গ্যাস সিলিন্ডার লিক হলে ১১টি করণীয় - গ্যাস সিলিন্ডার কিভাবে বাস্ট হয় জানুন
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলে আপনাদের সামনে তুলে ধরব, অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় আর তা হলো গ্যাস সিলিন্ডার কিভাবে বাস্ট হয় এবং গ্যাস সিলিন্ডার লিক হলে করণীয় কি আমরা যারা সিলিন্ডার ব্যবহার করি তাদের সকলকে জানা দরকার।
এছাড়াও গ্যাস সিলিন্ডার সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য তা হলো গ্যাস সিলিন্ডারের মেয়াদ দেখার নিয়ম, সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহারে সতর্কতা, সিলিন্ডার বাস্ট হওয়ার কারণ, গ্যাস সিলিন্ডার লিক হলে পরীক্ষা করার উপায় সমূহ বর্ণনা করা হয়েছে। আপনি যদি গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে অবশ্যই আর্টিকেলটি আপনার পড়া উচিত।
ভূমিকা
এখন বর্তমান সময়ে এবং শহরের ঘরে ঘরে গ্যাসের চুলা ব্যবহার হচ্ছে। কিন্তু গ্যাসের চুলা ব্যবহারে অনেক জায়গায় বড় বড় দুর্ঘটনা ঘটছে। কিছু ভুল থাকার কারণে আজকের এই বিপদের সম্মুখীন এবং অনেক প্রাণহানি ঘটছে। তাই গ্যাসের চুলা ব্যবহার করার আগে সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরী।
গ্যাস সিলিন্ডারের মেয়াদ দেখার নিয়ম
গ্যাস সিলিন্ডার কিভাবে বাস্ট হয় জানার আগে গ্যাস সিলিন্ডারের মেয়াদ দেখা দরকার। বুঝতে পারবেন দেখে বুঝতে পারবেন গ্যাস সিলিন্ডারের কত টাকা কত মাস পর্যন্ত মেয়াদ রয়েছে। তাহলে আপনি আগে থেকেই সতর্ক হতে পারবেন। আপনি সিলিন্ডার কেনার আগে দেখে নেবেন, আপনি যে সিলিন্ডার নিচ্ছেন ওই সিলিন্ডারের মেয়াদ কতদিন থেকে কতদিন পর্যন্ত আছে সেটা দেখে নিতে হবে।
সিলিন্ডার দেখে হিসাব করে নিবেন, কতদিন পর্যন্ত আপনি এই সিলিন্ডার ব্যবহার করতে পারবেন। অনেকেই সিলিন্ডারের মেয়াদ দেখে বুঝতে পারেনা । তারা সিলিন্ডার কিভাবে মেয়াদ দেখে বুঝতে পারবে। তারা আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে জেনে নিন। আপনি যখন সিলিন্ডার কিনতে যাবেন তখন যেটা অবশ্যই খেয়াল করবেন সেটি হচ্ছে সিলিন্ডারের উপরের অংশ রেগুলেটরের কাছে।
সিলিন্ডারের উপরে যেখানে রেগুলেটর আছে সেখানে বড় অক্ষরের একটি কোড লেখা আছে। যেমন সিলিন্ডারে রেগুলেটর কাছে লেখা থাকতে পারে C.24 এমন একটা যদি লেখা থাকে তাহলে বুঝে নিবেন এটি সিলিন্ডারের মেয়াদ। C থেকে বোঝা যায় জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত। আর 24 এতে বোঝাই কোন ২০২৪সালে তা মেয়াদ শেষ হবে।
সিলিন্ডারের রেগুলেটর এর কাছে যে লিখাটি থাকবে সেখানে যদি এই নিচের দেওয়া লেখাগুলো থাকে। তাহলে আপনি মেয়াদ বুঝতে পারবেন সেগুলা কোন মাস থেকে কোন মাসে শেষ হবে।নিজের আর্টিকেলে ভালোভাবে বিস্তারিত উল্লেখ করা রয়েছে এগুলো জানলে আপনি আপনার সিলিন্ডারের মেয়াদ কবে শেষ হবে কোন মাসে শেষ হবে তা বুঝতে পারবেন।
- সিলিন্ডারের রেগুলেটর কাছে যদি A লেখা থাকে, তাহলে আপনি ধরে নিবেন, এই সিলিন্ডারের মেয়াদ জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত।
- সিলিন্ডারে যখন B লেখা থাকে তাহলে আপনি ধরে নিবেন এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে জুন মাসে মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে এই সিলিন্ডারের।
- সিলিন্ডারের গায়ে যখন C লেখা থাকে, তখন আপনি ধরে নিবেন, জুলাই থেকে শুরু সেপ্টেম্বর বাঁশির শেষ এই সিলিন্ডারের মেয়াদ শেষ হবে।
- সিলিন্ডারের বডিতে যখন D লেখা থাকে, তখন আপনি ধরে নিবেন, অক্টোবর মাসে শুরু হবে ডিসেম্বর মাসে মেয়াদ শেষ হবে।
আর আপনি নিশ্চয়ই দেখতে পারবেন সিলিন্ডারের A, B, C, D, লেখা থাকবে সেখানে তার পাশে একটি ইংরেজি অক্ষরের সংখ্যা লেখা থাকে এই সংখ্যাটির দ্বারা বোঝায় সিলিন্ডার যে সালে তৈরি হয়েছে, সেই বছরের সাল উল্লেখ থাকে।
গ্যাস সিলিন্ডার লিক হলে করণীয়
গ্যাস সিলিন্ডার লিক হলে করণীয় কি এবং গ্যাস সিলিন্ডার কিভাবে বাস্ট হয় এগুলো জেনে সতর্ক থাকা উচিত। কারণ আমরা সিলিন্ডার ব্যবহার করি ঠিকই কিন্তু এ বিষয়গুলো আমাদের জানা না থাকার কারণে আমরা বড় বিপদে পড়ি। এতে অনেকেরই প্রাণহানি ঘটে। মারা যায় এবং অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়। তাই এই সিলিন্ডার নিয়ে কখনোই অবহেলা করবেন না।
আসেন জেনে নেই কিভাবে সিলিন্ডার লিক হয় আর গ্যাস সিলিন্ডার লিক হলে করণীয় কি সেই বিষয়গুলো। আপনাকে অবশ্যই সিলিন্ডার বাসায় থাকলে সেখানে যেখানে রেখেছেন তা সঠিক জায়গায় রেখেছেন কিনা জানতে হবে এমন এক জায়গায় রাখতে হবে যেখানে আলো বাতাসের ব্যবস্থা আছে রান্নাঘরে জ্বালানোর পাশে গ্যাস সিলিন্ডার রাখবেন।
গ্যাস সিলিন্ডার লিক হলে এর বিস্ফোরণ থেকে বাঁচতে আপনাকে অবশ্যই পদক্ষেপ গুলো জানতে হবে। প্রাথমিকভাবে যে কাজগুলো আপনাকে জেনে রাখতে হবে এবং মুহুর্তের মধ্যে যে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। আপনার করণীয় কাজগুলো আপনাকে অনেক ভাবে সেফ করতে পারে। তাই এই বিস্ফোরণের হাত থেকে বাঁচার প্রাথমিক উপায় গুলো জেনে রাখুন।
- গ্যাস সিলিন্ডার লিক হলে তৎক্ষণাৎ যে কাজগুলো করা উচিত
- প্রথমেই গ্যাসের নব বন্ধ করতে হবে আপনাকে।
- এরপর আপনার সমস্ত বৈদ্যুতিক মেইনসুইচ অফ করে দিতে হবে।
- কোন ধরনের যন্ত্রপাতি চালু করবেন না।
- সমস্ত দরজা জানালা খুলে দিবেন যাতে করে তাড়াতাড়ি গ্যাস বের হয়ে যায়।
- গ্যাস সিলিন্ডারটি রেগুলেটর চালু থাকলে তাহলে সেটি অবিলম্বে বন্ধ করে দিন।
- রেগুলেটর বন্ধ করার পরেও যদি গ্যাস লিক হয় তবে সিলিন্ডারটি সরিয়ে ফেলুন এবং সেফটি ক্যাপ লাগিয়ে দিন।
- ঘরে কোন রকমের কোন কিছুতে আগুন জ্বালাবেন না কিংবা কোন ধরনের ম্যাচের কাঠিও ব্যবহার করবেন না।
- কিংবা গ্যাস ঘর থেকে বের করার জন্য ফ্যানের বাতাসও দিবেন না।
- সঙ্গে সঙ্গে হেল্পলাইনে যোগাযোগ করে পরিস্থিতি মোকাবেলা করুন।
- এবং গ্যাস লিক হয়ে বের হচ্ছে জানার সাথে সাথে নাকি মুখে কাপড় বেঁধে নিতে হবে যাতে করে শরীরের ভিতরে কোন রকম গ্যাস না যায়।
গ্যাস সিলিন্ডার লিক হলে পরীক্ষা করার উপায়
গ্যাস সিলিন্ডার কিভাবে বাস্ট হয় তা জেনে নিয়মিত গ্যাস সিলিন্ডার পরীক্ষা করতে হবে। গ্যাস সিলিন্ডার লিক হয়েছে কিনা পরীক্ষা করুন। এজন্য আপনাকে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে সেটি হচ্ছে একটি পাত্রে সাবান গুড়া মিশিয়ে ফেনা তৈরি করতে হবে। এই সাবানের ফেনা হোসপাইপ,রেগুলেটর ভাল্ব ইত্যাদি সবগুলোতে লাগাতে হবে।
যদি গ্যাস লিক হয়ে বের হতে থাকে, তাহলে পানির ফোঁটা গুলো বড় বড় আকার ধারণ করবে। এইভাবে আপনি গ্যাস সিলিন্ডার পরীক্ষা করতে পারেন, যে আপনার ঘরে গ্যাস সিলিন্ডার লিক হয়ে গ্যাস বের হচ্ছে কিনা।এরপর আপনি গ্যাস সিলিন্ডার লিক হলে করণীয় গুলো অবলম্বন করতে পারেন।
গ্যাস সিলিন্ডার কিভাবে বাস্ট হয়
গ্যাস সিলিন্ডার কিভাবে বাস্ট হয় এবং গ্যাস সিলিন্ডার লিক হলে করণীয় কি জেনে রাখুন। আমরা ঘরে প্রায় কমবেশি সবাই গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার করে থাকি। গ্যাস সিলিন্ডার পুড়ে গেলে বিস্ফোরণ হয় কিভাবে সেটা হয়ে থাকে এসব ধারণা জেনে রাখা ভালো। এবং এর থেকে বাঁচার উপায় গুলো জেনে রাখতে হবে। আর সেভাবে সতর্ক থাকা নিজের ও পরিবারের জন্য সকলের জন্য ভালো।
গ্যাস সিলিন্ডার লিক হলে বাতাসের সাথে গ্যাস বের হয়ে যায় এবং গ্যাস সিলিন্ডারের মধ্যে একটি চাপ থাকে আর যখন পড়ে যায় তখন ভেতর থেকে চাপ কমে যায়। এর ফলে দ্রুত বাইরে বেরিয়ে আসে গ্যাস। আর এর কারণে দ্রুত গ্যাস লিক হয়ে বাতাসের সাথে মিশে যায়। তখনই বাতাসের সাথে মিশে গ্যাস সিলিন্ডার বাস্ট হয়ে যায়।
সিলিন্ডার বাস্ট হওয়ার কারণ
গ্যাস সিলিন্ডার কিভাবে বাস্ট হয়? আমাদের ভুলের কারণে আমরাই মারাত্মক সমস্যায় পড়ে থাকি আমরা ঘরে যে গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার করি অথচ কোন নিয়ম জানি না আর না জানার কারণেই এরকম বিপদের সম্মুখীন হতে হয়। গ্যাস সিলিন্ডার বাস্ট হওয়ার কিছু কারণ রয়েছে। আজকের আর্টিকেলে সে বিষয়গুলো জেনে নিন।
- প্রথমত যে সমস্যাটি হতে পারে সেটা হচ্ছে সিলিন্ডারের হোসপাইপ, সিলিন্ডারের রেগুলেটর ভাল্বকোন কারনে লিক হওয়া।
- সিলিন্ডার সঠিকভাবে ব্যবহার না করায়।
- নিয়মিত সিলিন্ডার পরীক্ষা না করা এবং মেরামত না করা
- সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হলে ঝুঁকি কমাতে বিষয় গুলি অবশ্যই জেনে রাখতে হবে-
- সিলিন্ডার নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে।
- কোন ত্রুটি হলে মেরামত করতে হবে, অবহেলা করে ফেলে রাখা যাবে না।
- সিলিন্ডার এমন জায়গায় রাখতে হবে যাতে সেখানে আলো বাতাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
- অবশ্যই চুলার কাছ থেকে একটু দূরে সাবধানে রাখতে হবে।
সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহারে সতর্কতা
আমরা মা বোনেরা রান্নার জন্য ঘরে গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার করি। তাই আমাদের অবশ্যই গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহারের আগে এর ব্যবহার করার নিয়ম গুলো জানতে হবে এবং সে অনুযায়ী সতর্ক থাকতে হবে। অনেকেই সেটি খেয়াল করে না এবং মাথায় কোন ভাবেই থাকে না গ্যাস সিলিন্ডার কিভাবে বাস্ট হয় এবং যে তার ঘরে গ্যাস সিলিন্ডার রয়েছে, তা সাবধানতার সহিত ব্যবহার করতে হবে।
তার জন্য কিছু সতর্কতা অবলম্বন করে চলতে হবে এবং কি কি সতর্কতা মেনে চলতে হবে সেগুলো অবশ্যই জানতে হবে গ্যাস সিলিন্ডার কিভাবে বাস্ট হয় এবং গ্যাস সিলিন্ডার লিক হলে করণীয় বিষয়গুলো জেনে সেই বিপদ থেকে বাঁচার জন্য যে কাজগুলো থেকে বিরত থাকতে হবে এবং যে ভাবে সতর্ক থাকতে হবে সেগুলা আলোচনা করা হলো-
সিলিন্ডারের কাছে তাপ না হওয়াঃ সিলিন্ডার আর সিলিন্ডারের আশেপাশে কোন রকমের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা বা আগুন বা কোন রকমের তাপ হবে এমন জিনিস রাখা যাবে না। সিলিন্ডার যদি কোন রকমে লিক হয়ে যায় তাহলে এই আগুনের তাপে বড় কোনো ক্ষতি হতে পারে।
উপরের দিকে মুখ করে রাখুনঃ সিলিন্ডার উপরে দিকে মুখ করে রাখতে হবে। কারণ উপরের দিকে মুখ থাকলে তরল গ্যাস লিক করবে না এবং আগুন লাগার যদিও থাকবে না।
ধূমপান ব্যবহার করা যাবে নাঃ সিলিন্ডারের আশেপাশে ধূমপান করা থেকে বিরত থাকতে হবে। সিলিন্ডারের উপরে কোনোভাবেই ভারী কিছু রাখা যাবে না।
আলো বাতাসের ব্যবস্থাঃ সিলিন্ডার অবশ্যই যেখানে রাখবেন সেখানে অবশ্যই আলো বাতাসের ব্যবস্থা থাকতে হবে। যাতে করে রান্না করা তাপ বের হয়ে যায়।
সিলিন্ডার ও গ্যাসের চুলা দূরত্ব বজায় রাখুনঃ সিলিন্ডার ও গ্যাসের চুলা অন্তত তিন মিটার দূরে রাখুন। চুলার তাপ যেন সিলিন্ডারে না পরে।
সিঁড়ি দিয়ে গড়িয়ে নেওয়া যাবে নাঃ সিলিন্ডার অনেক সময় বাসা বাড়িতে ওপর তালাতে তুলতে সিঁড়ি দিয়ে গড়িয়ে তুলে বা নামিয়ে থাকে। এ ভুলটা কখনোই করা যাবে না। এতে করে সিলিন্ডারে লিক হয়ে যেতে পারে। আবার ট্রাকে বা টলিতে তোলার সময় গড়িয়ে তোলা যাবে না নামানো যাবে না
যত্ন সহকারে ব্যবহার করুনঃ গ্যাসের চুলা ও সিলিন্ডার যত্ন সহকারে ব্যবহার করুন। এবং সিলিন্ডার ব্যবহার বিষয়ে যথেষ্ট জ্ঞান রাখুন। এবং কাজ করার সময় অত্যন্ত যত্ন সহকারে কাজ করবেন।
মাটিতে রাখা যাবে নাঃ সিলিন্ডার মাটিতে রাখা যাবে না কারণ মাটির ঠান্ডা সিলিন্ডার লিক হতে পারে। সিলিন্ডার লিক হয়ে মাটির নিচে জমা হয়ে থাকার আশঙ্কা থাকে।এতে করে বড় কোনো দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
আজকের শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ ধৈর্য ধরে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আজকের আর্টিকেলে একটি গুরুত্বপূর্ণ টপিক নিয়ে আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি। কেননা আমরা কম-বেশি সকলেই গ্যাসের চুলা ব্যবহার করি তাই আমাদের এই কারণে এগুলো জানা অবশ্যই দরকার। আর্টিকেলটি পড়ে আশা করি আপনি একটু হলেও উপকৃত হয়েছেন।
তাই অন্যজনকে উপকৃত হওয়ার জন্য শেয়ার করুন। তারাও যেন কি আর্টিকেলটির মাধ্যমে এত বড় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সতর্ক হতে পারে। আর এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে এবং স্বাস্থ্য সেবার তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। এখানে নতুন নতুন তথ্য সবার আগে পোস্ট করা হয়।
সাবিহা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url