ওভারিতে সিস্ট হলে কি করনীয় - ওভারিতে সিস্ট হলে কি বাচ্চা হয় বিষয়গুলো জানুন
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলে নারীদের ওভারিতে সিস্ট হলে কি করনীয় ও ওভারিতে সিস্ট হলে কি বাচ্চা হয়? এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। এবং এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য কিছু ওভারিতে সিস্ট দূর করার ঘরোয়া উপায় অবলম্বন কথা করার কথা তুলে ধরেছি।
এছাড়াও, ওভারিয়ান সিস্ট এর লক্ষণ,সিস্ট দূর করার ব্যায়াম,ওভারিতে সিস্ট হলে কি হয় বিস্তারিত তুলে ধরেছি। আপনি যদি এই সমস্যার ভুলে থাকেন, তাহলে আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়লে ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।
ভূমিকা
বর্তমান সময়ে নারীরা ওভারিতে সিস্ট নিয়ে ভুগছেন প্রায় অর্ধেক এরও বেশি। আর প্রায় সব মেয়েরাই পিরিয়ডের সমস্যা নিয়ে ভুগছেন। এখান থেকেই ওভারিতে সিস্ট দেখা দিচ্ছে। অল্প বয়সে থেকে শুরু করে ৪০-৫০ বছরের মধ্যে এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। কিন্তু বর্তমান সময়ে অল্প বয়স থেকেই এই সমস্যাটা বেশি হচ্ছে। এতে গর্ভধারণের সমস্যা হচ্ছে।
ওভারিতে সিস্ট হলে কি করনীয়
ওভারিতে সিস্ট হলে কি করনীয় বর্তমানে সবারই বা ডিম্বাশয় সিস্ট হওয়া একটি সাধারন সমস্যা হয়ে পড়েছে। সাধারণভাবে ও বাড়িতে তরল বা আধা ঘণ্ট পদার্থপূর্ণ থলথলে থলেকে বলা হয়।ওভারিতে সিস্ট হলে কি করনীয় জেনে সেভাবে পদক্ষেপ নিতে হবে। তবে আগে বলি ওভারতে সিস্ট হলে ভয়ের কোন কারণ নেই।
হরমোন কে নিয়ন্ত্রণ করতে হরমোনাল জন্মনিয়ন্ত্রণ এর বড়ি খেতে পারেন। সিস্টার আকার কমানোর জন্য ওষুধ খেতে পারেন। আর যদি ফিস্ট অনেক বড় হয়ে যায় মারাত্মক আকার হয় সেক্ষেত্রে সার্জারির প্রয়োজন হতে পারে। তবে সার্জারি হয়ে গেলে গর্ভধারণের কোন সমস্যা হয় না।
চিকিৎসকেরা একটি পরামর্শ দিয়ে থাকে অবিবাহিতদের জন্য তাদের কে দ্রুত বিয়ে করার সিদ্ধান্ত দেয়া হয় এবং তাড়াতাড়ি বাচ্চা নিতে বলা হয়। কারণ যত দেরি হবে তত ঝুকিটা বেশি হবে। সন্তান গ্রহণের পর ডিম্বাশয় কেটে ফেলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেওয়া হয় রোগীকে। যদি সিস্ট বড় হয়ে যায় সেক্ষেত্রে বলা হয়।
ওভারিতে সিস্ট হলে কি বাচ্চা হয়
ওভারিতে সিস্ট হলে কি করনীয় জানার পাশাপাশি ওভারিতে সিস্ট হলে কি বাচ্চা হয়? এটি সকলেরই প্রশ্ন থেকে যায় যখন এই সমস্যাই পড়ে। কথাটি শুনেই যেন মনের ভিতর আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। এক মুহূর্তের মধ্যে মাথার মধ্যে অনেক কিছু চিন্তাভাবনা শুরু হয়ে যায় ওভারিতে সিস্ট হলে কি বাচ্চা হয় সবার আগে এই প্রশ্নটি জেগে ওঠে।
আসুন আজকে আমরা জেনে নেই ওভারিতে সিস্ট হলে কি বাচ্চা হয়? এ বিষয়টা নিয়ে আমরা ক্লিয়ার হই। বর্তমান সময়ে প্রায় অধিকাংশ মেয়েরই এই সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। কিন্তু সব সময়ই মনে খারাপ কিছু ভেবে নেয়া যাবে না। ওভারি ছাড়াও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় সিস্ট হতে পারে। মহিলাদের ওভারিতে সিস্ট হলেও চিন্তার তেমন কিছু কারণ নেই।
ডিম্বা হয়ে তিন চার রকমের সৃষ্টি হয়ে থাকে একটি হলুদ জলভরা সিস্ট, তৈলাক্ত পদার্থ ভরা সিস্ট, চটচটে পদার্থ ভরা সিস্ট, পুরনো রক্তের জমে তৈরি হয় চকলেট সিস্ট । সিস্ট এ অস্ত্রপাচার করলে ডিম্বাশয়ের কোন ক্ষতি হয় না। ডিম্বাশয়ে সিস্ট হলে গর্ভধারণের অসুবিধা হয়। তবে চিকিৎসা করলে ভালো হয়ে যায়। অস্ত্র পাচারের মাধ্যমে সিস্ট ভালো করা যায়।
ওভারিতে সিস্টের বিভিন্ন প্রকারভেদ রয়েছে। সিস্ট দেখা যায় সাধারণত বয়সন্ধিকাল থেকে ৪০/৫০ বছর এর মধ্যে। ওভারেতে ছোট ছোট ফলি কল থাকে। এই ফলি কল গুলো পরিপূর্ণ না হলে সিস্টে পরিণত হতে পারে। ওভারিতে অসংখ্য অপরিমিত ফলিকল সিস্ট রূপান্তরিত হয়ে সমস্যা সৃষ্টি করে। বর্তমানে এটি মহামারী আকার ধারণ করছে। প্রজননক্ষম সময়ে পিসিওএসে আক্রান্ত হলে গর্ভধারণে সমস্যা হতে পারে।
ওভারিয়ান সিস্ট সাইজ
ওভারিতে সিস্ট হলে কি করনীয় ও ওভারিতে সিস্ট হলে কি বাচ্চা হয় এগুলো সমস্ত কিছুই নির্ভর করবে ওভারিয়ান সিস্ট সাইজ এর ওপর। ওভারিয়ান থলি গুলোকে শ্রেণীবিন্যাস করা যায়।যেসব ওভারিয়ান থলিগুলো ৫ সেন্টিমিটারের বেশি হয় সেগুলোকে বড় মানের এবং ১৫ সেন্টিমিটারের বেশি হয়। যা তরমুজের মত মনে করা হয়।
ওভারি সিস্ট দূর করার ঘরোয়া উপায়
ওভারিতে সিস্ট হলে কি করনীয় জানতে আমারই সিস্ট দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলো জেনে রাখা ভালো। আপনি ঘরোয়াভাবে ওভারি সিস্ট দূর করতে পারেন। ইদানিং প্রায় সব নারীদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে গেছে। অনিমিত পিরিয়ড অল্প বয়সী ঋতুস্রাব অস্বাভাবিক ঋতুস্রাবএর কারণে সাধারণত ওভারিতে সিস্ট দেখা দেয়।
তার জন্য ঘরোয়া ভাবে কিছু উপায় অবলম্বন করতে পারেন। এর মাধ্যমে সিস্ট দূর করা যায়। হরমোনের কারণে হয়ে থাকে শরীর পুষ্টির অভাব হলে নানা সমস্যা হয় যার জন্য স্বাস্থ্য ভালো রাখতে নিজেকে কিছু নিয়মের মধ্যে রাখতে হয়। আর এই সিস্ট সমস্যাটি অনিয়মের কারণেও হয়ে থাকে।
তাই ঘরোয়াভাবে কিছু নিয়ম মেনে চললে সিস্ট থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।চিকিৎসকরা বলেন, সিস্ট মোকাবিলা করতে নিয়মিত সবুজ শাকসবজি খেতে হবে। শাকসবজিতে পুষ্টিগুন বৃদ্ধি করে।
সাপ্লিমেন্টঃ মেদ কমানোর পাশাপাশি কিছু ভিটামিন ও সাপ্লিমেন্ট হরমোনের ব্যালেন্স ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
ইস্ট্রোজেন নিয়ন্ত্রণঃ ওভারিতে সিস্ট হওয়ার কারণ ইস্ট্রোজেন হরমোনের সমস্যা নষ্ট করে। ইস্ট্রোজেনের পরিমাণ বেড়ে গেলে ঋতুস্রাব অনিয়মিত হয়ে থাকে। যার কারণে ওভারেতে সিস্ট দেখা দেয়। ইস্ট্রোজেন ব্যালেন্স ঠিক রাখতে হবে। প্লাস্টিকের বোতল থেকে পানি খেলে শরীরের রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে ইস্ট্রোজেনের পরিমাণ বাড়তে পারে। ইস্ট্রোজেনবাড়াতে প্রোটিন যুক্ত খাবার খান।
ডায়েটঃ অস্বাস্থ্যকর ডায়েট ওভারিতে সিস্ট হওয়ার অন্যতম কারণ । ডায়েটে সবুজ শাকসবজি ও ফলমূল।
ওজন ঠিক রাখাঃ স্বাভাবিকের চেয়ে ওজন হলে ওজন কমাতে হবে এবং ওজন কম হলে সঠিক ওজনে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
ইনসুলিনের মাত্রা ঠিক রাখাঃ ইনসুলিনের মাত্রা সঠিকভাবে পরিচালনা করতে হবে। তার জন্য শাকসবজি ফল ও চর্বিবিহীন প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। ইনসুলিনের ভাতার ঠিক না হলে আপনার ঋতুস্রাব অস্বাভাবিক হতে পারে যার ফলে সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ব্যায়ামঃ নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। নিয়মিত ব্যায়াম করলে ওভুলেশন ঠিকঠাক হয়। আর ওভুলেশন ঠিক হলে সিস্ট হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে।
মানসিক চাপঃ মানসিক চাপ কমিয়ে আনতে হবে। মানসিক চাপের কারণে নিয়মিত ঋতুস্রাব হতে বাধা সৃষ্টি করে। আবার ঋতুস্রাব হতে থাকলে অতিরিক্ত হয়ে যায়, তাই মানসিক চাপ কমিয়ে আনতে হবে।
সুশৃঙ্খল ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনঃ সুশৃঙ্খল ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করতে হবে। এতে মন ভালো থাকে আর মন ভালো থাকলে শরীর ভালো থাকে, শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকলে ঋতুস্রাব ঠিকঠাক মত হবে,ঋতুস্রাব ঠিকঠাক মত হলেই ওভারিতে সিস্ট এর সম্ভাবনা থেকে বাঁচতে পারবেন।
ওভারিতে সিস্ট হলে কি হয়
ওভারিতে সিস্ট হলে কি করনীয় জানার পাশাপাশি ওভারিতে সিস্ট হলে কি হয়? বর্তমান সময়ে এই সমস্যাটি প্রায় নারীদের ক্ষেত্রে। এটা সাধারণত ঋতুবর্তী নারীদের হয় ওভারিতে সিস্ট। যার ফলে নারীরা গর্ভধারণে অনিশ্চিত হয়ে পড়ে সন্তান না হওয়ার ঝুঁকির সম্ভাবনা হয়। আসুন জেনে নেই ওভারিতে সিস্ট হলে কি হয়।
- অনিয়মিত মাসিক হয়;
- দীর্ঘদিন পর পর ঋতুস্রাব হয়;
- তলপেটের একপাশে ব্যথা অনুভব করে;
- সিস্ট বড় হলে তলপেট বড় হয়ে যায়;
- তলপেট ভারি ভারি মনে হয়;
- ঘনঘন প্রসাবা এবং প্রসাবের সময় ব্যথা করা;
- মুখে আরসি ভাব চলে আসা;
- বারবার গর্ভপাত হওয়া;
- অকালে প্রসব হওয়া;
- সহবাসের সময় ব্যথা অনুভব করা;
- মাসিকের সময় প্রচন্ড ব্যথা হওয়া।
ওভারি সিস্ট দূর করার ঔষধ
আবার সৃষ্ট দূর করার ওষুধ একমাত্র নিয়ম মেনে চলা খাওয়া-দাওয়া ঠিক রাখা এবং যেসব খাদ্য খাওয়া যাবে না, সেসব খাদ্য থেকে বর্জন করা। এর পাশাপাশি আপনি যদি অবিবাহিত হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনাকে দ্রুত বিয়ে করে সন্তান গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা। তাছাড়া ভিটামিন ও পুষ্টিকর যুক্ত খাদ্য খেতে হবে। মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকতে হবে।
ওভারি সিস্ট কেন হয়
অনিয়মিত মাসিক, অল্পবয়সে ঋতুস্রাব শুরু হলে, অনিয়মিত সেক্স,দেরিতে বিয়ে করে সন্তান গ্রহণ করলে, এসব কারণে সচরচর সিস্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ওভারিয়ান সিস্ট এর লক্ষণ
অনিয়মিত মাসিকের সময় তলপেট মারাত্মক ব্যথা, ফুলে যাওয়া এবং প্রসবের সময়ে ব্যথা অনুভব করা,হঠাৎ ওজন বেড়ে যাওয়া, বমি বমি ভাব হওয়া,। এছাড়াও সৃষ্টি দেখা দিলে ডায়রিয়া অথবা কোষ্ঠকাঠিন্য ভুগতে পারে। ওভারিতে সিস্ট হলে তে থাকা বুক জ্বালাপোড়া হয়ে থাকে
সিস্ট দূর করার ব্যায়াম
সিস্ট দূর করার জন্য চিকিৎসক নিয়মিত ব্যায়াম করতে বলেন। তাই সিস্ট করার ব্যায়াম করতে পারেন যেমন প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ৩০ মিনিট হাঁটবেন, যদি সম্ভব হয় পুকুরের পানিতে সাঁতার কাটবেন, জগিংও করতে পারেন।
ওভারিয়ান সিস্ট কত প্রকার
ওভারিতে সিস্ট হলে কি বাচ্চা হয় এবং ওভারিতে সিস্ট হলে কি করনীয় এগুলো জানার পাশাপাশি ওভারেতে কোন ধরনের সিস্ট হয়েছে, সেই অনুযায়ী ট্রিটমেন্ট করাতে হবে। আজকাল নারীদের এটি একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে বয়সন্ধিকালের প্রথম দিক থেকেই ওভারি সিস্ট নিয়ে ভুগছেন অনেকেই। সিস্ট কত প্রকার জানা দরকার আমার ওভারিতে কোন সিস্ট হয়েছে।
- কর্পাস লুটিয়াম সিস্ট,
- ডার্ময়েড সিস্ট,
- সিস্টাডেনোমাস
সিস্ট হলে কি খাওয়া উচিত নয়
ওভারিতে সিস্ট হলে কি বাচ্চা হয় ও ওভারিতে সিস্ট হলে কি করনীয় এই সবগুলো মানতে গেলে সিস্ট হলে কি খাওয়া উচিত নয় সেই সব বিষয়গুলো আমাদের জানা জরুরী। কারণ এই সময়ে আপনাকে সঠিকভাবে নিয়ম পালন করতে হবে। তা না হলে মারাত্মক আকার হবে। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কোন খাবারে সিস্ট বেশি হতে পারে কোন খাবারগুলো বর্জন করা উচিত।
সেসব খাবারগুলো বাদ দিতে হবে। আর যেসব খাবারগুলো খেলে সিস্ট কমবে সেসব খাবারগুলো খেতে হবে। আসুন জেনে নেই সিস্ট হলে কি খাওয়া উচিত নয়। সেসব খাবার আমাদের খাদ্য তালিকায় নিয়মিত রাখতে পারি। মনে রাখবেন স্বাস্থ্য ভালো রাখতে হলে নিজেকে নিয়ম মেনে চলতে হবে।
- ভাজাপোড়া তৈরি জাতীয় খাবার বাদ দিতে হবে,
- ময়দা দিয়ে রুটি তৈরি ও কেক তৈরি খাওয়া যাবে না।
- সাদা ভাত কম খেতে হবে। মসলা দিতে খাবার বাদ দিতে হবে।
- চর্বিযুক্ত খাবার বাদ দিতে হবে।
সিস্ট হলে কি খাওয়া উচিত
সিস্ট হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলতে হবে এবং যেসব খাবারগুলো খেলে সিস্ট হতে মুক্তি পাওয়া যায় সেইসব খাবারগুলো খাবার তালিকায় রাখতে হবে। যেমন-
সবজিঃ প্রচুর পরিমাণে সবুজ সবজি খেতে হবে এবং হলুদ ফলমূল খেতে হবে এই ভিটামিন যুক্ত খাবার খেলে ফিস্ট এর সম্ভাবনা কমে। এবং নিয়মিত ওভিলেশন হবে।
ফাইবারঃ প্রচুর পরিমাণে ফাইবারযুক্ত খাবার খান। খাদ্য তালিকায় আশ যুক্ত খাবার রাখতে হবে। যেসব খাবারে ফাইবার রয়েছে সেসব খাবার গুলো বেশি বেশি খাবেন।
এছাড়াও খাদ্য তালিকায় আরো রাখতে পারেন হলুদ, আদা, রসুন, ভেষজ মসলা, ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড,বাদাম, ডিম, দুধ,। লাল ময়দা, ঢেঁকি ছাতা চালের ভাত খেতে হবে।
আজকের শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ ধৈর্য ধরে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আজকের আর্টিকেলে তুলে ধরেছি। ওভারিতে সিস্ট হলে কি করণীয় ও ওভারিতে সিস্ট হলে কি বাচ্চা হয়? এসব বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে ওভারেতে সিস্ট সম্পর্কে অনেকটা ধারণা পেয়েছেন।
আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে, অবশ্যই অন্যদের সাথে শেয়ার করবেন। তারাও যেন আর্টিকেলটি পড়ে ওভারিতে সিস্ট হলে কি করণীয় বিস্তারিত জানতে পারে। এই ধরনের নিত্য নতুন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন এখানে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন তথ্য সবার আগে পোস্ট করা হয়।
সাবিহা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url