গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসে পেট ব্যাথা - গর্ভাবস্থায় ভারী জিনিস তুললে কি হয় জানুন
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলে গর্ভাবস্থায়ী ভারী জিনিস তুললে কি হয় এবং গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসে পেট ব্যাথাএইসব বিষয়গুলো বিস্তারিত তুলে ধরেছি কারণ গর্ভবতী মা যদি প্রথম হয় তাহলে এইসব বিষয়ে ধারণা তার থাকে না তাই আগে থেকেই জানতে হবে।
আর্টিকেলের মধ্যে আরও কিছু আলোচনা করা হয়েছে সেগুলো হল গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা লম্বা হয়,গর্ভাবস্থায় কি কি কাজ করা নিষেধ,গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসের সতর্কতা,গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসের লক্ষণসহ আরো বিস্তারিত আর্টিকেলের মধ্যে আলোচনা করা হয়েছে আপনি চাইলে দেখে নিতে পারেন।
প্রেগন্যান্সির প্রথম তিন মাস সহবাস
প্রেগন্যান্সির প্রথম তিন মাস সহবাস এ সময় সতর্কতার সহিত সহবাস করতে হবে। কারণ কোনভাবেই পেটে চাপ লাগা যাবে না। কিন্তু প্রথম তিন মাস অনেকটা বিধি নিষেধ চলতে হয় কোনভাবে আঘাত লেগে গেলে গর্ভপত হয়ে যাবে। তাছাড়া অন্য কোন সমস্যা নেই।
গর্ভাবস্থায় ভারী জিনিস তুললে কি হয়
গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসে পেট ব্যাথা ও গর্ভাবস্থায় ভারী জিনিস তুললে কি হয়? অবশ্যই আপনার জানা উচিত কেন না এই জিনিসগুলো না জানলে আপনার ভবিষ্যতে বড় কোন এক্সিডেন্ট হতে পারে। নিয়মগুলো না মানলে গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কোন ভাবে পেটে আঘাত লাগা যাবে না। এ ধরনের কাজ করা থেকে বিরত থাকুন। তার আগে আসুন জেনে নেই গর্ভাবস্থায় কি কি কাজ সচরাচর করা নিষিদ্ধ।
- টিউবয়েল চেপে পানি তোলা যাবে না।
- ভারী কোন কাজ কাম করা যাবে না।
- ভারি কাপড়চোপড় দেওয়া যাবে না
- বেশি দৌড়াদৌড়ি করা যাবে না
- অন্তত তিন মাস জার্নি করা যাবে না।
- সিঁড়ি ভাঙ্গা যাবে না অর্থাৎ সিড়িতে বেশি উঠানামা করা যাবে না।
- শক্তি দিয়ে কোন কিছু চেড়ে তোলা যাবে না বা বহন করা যাবে না।
- ধান বা না যাতা পিসা এইসব কাজ করা যাবে না।
এবার আসুন জেনে নেই গর্ভাবস্থায় ভারী জিনিস তুললে কি হয় এই প্রশ্নটি আপনি আমি সবাই ভালোভাবে ক্লিয়ার হতে হবে। কারণ এতে অনেক ক্ষতি রয়েছে ক্ষতিগুলা কেন হয় কারণ কি অবশ্যই বিস্তারিত ভালো করে জানবেন।ভারী জিনিস তোলার কারণে আপনার প্রেগনেন্সি নষ্ট হয়ে যেতে পারে তাই অবশ্যই ভারী জিনিস চলে যাবে না আসুন জেনে নেই গর্ভাবস্থায় ভারী জিনিস তুললে কি হয়।
ভারী জিনিস তুললে পেটে চাপ লাগে ফলে গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে কিংবা অকালে প্রসব হতে পারে। ওজনের ঝুঁকি হতে পারে পাশাপাশি কম জন্ম ধারণ করতে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। অনেক সময় দেখা যায় গর্ভপাত হয়ে গেলে আর সহজে বাচ্চা কাচ্চা হতে সমস্যা হয়। অনেক সময় প্রতিবন্ধী হওয়ার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা লম্বা হয়
গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসে পেট ব্যাথা কেন হয়? পুষ্টিকর খাবার গর্ভাবস্থায় খেতে হবে এতে করে মা ও বাচ্চা দ্রুত সুস্থ থাকবে এবং বাচ্চারা দিন দিন গর্ভে বাড়তে থাকবে।। গর্ভাবস্থায়ী যেমন খাওয়াবেন তেমন ফলভোগ পাবেন।ন তাই গর্ভাবস্থায় একজন মাকে যদি সঠিকভাবে যত্ন নিতে পারেন, তাহলে গর্ভে বেড়ে ওঠা বাচ্চা লম্বা হতে বেশি দেরি লাগবে না। ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর থেকে।
গর্ভাবস্থায়ী বেশি বেশি ক্যালসিয়াম যুক্ত এবং আয়রনযুক্ত খাবার খেতে হবে। এবং প্রতিদিন রুটিন মাফিক খাবার খেতে হবে আর অবশ্যই পুষ্টিকর ভিটামিন এর অভাবে পূরণ করতে হবে। কারণ বাচ্চার হাড় গঠন করতে ভিটামিন সি ও ডি খুবই কার্যকরী। তাই গর্ভাবস্থায় পেটে থাকা অবস্থায় ভিটামিনএ, বি, সি, গর্ভাবস্থায় বেশি বেশি পানি পান করতে হবে।
গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা লম্বা হয় যেমন- ক্যালসিয়াম সব ধরনের খাবার অবশ্যই রাখতে হবে খাবার তালিকা। ডাবের পানি পালং শাক, কচু শাক, যেকোনো সবুজ শাক সবজি, মটরশুঁটি মসুর ডাল( ভিটামিন যুক্ত ফলমূল প্রতিদিন খেতে হবে।
গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসে পেট ব্যাথা
আপনি যে সময়ে গর্ভবতী হতে যাচ্ছেন সে সময় থেকেতিন মাস পর্যন্ত অন্তত আপনাকে নিয়ম মেনে চলতে হবে এবং খুব সাবধানে থাকতে হবে।। গর্ভাবস্থায় প্রায় তিন মাস পেটে ব্যথা হয়ে থাকে অনেকেরই। অনেক সময় অনেকেরই গর্ভপাত হয়ে যায়।আর সতর্কতার কারণে গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসের পেট ব্যথা হতে পারে তবে।
চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসে পেট ব্যাথা করতে পারে এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই সতর্কতাসহিতে থাকতে হবে। এ সময় হালকা রক্তপাত দেখা দিতে পারে তার জন্য আপনাকে বেশি বেশি আয়রন যুক্ত খাবার খেতে হবে একজন গর্ভবতী মায়ের প্রচুর পরিমাণে রক্তের প্রয়োজন।
ভিটামিনের কোন ঘাটতি হলে তখন পেট ব্যথা হতে পারে। তাই অবশ্যই খাবারে ফলমূল রাখতে হবে পাশাপাশি দুধ রাখতে হবে। পাশাপাশি আরেকটি কাজ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। আর সেটি হল গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসে পেট ব্যাথা কারো কারো ক্ষেত্রে হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে বেশি চলাফেরা জার্নি করা এবং ভারী জিনিস উচুত তোলা ও চাপের কাজ করা যাবে না।
গর্ভাবস্থায় টক খাওয়া যাবে কি
গর্ভাবস্থায় টক খাওয়া যাবে কি? গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসে পেট ব্যাথা হওয়ার কারন গর্ভাবস্থায় প্রথম পর্যায়ে টক খাওয়া যাবে কি এ বিষয়টি অনেকেই জানতে চায়। টক জাতীয় খাবারের রেসিপি ভিটামিন সি এবং ভিটামিন সি শরীরের জন্য খুবই উপকার হয় তবে অতিরিক্ত খাওয়া যাবেনা। মানেই সাইট্রিক অ্যাসিড এন্টিঅক্সিডেন্ট তাই অতিরিক্ত কোন কিছুই খাওয়া যাবে না।
গর্ভাবস্থায় কি কি কাজ করা নিষেধ
গর্ভাবস্থায় কি কি কাজ করা নিষেধ কি? গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসে পেট ব্যাথা গর্ভাবস্থায় কিছু কাজ নিষেধ করা রয়েছে তাই আপনি যদি গর্ভ অবস্থায় কি কি কাজ করা নিষেধ এই বিষয়ে সার্চ করে থাকেন, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য আপনি ভালোভাবে পড়ে নিলে বুঝতে পারবেন। আসুন জেনে নেই কি কি কাজ নিষেধ রয়েছে সে বিষয়ে।
ভারী কাজ করা যাবে না যেমন পাঁচ সাত কেজি ওজনের কিছু উঁচু করা যাবে না কোনভাবে পেটে আঘাত করা যাবে না। জামা কাপড় কিনবো মোটা কোন কিছু তোলা যাবে না। বেশিক্ষণ বসে বা ঘুমানো যাবে না। ঘন ঘন শুয়ে বসে থাকলে বাচ্চা নরমালে হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। আপনি কখনো এসব কাজ করবেন না যেসব কাজগুলো ক্ষতির সম্মুখীন রয়েছে।
খাবারঃ খাবারের মধ্যে অনেক কিছু রয়েছে যেমন অতিরিক্ত টক জাতীয় খাবার খাওয়া যাবে না। আবার অতিরিক্ত চা খাওয়া যাবে না, যেসব খাবারে গর্ভবত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে সেসব খাওয়ার কখনোই খাওয়া যাবে না যেমনঝাল লবণ বেশি খাবেন না। কাঁচা পেঁপে, গাজর অর্ধেক সেদ্ধ ডিম মাংস খাওয়া যাবে না ।
গর্ভাবস্থায় প্রথম ২ মাসের সতর্কতা
গর্ভাবস্থায় ভারী জিনিস তুললে কি হয় এতক্ষণ যেসব বিষয়ে সতর্কতা জানতে পেরেছেন, এখানেও ঠিক একইভাবে পালন করতে হবে। গর্ভাবস্থায় প্রথম ২ মাসের সর্তকতা তিন মাসে যেসব সতর্কতা শুনেছেন সেসব সর্তকতাই আপনাকে পালন করতে হবে এবং পাশাপাশি ভারি কোন কাজ করা যাবে না। ধীরে ধীরে মাসের মায়ের বয়স বাড়ার সাথে সাথে ব্যথাটা কমে যায়।
গর্ভাবস্থায় প্রথম ২ মাসের সতর্কতা খাবারগুলো নিয়ম করে খেতে হবে এবং যেসব খাবার নিষেধ রয়েছে ওইসব খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। প্রয়োজন মতো ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে, ডাক্তার যেভাবে খাবারগুলো খেতে বলে এবং নিয়মগুলো দেয় সেগুলা ফলো করবেন।
গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসের সতর্কতা
গর্ভাবস্থায় ভারী জিনিস তুললে কি হয়? গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসের সর্তকতা একটু বেশি নিতে হবে। তাই আপনাকে অবশ্যই নিয়ম গুলো মেনে চলতে হবে। আর কোন জিনিসে কতটুকু ক্ষতিকর সমস্ত কিছু বিস্তারিত জানতে হবে এবং পালন করতে হবে। আসুন আর্টিকেলের মাধ্যমে আজকে আমরা জেনে নেই গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসের সতর্কতা।
সতর্কতাঃ প্রথম মাস থেকে চা কফি খাওয়া বন্ধ করে দিবেন, মন ভালো রাখার চেষ্টা করতে হবে, হালকাভাবে শারীরিকভাবে ব্যায়াম করতে হবে, এবং কখনোই খাওয়ার পর পরই ঘুমাবেন না একটু হাঁটাচলা করবেন। বমি ভাব আসলে বমি খাবারগুলো খেতে হবে কখনো খালি পেট থাকা যাবে না। অল্প অল্প করে ঘন ঘন খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। ভারী কাজ করা যাবে না কোন ভাবে তলপেটে আঘাত লাগতে যাওয়া।
গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসের লক্ষণ
গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসের লক্ষণ কি কি জানতে চাচ্ছেন তাহলে আজকের আর্টিকেলের মধ্যে বিস্তারিত দেওয়া রয়েছে এখান থেকে আপনি সুন্দরভাবে জানতে পারবেন।একজন একজন মহিলা প্রথম গর্ভবতী হলে তার জানা থাকে না গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসের লক্ষণ গুলো কি কি তাই অনেক সময় বুঝতে পারে না আসুন জেনে নেই আমরা গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসের লক্ষণ গুলো।
- স্তন ফুলে যায় এবং নিপুন ব্যথা হয়।
- খাবারের অরুচি ভাব চলে আসে আশ যুক্ত খাবার খেতে পারে না গন্ধ মনে হয়।
- বমি বমি ভাব আসে এবং দ্রুত অসুস্থ হয়ে পড়ে।
- মেজাজ খিটখিটে হয়।
- ঘন ঘন প্রসাব হয়।
- ওজন বেশিরভাগ সময়ই হালকা হয় আবার কারো কারো ক্ষেত্রে বৃদ্ধি পায়।
- মাথা ঝিমঝিম করে মাথা ব্যথা করে।
- গ্যাস্টিকের সমস্যা মনে হয়।
গর্ভবতী হওয়ার প্রথম সপ্তাহ থেকে লক্ষণ বোঝা যায় তবে অনেকেই এটা বুঝতে না। প্রথম অবস্থায় স্তন ফুলে যায় ব্যথা হয় বমি বমি ভাব আসে অস্বস্তি মনে হয় ও গর্ভাবস্থায় ভারী জিনিস তুললে কি হয় জানতে হবে।
গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না
গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না এই বিষয়টি সবারই জানতে হবে একজন নারী হিসেবে। এ অবস্থায় কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো খেলে গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায় এবং প্রথম অবস্থায় এই খাবারগুলো সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলতে হবে আসুন জেনে নেই সেই সব খাবার গুলো কি কি এবং এর কি কি ক্ষতি হতে পারে।গর্ভাবস্থায় সুষম খাদ্যভাস মেনে চলতে হবে।
চা কফিঃ চা কফি এইসব খাবার কম খেতে হবে এবং পারলে এড়িয়ে চলতে হবে কারণ এসব খাবারে অতিরিক্ত ক্যাফেইন জাতীয় খাবার যা অতিরিক্ত খেলে গর্ভপাতের আশঙ্কা থাকে।
মিঠা পানির মাছঃ লবণাক্ত বেশি মিঠা পানির মাছ মস্তিষ্ক ও বিকাশের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।
আধা সুন্দর ডিম বা মাংসঃ কখনোই গর্ভাবস্থায় মাকে আধা সেদ্ধ ডিম বা মাংস খাওয়ানো যাবে না। প্রথমদিকে যদি এইসব খাবার খাওয়ান তাহলে গর্ভপাতের আশঙ্কা বেশি থাকে। তাই প্রোটিন যুক্ত খাবার অবশ্যই ভালোভাবে রান্না করে খাওয়াতে হবে।
কাঁচা পেঁপেঃ খাওয়া থেকে যথেষ্ট পরিমাণ দূরে থাকতে হবে এটি গর্ভপাতের জন্য বেশি কাজ করে।
গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া উচিত
ফলিক এসিডঃ গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মাকে অবশ্যই ফলিক এসিডযুক্ত খাবার খাওয়ান এটি অবশ্যই অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ একটি যা ভিটামিন বি রয়েছে।
আয়রনঃ আয়রন জাতীয় খাবার শরীরের জন্য খুবই উপকারী এবং গর্ভাবস্থায় বেশি বেশি করে খেতে হবে। কারণ আয়রন রক্তের ঘাটতি পূর্ণ করে। আয়রনযুক্ত খাবার যেমন পালং শাক হাঁস মুরগির ডিম ছোলা খেজুর কলা ইত্যাদি আয়রনযুক্ত খাবারের সঙ্গে ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খেতে হবে।যেমন লেবু কমলালেবু আমলকি আঙ্গুর ইত্যাদি।
জিংকঃ শরীরের কোষ গঠনের জন্য জরুরী একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য এটি অনেক উপকার। অনেকের কাছে গেলে ট্যাবলেট দিয়ে দেয় কিংবা খেতে পরামর্শ দেয়।
ক্যালসিয়ামঃ ক্যালসিয়াম গর্ভাবস্থায় মহিলাদের জন্য জরুরি কেননা ক্যালসিয়াম হাড় ও দাত করতে সাহায্য করে।বাচ্চার যখন ক্যালসিয়াম ঘাটতি দেখা দেবে তখন বাচ্চা বিকলাঙ্গ কিংবা দুর্বল হতে পারে তাই ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার অবশ্যই রাখতে হবে এবং এর ঘাটতি পূরণ রাখতে হবে। ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবারগুলো দই, দুধ, পনির, ব্রকলি, বাঁধাকপি, কাটাযুক্ত মাছ, ডুমুর, তিসি, ইত্যাদি।
ভিটামিন ডিঃ ভিটামিন ডি পূরণ করতে হবে সেজন্য আপনাকে প্রতিদিন রোদে ২০ থেকে ২৫ মিনিট গায়ের রোধ লাগাতে হবে তাহলে ভিটামিন কাট্টি পূরণ হবে।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডঃ ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড শিশুদের ব্রেন বিকাশে সাহায্য করে তাই গর্ভাবস্থায়ী এটি ঘাটতি পূরণ করতে হবে।
প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবারঃ বেশি বেশি প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে এসব খাবার মায়েদের জন্য খুবই উপকারী। আশযুক্ত খাবার খেতে হবে।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করেছি গর্ভাবস্থায় ভারী জিনিস তুললে কি হয় এবং গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসে পেট ব্যাথা আরো বিস্তারিত আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি। আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে আপনি একটু হলেও উপকৃত হয়েছেন আপনি যদি প্রথমবার গর্ভ হতে হয়ে থাকেন তাহলে অনেকটা ধারণা হয়েছে আপনার।
আর্টিকেলটি পরে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই অন্যদের সাথে শেয়ার করবেন। তারাও যেন এই আর্টিকেলটি পড়ে নতুন গর্ভবতী মায়ের ধারণা আসতে পারে এ ধরনের উপকৃতভাবে। এই ধরনের তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন। এখানে নিয়মিত তথ্য পোস্ট করা হয়।
সাবিহা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url