বাতের ব্যথার লক্ষণ গুলো কি কি - বাতের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় জানুন
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলে বাতের ব্যথার লক্ষণ গুলো কি কি,বাতের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে তুলে ধরা হয়েছে। অনেকের অল্প বয়স থেকে বাতের ব্যথা শুরু হয় এই বাতে ব্যথা বয়স্কদের বেশি হয়ে থাকে তাই এসব বিষয়ে আমাদের জানা উচিত।
এছাড়াও, আরো বিষয়ে কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে,বাতের ব্যথার ব্যায়াম,বাতের ব্যথা কোথায় কোথায় হয়,বাতের ব্যথা কেন হয় ইত্যাদি বিষয়গুলো আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে। আপনি যদি বাতের ব্যথায় ভোগেন তাহলে আর্টিকেলটি আপনার জন্য।
ভূমিকা
বাতের ব্যথা এক ধরনের রোগ যা সহজে ভাল হয় না এতে মানুষের ভোগান্তি। বাতের ব্যথায় মানুষ হাঁটাচলা করতে পারেনা একসময় দুর্বল হয়ে পড়ে। ইউরিক এসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে লবণ দেনা জমে সৃষ্টি প্রদাহ তৈরি হয় এ থেকে বাঁধ সৃষ্টি হয়।
গেটে বাতের ঘরোয়া চিকিৎসা
বাত ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় ও বাত ব্যথার লক্ষণ গুলো কি কি জেনে পাশাপাশি বাত ব্যথা কয়েক ধরনের রয়েছে। সেগুলো জেনে আপনি যে ধরনের বাতের ব্যথা রয়েছে সেই ধরনের সঠিক চিকিৎসা নিতে হবে। গেটে বাতের ঘরোয়া চিকিৎসা দিয়ে আপনি দূর করতে পারবেন। তবে আপনাকে জানতে হবে গেটে ব্যথা লক্ষণ গুলো কি কি।
গেটে ব্যথা এক ধরনের সিনড্রোম। শরীরের রক্তের প্লাজমায় অতিরিক্ত ইউরিক এসিড থাকার ফলে গেটে বাত হয়। ইউরিক নামক এক ধরনের লবণ দানা জমে সৃষ্টি প্রদাহ হয়। গেটে বাতের লক্ষণ গুলো হল প্রথম ও প্রধান উপসর্গ পায়ের বুড়ো আঙ্গুলি অসহনীয় ব্যথা আস্তে আস্তে হাটুক গোড়ালি এবং কাঁধে সহ ব্যাথা শুরু হয়ে যায়।
গেটে বাথ কেন বেড়ে যায়
গেটে বাথের ব্যাথা সাধারণত প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে বেড়ে যায়। অতিরিক্ত প্রোটিন জাতীয় খাবার খেতে লক্ষণ। হাটু কনোই বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যাথা শুরু হয়। এই বাথ সহজেই ধরা যায় অন্যান্য বাথের থেকে।একটি মজার বিষয় হচ্ছে এই রোগের চিকিৎসা না দিলে প্রথম পাঁচ থেকে সাত দিনের মধ্যে কিংবা ১০ দিনের মধ্যে ব্যাথা চলে যায়।
- ব্যথা এতটাই তীব্র হয় যে ওষুধ না খেলেই চলবে না।
- ঘরোয়া চিকিৎসা প্রচুর পরিমাণ পানি পান করতে হবে।
- ওজন অতিরিক্ত হলে ওজন কমাতে হবে।
- প্রতিদিন নিয়ম করেব্যায়াম করতে হবে।
- মদ পান অভ্যাস থাকলে কিংবা নেশাযুক্ত অভ্যাস থাকলে ছেড়ে দিতে হবে।
- প্রোটিনযুক্ত খাবার কমিয়ে আনতে হবে। যেমনমাছ, মাংস- ‘হাঁস, মুরগি, কবুতর খাসি’ ইত্যাদির খাবার প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন রয়েছে।
- এছাড়াও ডিম সিমের বিচি কলিজা ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন পাওয়া যায় তাই এইসব খাদ্য কমাতে হবে। এবং পাশাপাশি চিকিৎসা নিতে হবে।
সতর্কতা
গেটে বেশি খেয়াল রাখতে হবে হাত-পা কেননা যখন হাত পা ফুলে যায় তখন কোনভাবে আঘাত লাগানো যাবে না আঘাত লাগলে এই রোগ দ্রুত বেড়ে যায় চারিদিকে ছড়িয়ে যায়।
বাতের ব্যথার লক্ষণ গুলো কি কি
বাতের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় বাতের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় শুধু জানলে হবে না,আপনাকে চিনতে হবে আপনার কোন ধরনের বাধ্য হয়েছে। একেক ধরনের বাথ এক এক রকমের লক্ষণ রয়েছে। গিটে বাথে পায়ের প্রতিটা জয়েন্টে জয়েন্টে ব্যাথা হয়, ফুলে যায়। গিটে বাথ সাধারণত ৫০ থেকে উর্ধ্বে বয়সের হয়ে থাকে। আবার অন্য একটি বাথ যেটা মাংসপেশীর মধ্যে চাবায়। আবার এক ধরনের বাথ রগে রগে ব্যথা হয়।
বাতের ব্যথার লক্ষণ
বাতের ব্যথা শুধু এক ধরনের নয় এখানে কয়েকশো ধরনের বাতের ব্যথা রয়েছে কিছু কিছু বাতের ব্যাথা কিশোরদের থেকে শুরু হয় যেমন পাঁচ বছর বয়স থেকে শুরু হয় এইসব ব্যথা কিছুদিন থেকে যায় পরবর্তীতে ভালো হয়। তাই বাতের ব্যথা লক্ষণ বিভিন্ন রকমের রয়েছে। আসুন জেনে নেই কয়েকটি পরিচিত বাতের ব্যথার লক্ষণগুলো কি কি।
গিটে বাথের লক্ষণ
- প্রথম অবস্থায় পায়ের বুড়ো আঙ্গুল থেকে শুরু হয়।
- ধীরে ধীরে প্রতিটা হাতে পায়ের প্রতিটা জয়েন্টে ব্যথা শুরু হয়
- হাত পা ফুলে যায়।
- জ্বর জ্বর অনুভব লাগে।
- জয়েন্ট পতিতে জয়েন্ট এর কাছে লাল লাল ভাব হয়
- ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়ে হাঁটাচলা করতে পারেনা।
- কিশোর ইউপ্যাথিক বাথ
- সচরাচর কিশোর বয়স থেকেই শুরু হয়।
- দ্রুত কোন স্থানে জয়েন্টে ব্যথা হওয়া এবং শক্ত হয়ে যাওয়া
- কারো কারো পুরো জীবনে বাথ দেখা যায় আবার কারো কারো অল্প সময়ের জন্য হয়।
সাইটিকা বাত
- সাইটিকা বাত অল্প বয়স থেকে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্তই হয়।
- মাংশপেশীর মধ্যে চাবায়, ব্যাথা করে
- কখনো কখনো এই ব্যথা শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছোটাছুটি করে।
বাতের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়
বাতের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় এর মাধ্যমে কমিয়ে আনতে পারেন। বাতের ব্যথা একবারে পুরোপুরি ভালো হয় না তাই নিয়ম করে চলতে হয়। তাহলে বাতের ব্যথা থেকে মুক্ত পাওয়া যায়। বাতের ব্যথা সচারাচর হাঁটাচলা করলে বেশি হয়। তাই আপনাকে জানতে হবে আপনার কোন ধরনের বাথ হয়েছে কারণ পৃথিবীতে পৃথিবীতে বাতের অভাব নেই। বাতের ব্যাথার লক্ষণগুলো কি কি জেনে সঠিক চিকিৎসা দিতে হবে তাহলেই সম্ভব হবে বাতের ব্যথা দূর করতে।
ঘরোয়া ভাবে বাতের ব্যথা কমাতে যা খাবেন
রসুনঃ বাতের ব্যথা কমাতে রসুন খুবই উপকারী তরকারির সাথে রসুন খেতে পারেন কিংবা প্রতিদিন সকালে রসুনের কয়েকটি কোয়া, মুড়ি কিংবা কোন কিছুর সাথে মিশে খেতে পারেন। কিংবা সেদ্ধ করে ভর্তা তৈরি করে খেতে পারেন।
দারচিনিঃ আপনি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে দারচিনি চাবিয়ে খেতে পারেন না অথবা সারারাত ভিজিয়ে রেখে দারচিনির পানি খেতে পারেন।
আদাঃ আদা যে কোন রোগের একটি ওষুধ যেমন সর্দি কাশি, ব্যথা কমাতে আদা খুবই উপকারী এমনকি গ্যাস্ট্রিক ব্যথা কমাতেও আদার গুনাগুন কমতি নেই।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডঃ বাত ব্যথা কমাতে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড খুবই উপকারী। বাত ব্যথা নিয়ন্ত্রণকারী একটি ওষুধ ।
পালং শাকঃ বাতব্যথা কমাতে আয়রন খাবার জরুরী এছাড়াও পালং শাকে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা বাত ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
ভিটামিন বি১২ঃ বাত ব্যথা রোগীদের জন্য ভিটামিন বি১২ উপকারী।তাই বেশি বেশি লাল আঠা ভুট্টা খেতে হবে।
বাত ব্যথা কমাতে যেসব খাবার খাবেন না
- অতিরিক্ত নেশাযুক্ত মদ পান বাতের ব্যথা বাড়িয়ে দেয়।
- অতিরিক্ত মিষ্টি জাতীয় অর্থাৎ চিনি খাওয়া যাবে না
- অতিরিক্ত লবণ খাওয়া যাবে না এবং কাঁচা লবণ কখনোই খাওয়া যাবে না দ্রুত বাতের ব্যথা বাড়িয়ে দেয়।
- টমেটো লেবু আমরা জাতীয় ফল কি করে জাতীয় খাবার খাওয়া যাবেনা।
- অতিরিক্ত প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া যাবে না যেমন হাঁসের মাংস, মুরগির মাংস, খাসির মাংস, ডিম ইত্যাদি।
রস বাতের লক্ষণ
রস বাতের লক্ষণ গুলো সহজেই বোঝা যায়। বাতের ব্যথার লক্ষণগুলো কি কি জেনে বাতের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করতে হবে। তাহলেই বাতের ব্যথা কমানো সম্ভব হবে এছাড়া বাতের চিরতরে মুক্ত হবে না। তাই নিয়ম করে চললে বাতের ব্যথা দূর করতে হবে। রস বাতের ব্যথার লক্ষণ গুলো কি কি জেনে নিন।
হাত পা ফুলে যাওয়া, হাতে পায়ে পানি নামা এবং মাংসর হাড়ে ব্যথা হওয়া। শরীরের মাংসের চাপ দিলে বোঝা যায়নার হাত পা ফুলে গেছে কিনা এবং মুখও ফুলে যায়। তাই এইসব লক্ষণ দেখেই বুঝতে পারবেন আপনার কোন ধরনের বাত রয়েছে শরীরে।
কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে
বাতের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করতে পারেন। কারণ অনেক সময় দেখা যায় আমাদের চলাফেরা খাবারদাবারের কারণে রোগবালাই বেশি হয় এমনকি বাপের ব্যথাও বেশি হয় তাই কি খেলে ভাতের ব্যথা বাড়ে অবশ্যই জানতে হবে আর যদি না জানা থাকে তাহলে কি করে বুঝবো এই খাবারে আপনার ভাতের ব্যথা বেশি হবে তাই সুস্থ থাকতে চাইলে অবশ্যই জানতে হবে।
প্রোটিন যুক্ত খাদ্য খাওয়া যাবে না যেমন মাছ, মাংস, ডিম, এক কথায় যেসব খাবারে বেশি প্রোটিন রয়েছে, সেসব খাবার বাদ দিতে হবে। কিংবা অল্প অল্প খেতে হবে এইভাবে নিয়ম করে খেলে ভাতের ব্যথা কমানো সম্ভব।খাসির মাংস কবুতর হাঁসের ডিম এইসব খাবারের বেশি বেশি প্রোটিন রয়েছে তাই এইসব খাবার একটু অল্প করে খেতে হবে।
কিংবা যখন বাতের ব্যথা শুরু হয় তখন এইসব খাবার এড়িয়ে চলুন। তাহলে দ্রুতই বাপের ব্যথা কমে যাবে। নেশাযুক্ত খাবার যেমন মদ, আফিম এইসব খাবার পরিহার করতে হবে এসব খাবারের রক্ত উত্তেজিত করে এবং মাংস বেশি ভিতরে চাবানা শুরু করে।
বাতের ব্যথার ব্যায়াম
বাত তো কয়েকশো ধরনের হয়ে থাকে যার মধ্যে কয়েকটি সচরাচর হয়ে থাকে। তাই বাতের ব্যথা কমাতে বাতের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় গুলো করার পাশাপাশি আপনি প্রতিদিন নিয়ম করে বের করতে পারেন যাতে করে মাংসপেশির ভিতরে মাশল তৈরি হয়দাঁতের ব্যাথা দূর করতে সাহায্য করে। বাতের ব্যথা ব্যায়াম করার কিছু নিয়ম রয়েছে আসুন সেগুলো জেনে নেই।
আপনাকে প্রথমেই শক্ত বিছানায় অথবা মেঝেতে উপর হয়ে শুতে হবে।এরপর পায়ের আঙ্গুল এর উপর ভর দিয়ে সমস্ত দেহ সমান্তরালভাবে ওপরের দিকে তুলতে হবে। এরপর কোনই ভাজ করে একবার নিচে আরেকবার উপরে বডি সম্পূর্ণ টা তুলতে এবং নামাতে হবে। এইভাবে ব্যায়াম করলে বাপের ব্যথা কমে যাবে। এই ব্যায়ামটি ওয়ালের সাথে দাঁড়িয়ে থেকেও করা যায়।
বাত রোগ কত প্রকার
বাতের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় জানতে হবে। তার আগে বাত কয় ধরনের বাতের রোগ কত প্রকার এ বিষয়টি জানা ভালো। তাহলে বাতের ব্যথার লক্ষণ গুলো কি কি জেনে কোন ধরনের বাদ আপনার শরীরে রয়েছে আপনি বুঝতে পারবেন সহজেই এবং সেই ধরনের চিকিৎসা দিলে বাত হতে মুক্ত পাবেন।
প্রায় কয়েকশো ধরনের পাত্র হিসেবে তার মধ্যে কিছু কিছু ভাব পরিচিত সেগুলার নাম নিচে উল্লেখ করা হলো-
- গেটে বাত
- আম বাত
- বাতজ্বর
- কটি বাত
- সাইটিকা বাত
- গাটফোলা বাত
বাতের ব্যথা কোথায় কোথায় হয়
বাতের ব্যথা কোথায় কোথায় হয় জেনে বাতের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় এর মাধ্যমে দূর করতে পারেন আপনার বাতের ব্যথা। আর তার জন্য আপনার কোন ধরনের বাত হয়েছে তাই বাতের ব্যাথার লক্ষণগুলো কি কি জেনে রাখা দরকার। তাহলেই সহজেই নির্ণয় করতে পারবেন আপনার শরীরে বাতের ব্যথা।আসুক জেনে নেই বাতের ব্যথা কোথায় কোথায় হয়।
বাতের ব্যথা সাধারণত মানুষের শরীরে বিভিন্ন হাড়ের জয়েন্টের ভিতরে ব্যথা করে আবার শরীরের মাংসপেশির ভিতরে চাবায় ব্যথা করে, আবার কোন ধরনের বাতে কুনোই ক্ববজির ভিতরে, রগের ভিতরে, মাংসপেশির ভিতরে ব্যথা হয়। বাতের ব্যথা ছোট বড় সকলেই হয়ে থাকে। কিছু বাতের ব্যথা রয়েছে অল্পদিনেই সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায় আর কিছু বাতের ব্যথা রয়েছে যা জীবন পর্যন্ত চলে যায় ভালো হয় না।
বাতের ব্যথা কেন হয়
ইউরিক এসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে বাত তৈরি হয়। ইউরিক এসিড রোগে এক ধরনের লবন দানা তৈরি হয় বাত তৈরি হয়। অতিরিক্ত প্রোটিন জমে থেকে ইউরিক এসিড তৈরি হয় যার কারণে বাত তৈরি হয়। এসব খাবারে বাত তৈরি হয় ওইসব খাবার খেতে হবে।
বাতের ব্যথা কেমন হয়
বাতের ব্যথা কেমন হয় আজকের আর্টিকেলে জেনে নিন। গেটে বাতের ব্যথা জয়েন্টে জয়েন্টে ব্যথা হয় ফুলে যায়, মাংসপেশিতে ব্যাথা হয়, হাতে পায়ে ব্যথা করে। হাতের কবজি ব্যথা হয় রগের ভেতরে ব্যথা হয় মাংসপেশির ভিতরে ব্যথা হয় ইত্যাদি।
আজকের শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ ধৈর্য ধরে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আজকের আর্টিকেলে বাতের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় ও বাতের ব্যথার লক্ষণগুলো কি কি তুলে ধরা হয়েছে। আপনার যদি দাঁতের ব্যথা হয়ে থাকে অবশ্যই আর্টিকেল থেকে অনেক কিছু শিখতে পেরেছেন। আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই অন্যদের সাথে শেয়ার করে দিন।
তারাও যেন বাতের ব্যাথার লক্ষণ গুলা বুঝতে পারে এবং সচেতন থাকতে পারে। আর আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন, যাতে করে নিত্যনতুন তথ্য সবার আগে পেয়ে যাবেন। এই ওয়েবসাইটে সবার আগে তথ্য পোস্ট করা হয়।
সাবিহা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url