সম্ভব?

বন্যা প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে না এটা প্রাকৃতিক ভাবেই হয়ে থাকে তবে একটি কাজ করা যায় যেহেতু নিম্নবর্তী নিচু দেশগুলো পানির ফুলে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ঘুরে যায় দেশ।গুলো তাই পানি যেন সহজে না আসতে পারে সেজন্য শক্ত করে বাদ নির্মাণ করতে হবে তাহলে অল্পতে পানি এসে পুরো দেশ।বন্যার বাঁধ নির্মাণ এবং নদীবর্তী মানুষগুলোকে প্রশিক্ষণ দিতে হবে না পাশাপাশি উপকূলীয় ভাত নির্মাণ করে দিতে হবে না, তাহলে বন্যার হাত থেকে একটু হলেও পরিত্রাণ পাওয়া যাবে।

বন্যা থেকে বাঁচার উপায়?

বন্যা থেকে বাঁচার উপায় কি বন্যা থেকে বাঁচতে হলে পূর্ববর্তী কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে। যাতে করে বন্যায় ক্ষতি না করতে পারে যেমন পূর্ব থেকেই শুকনো খাদ্য মজুদ রাখতে হবে এবং বাড়িঘর ছেড়ে উৎস কোন স্থানে। তার জন্য পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হবে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা দিতে হবে আগে থেকেই এবং বিভিন্ন উদ্যোক্তগুলো সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে হবে।

বন্যা প্রতিরোধ কার্যক্রম বাস্তবায়ন এবং বন্যার পরবর্তী পরবর্তী পূর্ণবাসন ব্যবস্থা করতে হবে। সময়ে চিকিৎসা খাদ্য স্থান এবং বস্ত্র বিতরণের ব্যবস্থা করতে হবে। সরকারি ভাবে বন্যা থেকে বাঁচার উপায়? হচ্ছে বাঁধ নির্মাণ করা উপকূলে অঞ্চলগুলোতে বাঁধ নির্মাণ করতে হবে এবং বড় বড় নদীর পাশে বাঁধ নির্মাণ করতে হবে।

আজকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক এর আর্টিকেলে তুলে ধরা হয়েছে বন্যায় কবলিত মানুষের ভয়াবহ সম্পর্কে বন্যা নিয়ন্ত্রণের উপায় গুলি কি কি ও বাংলাদেশের বন্যার কারণ ও প্রতিকার সহ বন্যা প্রতিরোধ কার্যক্রম বাস্তবায়ন কি বিস্তারিত আলোচনা করেছি।

আর্টিকেল পরে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অন্যদের সাথে শেয়ার করে দিন কিভাবে বন্যার হাত থেকে বাঁচার উপায় জানতে পারবে সকলেই। সাথে সাথে প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন এখানে নিয়মিত সঠিক সময়ের তথ্যগুলো পাবলিস্ট করা হয়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাবিহা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url