বাচ্চাদের সেরেলাক খাওয়ার নিয়ম ও সেরেলাক কত মাস থেকে খাওয়ানো যায়

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলে শিশু বাচ্চাদের সেরেলাক খাওয়ার নিয়ম ও সেরেলাক কত মাস থেকে খাওয়ানো যায় এ বিষয়টি আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি। কারণ বাচ্চাদের সেরেলাক খাওয়ার নিয়ম অনেকেই জানে না। তাই এটি জেনে রাখা দরকার।
বাচ্চাদের সেরেলাক খাওয়ার নিয়ম
এ ছাড়াও সেরেলাক এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করেছি এবং সেরেলাক দিনে কতবার খাওয়া যায়, সেরেলাকের উপাদান, সেরেলাক কিভাবে তৈরি করে সমস্ত বিষয়গুলো তুলে ধরেছি এবং এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসেবে আপনাকে কি সতর্ক থাকতে হবে সেই বিষয়গুলো সহ। তাই দেরি না বাচ্চাদের সেরেলাক খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন।

বাচ্চাদের সেরেলাক খাওয়ার নিয়ম

সেরেলাক বাচ্চাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি খাবার কারণ সেরেলাকে দেওয়া থাকে পুষ্টি উপাদান সব ধরনের। কিন্তু কিভাবে বাচ্চাদের সেরেলাক খাওয়ার নিয়ম অনেকেই জানে না। সেরেলাক কিভাবে খাওয়াতে হয়। অবশ্যই নিয়ম জেনে বাচ্চাকে সেরেলাক খাওয়াবেন। সেরেলাক খাওয়ার পূর্বে কিছু নিয়ম মানতে হবে আসুন সেগুলো জেনে নেই।
সেরেলাক খাওয়ানোর পূর্বে কয়েকটি কাজ আপনাকে মানতে হবে প্রথমত পাত্রটি ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হাতে সেরেলাক তৈরি করতে হবে। আর তৈরি করে খাওয়ানোর পূর্বে সেরলাক তৈরি করার সময় প্রথমে আপনাকে পানি ফুটিয়ে নিতে হবে। এরপর ফুটানো পানি ঠান্ডা (কুসুম কুসুম গরম) করে নিবেন। এবার পরিমান মত সেরেলাক দিয়ে দেবেন। ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়ে তৈরি করে ফেলুন সেরেলাক।
সেরেলাক বয়স অনুযায়ী রয়েছে। যেমন ছোটদের জন্য (ছয় মাস বয়স) এক রকমের সেরেকাল তৈরি হয় এবং বয়স বাড়ার সাথে সাথে সেরেলাকের উপাদান ভিন্ন হয়। তাই ৬ মাস বয়স থেকে ২৪ মাস বয়স পর্যন্ত সঠিক সময় সেরেক্যাল খাওয়ার। তবে আরো বেশি বছর পর্যন্ত সেরেকাল তৈরির উপাদান যোগ করতে হবে। এছাড়াও বাজারে কিনতে পাওয়া যায়।

সেরেকেলের দাম ২০২৪

বর্তমান বাজার আগের তুলনায় অনেক বেশি দাম বেড়ে গেছে। সেই হিসেবে সেরেলাক এর দাম বেড়ে গেছে। নেসলে সেরেলাক ৪০০ গ্রামের দাম ৩৮০ টাকা থেকে ৪০০টাকা পর্যন্ত রাখতে পারে ২০২৪ সালে। বিভিন্ন উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয় যেমন গম, রাইচ মিল,। ভুট্টা, গুড়া মিল্কো ইত্যাদি আরো অনেক উপাদান দিয়ে তৈরি হয়।
সেরেলাকের ভিতরে রয়েছে প্রায় সব ধরনের ভিটামিন এবং সব ধরনের খনিজ উপাদান যা বাচ্চার স্বাভাবিক বিকাশে বৃদ্ধি করে। ব্রেন বুদ্ধি বারে। সব ধরনের পুষ্টিগুণ ঘাটতি দূর করে। তবে খাওয়ানোর পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে খাওয়াতে শুরু করবেন এবং বাচ্চাদের সেরেলাক খাওয়ার নিয়ম ও কত মাস পরপর - সেরেলাক পরিবর্তন করতে হবে সে বিষয়টি জানতে হবে।

সেরেলাক কত মাস থেকে খাওয়ানো যায়

সেরেলাক মূলত খাওয়ানো হয় বাচ্চার সব ধরনের পুষ্টিগুণ ঘাটতি পূরণ করতে। তাই বাচ্চাকে যখন থেকে বাড়তি খাবার দিবেন তখন থেকেই সেরেলাক খাবার যুক্ত করবেন খাবারের পাশাপাশি। সাধারণত বাচ্চাদের সেরেলাক খাওয়ার নিয়ম ও সেরেলাক কত মাস থেকে খাওয়ানো যায় এ প্রশ্নটি জানতে চাইলে, আর্টিকেলটি বুঝে পড়ুন ক্লিয়ার বুঝতে পারবেন।

সেরেলাক প্রতিটি শিশুকে খাওয়ানো জরুরি মনে করি। কারণ শিশুরা খেতে চায় না, তারা একটু খেলেই পেট ভরে যায় সে ক্ষেত্রে সব ধরনের খাবার সব ধরনের পুষ্টিগুণ প্রতিদিন খাওয়ানো হয় না। তাই সেরেলাক তৈরি করে খাওয়াতে পারেন কিংবা কিনে এনেও খাওয়াতে পারেন। সেরেলাক কত মাস থেকে খাওয়ানো যায় জানুন।

সেরেলাক শিশুকে খাওয়াতে শুরু করতে পারবেন ৬-৭ মাস বয়স থেকে। কারণ একটি শিশুকে ৬ মাই বয়স থেকে বাড়তি খাবার দেওয়া হয় নিয়ে অল্প অল্প করে তখন থেকেই সেরেলাক যুক্ত করতে পারেন খাবারের সাথে। তাই আপনি ছয় মাসে শিশুর প্রথম খাবার হিসেবে ঘরে রাখুন সেরেলাক। এবং শিশুর উঠতি বয়স পর্যন্ত একটানা খাওয়াতে পারেন।

যেমন ৪ থেকে ৫ বছর ও খাওয়াতে পারবেন। কারণ এতে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। এতে শুধু রয়েছে সব ধরনের পুষ্টিগুণ যা বাচ্চাদের বেড়ে ওঠার সময় বেশি বেশি প্রয়োজন।বয়স বাড়ার সাথে সাথে সেরেলাক উপাদান গুলো পরিবর্তন হয় বাজারে বিভিন্ন ধরনের সেরেলাক পাওয়া যায় বয়স অনুযায়ী। শিশুর বেড়ে উঠতে আর ৪ থেকে ৫ বছর বয়সের শিশুর ব্রেন বিকাশ তখনও Development হতে থাকে।

সেরেলাক এর উপকারিতা ও অপকারিতা

সেরেলাক কত মাস থেকে খাওয়ানো যায়? সেরেলাক এর উপকারিতা অপকারিতা জানতে চাচ্ছেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনি সম্পূর্ণ পড়ুন। সেরেলাক শিশুদের জন্য খুবই উপকার। সেরেলাক শিশুদের বাড়ন্ত বয়সে খাওয়ালে বেশি উপকার সে এসময় শিশুর পুষ্টি মান বেশি প্রয়োজন। সেরেলাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি। শিশুদের ক্ষেত্রে সেরেলাক খুবই উপকার।

সেরেলাক এর উপকারিতা অনেক একটি শিশুকে যখন শিশুটি বেড়ে ওঠে তখন তার প্রচুর পুষ্টি উপাদান প্রয়োজন। পুষ্টিগুনে ঘাটতি থাকলে শিশুটির মোটাতাজা হয় না সহজে বেড়ে ওঠে না এবং কি ব্রেন বিকাশ ঘটে না। তাই শরীরের পুষ্টি উপাদান বৃদ্ধি করার জন্য এবং ব্রেন বিকাশে সহায়তা করার জন্য ওজন বৃদ্ধি করার জন্য বাচ্চাকে সেরেলাক খাওয়াতে পারেন।

সেরেলাক বাচ্চাদের ৬ মাস বয়স থেকে খাওয়াতে শুরু করতে পারেন কারণ একটি বাচ্চা শিশু ৬ মাস থেকে বাড়তি খাদ্য দেওয়া হয় আর তখনই আপনি খাবারের সাথে সেরেলাক যুক্ত করুন। এবং শিশু যখন ব্রেন বিকাশে সহায়তা করে তখন বেশি বেশি পুষ্টি উপাদান যুক্ত খাবার খাওয়াতে হয়। তাই সেরেলাকে দেওয়া থাকে সব ধরনের পুষ্টি গুণ।

যাতে করে বাচ্চাকে খাওয়ালে সব ধরনের পুষ্টিগুণ ঘাটতি পূরণ হয়। এছাড়াও সেরেলাক খাওয়ালে সহজেই হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। শক্তি বাড়ে ব্রেন বিকাশের সহায়তা ঘটে করে বেড়ে উঠতে সহযোগিতা করে বিভিন্ন রকমের পুষ্টি উপাদান মিশিয়ে সেরেলাক তৈরি করা হয়।

সেরেলাকে কোন অপকার নেই। এর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। বরং এতে বেশি পরিমাণ পুষ্টিগুণ রয়েছে। সেরেলাক বাড়িতে বসেই তৈরি করা যায়। যেমন এখানে মাংসের গোড়া ডালের গুড়া ফলের গুড়া সবজির গুঁড়া বিভিন্ন উপাদান আরো মিশ্রণ করে একসাথে তৈরি করা হয়। তাই এর ভিতরে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেওয়া থাকে না যে শিশুর খেলে কোন ক্ষতি হবে বরং এতে অনেক পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি পাবে দ্রুত।

কারণ বাচ্চারা খেতে চায় না অল্প খেয়েই মুখ ফিরিয়ে নেয়। তাই পদ্ধতির মাধ্যমে বাচ্চাকে যেন অল্প খাওয়ার মাঝেই সব ধরনের থাকতে হবে এর সাথে আপনি রাখতে পারেন সবজি খিচুড়ি বিভিন্ন রকমের ভাবে তৈরি করে খাওয়াতে পারেন এতে করে শিশুর দ্রুত বিকাশে ঘটবে। তাই বাচ্চাকে যতদিন পর্যন্ত ভীম বিকাশ এবং বৃদ্ধি ঘটে ততদিন পর্যন্ত খাওয়াবেন।

সেরেলাক দিনে কতবার খাওয়া যায়

সেরেলাক বাচ্চাকে খাওয়ানোর জন্য নিয়ম জানতে হবে। এতোটুকু এবং কতবার খাওয়াবেন সে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে। মায়ের দুধের পাশাপাশি ছয় মাস বয়স থেকে শিশুকে বাড়তি খাবার খাওয়ানোর জন্য সেরে লাখ তৈরি করে খাওয়াতে পারেন। তবে দিনে কতবার খাওয়াবেন এই প্রশ্নটি থেকে যায়। আসুন আর্টিকেলের মাধ্যমে জেনে নেই।

সেরেলাক খাওয়ানোর সময় অবশ্যই সকালে খাবার হিসেবে খাওয়াবেন। সকালে এর পাশাপাশি আর কোন খাবার দেওয়ার প্রয়োজন নেই। আর বাকি দুই বেলা আপনি অন্যান্য খাবার খাওয়াতে পারেন যেমন সবজি খিচুরি কিংবা অন্যান্য খাবার। বাচ্চাকে একবেলা খাওয়ানো উত্তম। কারণ আপনি যদি বেশি বেশি খাওয়ান সেক্ষেত্রে খাবারের প্রতি রুচি হারিয়ে ফেলবে। একই জিনিস বারবার বাচ্চারা খেতে পছন্দ করেনা।

সেরেলাক কোনটি ভালো

বাচ্চাকে সেরেলাক খাওয়ানোর চিন্তা ভাবনা করছেন? কারণ এখন বয়স ছয় মাস এখন থেকেই সেরেলাক খাওয়ানো শুরু করতে হবে। তাই এই সময়ে সেরেলাক কোনটি খাওয়াবেন চিন্তা ভাবনা করাটা স্বাভাবিক। বাজারে বিভিন্ন ব্যান্ডের সেরেলাক রয়েছে। তার মধ্য থেকে সুপরিচিত একটি ব্যান্ডের নাম হচ্ছে নেসলে। এই সেরেলাকে পুষ্টিগুণ পরিপূর্ণ রয়েছে।

এছাড়াও বাজারের অন্যান্য ব্র্যান্ডের সেরেলাক রয়েছে আপনি চাইলে সেগুলো খাওয়াতে পারেন। তাছাড়া আপনি চাইলেও অল্প খরচেই ঘরে বসে সেরেলাক তৈরি করতে পারেন। এবং ঘরোয়া ভাবে ছেলেরা তৈরি করে বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন। এটি সবচাইতে ভালো হবে মনে করি। কারণ বাজারের সেরেলাকের বেশি উপাদান দেওয়া নাও থাকতে পারে। তার চেয়ে নিজেই বিভিন্ন উপাদান দিয়ে তৈরি করুন সেরেলাক।

সেরেলাক এর উপাদান

সেরেলাকের উপাদান জেনে ঘরে বসেই সেরেলাক তৈরি করতে পারেন। তার জন্য আপনাকে সব ধরনের উপাদান গুলো জোগাড় করতে হবে সেগুলো একসাথে করে গুড়ো করে রোদে শুকিয়ে ঘরে রেখে দিবেন উপাদান গুলো হলো-

প্রয়োজনীয় উপাদান সমূহ
  • গম,
  • ভুট্টা,
  • জব,
  • লাল চাল,
  • আতপ চাল,
  • মশকালাইয়ের ডাল
  • মসুর ডাল,
  • বুটের ডাল
  • সাবুদানা,
  • কাঠবাদাম
  • কাজুবাদাম,
  • এলাচ ইত্যাদি

সেরেলাক কিভাবে তৈরি করে

বাচ্চাদের জন্য সেরেলাক কিভাবে তৈরি করবেন ভাবছেন। খুব সহজ একটা পদ্ধতি সেরেলাক তৈরি করার। আপনি একবার দেখলেই সহজেই ঘরে বসে তৈরি করবেন। আর কখনো কিনে খাওয়ানোর চিন্তাভাবনা করবেন না বাচ্চাকে। কারণ ঘরে তৈরি করা সেরেলাক এর পুষ্টিগুণ বেশি। উপরের দেওয়া উপাদান গুলো সংগ্রহ করে তৈরি করে ফেলুন সেরেলাক।

তার জন্য আপনাকে সমস্ত প্রণালীগুলো আধা কাপ করে নিয়ে নিতে হবে তবে। শুধুমাত্র কাঠবাদাম কাজুবাদাম এবং এলাচ বাদ দিয়ে সব ধরনের প্রণালী একসাথে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ধুয়ে কাজুবাদাম কাঠবাদাম এলাচ সহ সবগুলো উপকরণ মিশিয়ে ভেজে নিন। ভাজা হয়ে গেলে কিছুক্ষণ ঠান্ডা করতে রেখে দিন এবং ঠান্ডা হয়ে গেলে উপাদানগুলো ভালোভাবে ব্লেন্ডার করে গুড়া করে নিন এবং চালনি দিয়ে চেলে নিন।

সেরেলাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

সেরেলাক কত মাস থেকে খাওয়ানো যায়? সেরেলাকে সব ধরনের পুষ্টিগুণ আছে এটা আমরা সবাই জানি কিন্তু ছোট বাচ্চাকে খাওয়ানোর সময় আমাদের সচেতন হওয়া জরুরী। উপাদান গুলো সব ধরনের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করে তবে লক্ষ্য রাখতে হবে সেরেলাক খাওয়ানোর সময় শিশুর শারীরিকভাবে কিছু অসুবিধা হচ্ছে কিনা। এছাড়া কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।

বেশি খেলে সে ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হতে পারে যেমন বদহজম গ্যাস্ট্রিক ভাব এলার্জি জাতীয় কিছু তাই অবশ্যই বাচ্চার প্রতি খেয়াল রাখতে হবে এবং পরিমাণ মতো খাওয়াতে হবে কখনোই নিয়মের বেশি খাওয়ানো যাবে না। অল্প করে খাওয়ান তবুও বাচ্চা সুস্থ থাকুক।

আজকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ ধৈর্য ধরে আর্টিকেল করার জন্য ধন্যবাদ। নিশ্চয়ই আপনার বাচ্চাদের সেরেলাক খাওয়ার নিয়ম জানতে চান। আর্টিকেলটি পড়ে আশা করি সম্পূর্ণ ধারণা পেয়ে গেছেন। তবে অবশ্যই খাওয়ানোর পাশাপাশি আপনাকে বাস্তব প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে এবং কোন ধরনের সমস্যা হচ্ছে কিনা, আপনি বেশি খাইয়ে ফেলছেন কিনা অবশ্যই বুঝতে হবে।

আপনার বাচ্চাকে সেরেলা খাওয়ান এবং অন্যদেরকে খাওয়ানোর পরামর্শ দি।ন তাদের কাছে আমার এই ওয়েবসাইট শেয়ার করে দিন। তারাও যেন বাচ্চাদের সেরেলাক খাওয়ার নিয়ম জানতে পারে। আর সব ধরনের তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন, সবার আগে পেয়ে যাবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাবিহা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url